X
রবিবার, ১২ মে ২০২৪
২৯ বৈশাখ ১৪৩১

কী ঘটেছিল অপারেশন থিয়েটারে, যেসব প্রশ্নের জবাব মিলছে না

সাদ্দিফ অভি
২০ জুন ২০২৩, ২২:৫৭আপডেট : ২০ জুন ২০২৩, ২৩:১৪

ইডেন কলেজের শিক্ষার্থী মাহবুবা রহমান আঁখির মৃত্যুর কারণ নিয়ে এখনও ধোঁয়াশার মধ্যে আছেন সবাই। সেন্ট্রাল হাসপাতালে অপারেশন হওয়া আঁখি গত ১৮ জুন রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার মৃত্যুর কারণ হিসেবে কেউ বলছে— প্রসবপরবর্তী রক্তক্ষরণ এবং হার্ট অ্যাটাক। আবার পরিবারের অভিযোগ, ভুল চিকিৎসায় আঁখি ও তার নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। সেন্ট্রাল হাসপাতালের গাফিলতিতে তার মৃত্যু এবং এ জন্য দায়ী করা হচ্ছে একই হাসপাতালের গাইনি বিশেষজ্ঞ ডা. সংযুক্তা সাহাকে। আঁখির পরিবারের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ডা. সংযুক্তা সাহা এবং সেন্ট্রাল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ একে-অপরকে দোষ দিচ্ছেন। তবে কী কারণে বা কী ধরনের চিকিৎসার কারণে আঁখির শারীরিক জটিলতা তৈরি হয়েছিল, তা নিয়ে আছে ধোঁয়াশা। এখনও অনেক প্রশ্নের উত্তর মেলেনি। কে কে ছিলেন সেদিন অপারেশন থিয়েটারে, তা নিয়েও চলছে লুকোছাপা।

মাহবুবা রহমান আঁখির স্বামী ইয়াকুব আলী জানান, তিন মাস ধরে সেন্ট্রাল হসপিটালের গাইনি ও প্রসূতি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. সংযুক্তা সাহার অধীনে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন মাহবুবা রহমান আঁখি। এমনকি তার শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক ছিল বলেও চিকিৎসক জানিয়েছিলেন। নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমেই সন্তান প্রসব সম্ভব বলে আশ্বস্ত করেছিলেন চিকিৎসক। যদিও সংযুক্তা সাহা সংবাদ সম্মেলন করে দাবি করছেন, ‘মার্চের পরে তিনি এই রোগীকে দেখেননি।’ তাহলে সত্যটা কোথায় লুকিয়ে আছে? কীভাবে তার কথা বলে রোগীকে ভর্তি করালো হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ?

যদিও এজাহার বলছে ভিন্ন কথা

এ সংক্রান্ত মামলার বাদী মাহবুবা রহমান আঁখির স্বামী ইয়াকুব আলী এজাহারে উল্লেখ করেছেন— তার স্ত্রী  গর্ভধারণের পর থেকেই সেন্ট্রাল হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের অধ্যাপক সংযুক্তা সাহার অধীনে চিকিৎসাধীন ছিলেন। গত ৯ জুন তার প্রসব বেদনা উঠলে স্বামী ইয়াকুব আলী রাত সাড়ে ৯টার দিকে সংযুক্তা সাহার সহকারী জমিরের সঙ্গে যোগাযোগ করেন এবং জানতে চান— ওই চিকিৎসক হাসপাতালে আছেন কিনা। জমির তাকে জানান, ডা. সংযুক্তা সাহা হাসপাতালেই আছেন, ইয়াকুব যেন দ্রুত স্ত্রীকে নিয়ে হাসপাতালে চলে আসেন।

সেদিন রাত সাড়ে ১২টার দিকে স্ত্রীকে নিয়ে সেন্ট্রাল হাসপাতালে পৌঁছান ইয়াকুব। সংযুক্তা সাহার চেম্বারের সামনে রোগী নিয়ে যাওয়ার পর ডা. মুনাসহ হাসপাতালের কয়েকজন কর্মী প্রসূতিকে লেবার ওয়ার্ডে নিয়ে যান। ডা. সংযুক্তা সাহা লেবার ওয়ার্ডে রয়েছেন বলে সে সময় ইয়াকুবকে জানানো হয়। লেবার ওয়ার্ডে নেওয়ার পর ভেতর থেকে একজন  নার্স বের হয়ে এসে আঁখিকে ভর্তি করাতে বলেন। তখন আঁখির স্বামী হাসপাতালের কাউন্টারে ১০ হাজার টাকা জমা দিয়ে সংযুক্তা সাহার অধীনে আঁখির ভর্তির কাজ সম্পন্ন করেন।

ডা. সংযুক্তা সাহা ভর্তি শেষে লেবার ওয়ার্ডে ফিরে ইয়াকুব স্ত্রীর অবস্থা জানতে চান, সংযুক্তা সাহার সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে চান। কিন্তু হাসপাতালের কর্মীরা গড়িমসি করতে থাকে বলে মামলার এজাহারে তিনি উল্লেখ করেন।

আঁখির স্বামীর ভাষ্য, দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পর ইয়াকুব রাত সোয়া ১টার দিকে জোর করে লেবার ওয়ার্ডে ঢুকে দেখতে পান, কয়েকজন নার্স মিলে তার স্ত্রী আঁখিকে হাঁটাচ্ছেন। তিনি তখন চিকিৎসকের বিষয়ে জানতে চান, নার্সরা প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়ে তাকে বাইরে অপেক্ষা করতে বলেন।

এরপর রাত আড়াইটার দিকে ডা. শাহজাদী লেবার ওয়ার্ড থেকে বের করে আঁখিকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যান। এ সময় ডা. এহসান নামে একজন চিকিৎসক অপারেশন থিয়েটারে প্রবেশ করেন। পরে ডা. শাহজাদী সিজারিয়ান অপারেশন শেষ করে নবজাতককে জীবিত অবস্থায় হাসপাতালের এনআইসিইউতে নিয়ে যান। ভোর সাড়ে ৪টার দিকে ওটি থেকে নার্স বের হয়ে জানান, আঁখির অবস্থা আশঙ্কাজনক।

ভোর রাতে জোর করে সই নেওয়া হয় ইয়াকুবের

মামলার এজাহারে আরও বলা হয়, ভোর সাড়ে ৪টায় যে নার্স আঁখির অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানান, তিনি কিছু কাগজপত্র এনে তাতে সই করতে বলেন ইয়াকুবকে। তা না-হলে তার স্ত্রী ও সন্তানের চিকিৎসা দেওয়া হবে না বলে জানান ওই নার্স। তখন ইয়াকুব ওইসব কাগজে সই করেন। ভোর পৌনে ৫টার দিকে তার স্ত্রীকে আইসিইউতে নেওয়া হয়।

ইয়াকুব এজাহারে বলছেন, ওই সময় তিনি সেন্ট্রাল হাসপাতালের ম্যানেজার মাসুদ পারভেজকে মৌখিকভাবে ঘটনাটি জানান। পরে তিনি স্ত্রী ও সন্তানের খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করলে হাসপাতাল থেকে কোনও তথ্য দেওয়া হয়নি। এক পর্যায়ে আঁখিকে অন্য হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করাতে বলে সেন্ট্রাল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সেন্ট্রাল হাসপাতালের সহযোগিতা না পেয়ে ইয়াকুব তার স্ত্রীকে পাশের ল্যাবএইড হাসপাতালে ভর্তি করান। ১০ জুন বিকাল ৪টার দিকে সেন্ট্রাল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইয়াকুবকে জানায়, এনআইসিইউতে তার নবজাতক সন্তান মারা গেছে।

এ ঘটনায় ‘অবহেলাজনিত মৃত্যুর’ অভিযোগ এনে গত  ১৪ জুন রাতে ধানমন্ডি থানায় পাঁচ জনকে আসামি করে মামলা করেন আঁখির স্বামী ইয়াকুব আলী। সেদিন রাতে ডা. শাহজাদী এবং ডা. মুনা সাহাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরদিন ১৫ জুন আসামিদের আদালতে তুললে তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

কাটাছেঁড়ার বিষয়ে প্রথমে জানা যায় ফেসবুকে

ঘটনার পর আলোড়ন তৈরি করে কয়েকজনের ফেসবুক স্ট্যাটাস। আঁখির বান্ধবী দাবি করা উম্মে মায়া বৃষ্টি প্রথমে বিস্তারিত লিখে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন। গত ১১ জুন বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে তিনি লেখেন তার বান্ধবীর চিকিৎসা প্রসঙ্গে। সেখানে উল্লেখ করা হয়, ‘রাত পৌনে একটার পর থেকে হসপিটালের কর্তৃপক্ষ (আঁখির) নরমাল ডেলিভারির জন্য চেষ্টা চালানো শুরু করে। কিন্তু যার ওপর নির্ভর করে আমার বান্ধবী অ্যাডমিট হতে রাজি হয়, তিনি ছিলেন না। কিন্তু হসপিটাল কর্তৃপক্ষ মিথ্যে বলেছে যে, তিনি আছেন। তারা কোনও ধরনের চেক-আপ  ছাড়াই ডেলিভারির কাজ শুরু করে দেয়। ডেলিভারির সময় রাতে উপস্থিত ছিলেন ডা. মিলি, (তিনি) আমার বান্ধবীকে প্রেসার দিতে বলেন। এক পর্যায় অনেকক্ষণ চেষ্টা করার পর তারা সাইড কাটেন এবং সাইড কাটতে গিয়ে মূত্রনালী ও মলদ্বার কেটে ফেলেন। সঙ্গে সঙ্গেই  প্রচণ্ড রক্তক্ষরণ শুরু হতে থাকে এবং আমার বান্ধবী সেন্স হারিয়ে ফেলে। সেন্সলেস অবস্থায় তারা আমার বান্ধবীকে আবার সিজার করে বেবিকে বের করে, কাটা জায়গা সেলাই করে দেয়। সেন্সলেস হওয়ার কারণে বাচ্চার হার্টবিট কমে যায়— তাই ডেলিভারির সঙ্গে সঙ্গেই বেবিকে আইসিইউতে নিতে হয়। এদিকে আমার বান্ধবীর শরীর যখন অনেক বেশি খারাপ হতে থাকে, তখন তারা হসপিটালে উপস্থিত থাকা আঁখির হাজবেন্ড সুমনকে (ইয়াকুব আলী) জানায়, আপনার বাচ্চার অবস্থা খুবই খারাপ। আমরা আপনার বাচ্চাকে আইসিইউতে ভর্তি করিয়ে দিয়েছি। আঁখির হাজবেন্ড যখন বারবার তাদেরকে জিজ্ঞেস করতে থাকে যে, ডক্টর কোথায় ডক্টর কোথায়— তখন তারা বলে, ডক্টর দেশের বাইরে আছেন। তাহলে অপারেশন করলো কে?  তখন আঁখির হাজবেন্ড ৯৯৯ নম্বরে কল করেন এবং পুলিশ এসে ডায়েরি করে। তারপর সেন্ট্রাল হসপিটালের কর্তৃপক্ষ জানায়— তাদের এখানে সিসিইউ নেই, এনআইসিইউ নেই, তাই আঁখিকে অন্য হসপিটালে শিফট করতে হবে। গতকাল (১০ জুন) বিকাল ৩টায় সেন্ট্রাল হসপিটাল থেকে ল্যাবএইড আঁখিকে ট্রান্সফার করে সিসিইউ-তে লাইফ সাপোর্টে ভর্তি করানো হয়। রোগীকে ল্যাবএইডে শিফট করানোর পর সেন্ট্রাল হসপিটাল থেকে ইয়াকুবকে জানানো হয় যে, তার বেবি মারা গেছে।’

একই পোস্টটি কপি করে দেওয়া হয় একজন প্রসাধনী ব্যবসায়ীর ফেসবুক পেজে, সেখান থেকে স্ট্যাটাসটি আরও বেশি ভাইরাল হয়।

নরমাল ডেলিভারির চেষ্টা করতে গিয়েই কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের দিকে চলে যায় আঁখি

আঁখির নবজাতকের মৃত্যুর পর একটি ব্যাখ্যা দিয়েছিল সেন্ট্রাল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সেখানে বলা হয়, নরমাল ডেলিভারির চেষ্টা করতে গিয়েই রোগী আস্তে আস্তে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের দিকে চলে যায়। রোগীর সারাদিন লেবার পেইন ছিল, যাকে  ‘প্রলং লেবার’ বা বিলম্বিত প্রসব বলা হয়। এ রকম প্রলং লেবার থাকলে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হতে পারে। যখন তার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে, তখন ডা. শাহজাদী ও তার টিম দ্রুত রোগীকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যান এবং বাচ্চাটিকে বের করা হয়। পরে পেশেন্টকে আইসিইউতে এবং বাচ্চাটিকে এনআইসিইউতে শিফট করা হয়। চিকিৎসক না থাকার পরেও কেন  এ ধরনের রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করালো এবং স্বজনদের কিছু না জানিয়ে অপারেশন করলো সেন্ট্রাল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ? এ  প্রশ্নের কোনও উত্তর মেলে না। এমনকি সংযুক্তা সাহাকে জানানো সম্ভব হয়েছিল কিনা, সে বিষয়েও মুখ খোলেনি তারা।

সেন্ট্রাল হাসপাতাল আঁখির মৃত্যুর বিষয়ে যা বলেছিল ল্যাবএইড হাসপাতাল

মাহবুবা রহমান আঁখির বিষয়ে ল্যাবএইড হাসপাতাল জানায়, এখানে নিয়ে আসার সময় রোগীর প্রসবজনিত জটিলতা ছিল, মায়ের অবস্থা ছিল সংকটাপন্ন। প্রসবোত্তর রক্তক্ষরণ এবং হার্ট অ্যাটাক হওয়ার পর ল্যাবএইড হাসপাতালে আনা হয়। এখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে সিসিইউতে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। সেখানেই চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।

রোগীর অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় গত ১২ জুন ৬ সদস্য বিশিষ্ট মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়। সেই বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী, চিকিৎসা অব্যাহত ছিল। রোগীর ইউরিন আউটপুট একেবারেই বন্ধ ছিল, যার কারণে ডায়ালাইসিস করা হচ্ছিল। সব প্রচেষ্টার পর রোগীর কোনও ধরনের উন্নতি হয়নি। রবিবার (১৮ জুন) দুপুর ১টা ৪৩ মিনিটে হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে তিনি মারা যান। প্রসবোত্তর রক্তক্ষরণ এবং হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে আঁখির মৃত্যু হয়।

 অপেক্ষা ময়নাতদন্ত রিপোর্টের

আঁখির মৃত্যুর পর ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তিনি মারা গেছেন বলে ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে উঠে এসেছে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য মৃতদেহ থেকে বিভিন্ন অর্গান রাখা হয়েছে। সেগুলোর রিপোর্ট আসলে ময়নাতদন্তের পূর্ণ প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. কাজী গোলাম মোখলেছুর রহমান।

মামলার সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দুই হাসপাতাল থেকে আঁখির শরীরে কাটাছেঁড়ার বিষয়ে কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পাওয়া গেলে বিষয়টি সম্পর্কে জানা যাবে। প্রসবের কারণে রক্তক্ষরণ, নাকি অঙ্গজনিত তা রিপোর্ট পাওয়া গেলে বুঝা যাবে।

আরও পড়ুন:

সেন্ট্রাল হাসপাতালকে দুষছেন ডা. সংযুক্তা

আঁখির মৃত্যুর ঘটনায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি

সেন্ট্রাল হাসপাতালে সব ধরনের অপারেশন বন্ধের নির্দেশ 

সেন্ট্রাল হাসপাতালের দুই চিকিৎসক কারাগারে

নবজাতকের মৃত্যু: সেন্ট্রাল হাসপাতালের দুই চিকিৎসকের দায় স্বীকার

ডা. সংযুক্তা সাহার কারণেই আজ এই অবস্থা: সেন্ট্রাল হাসপাতাল

সেবার নামে অরাজকতা চলে যেখানে

ফেসবুক ব্যবহার করে ‘রোগী ডাকতে’ না করলো সেন্ট্রাল হাসপাতাল

ল্যাবএইডের বিল দিতে হবে সেন্ট্রাল হাসপাতালকে

সেন্ট্রাল হাসপাতালের সেই প্রসূতির মৃত্যু

 

 

/ইউআই/এপিএইচ/
সম্পর্কিত
বাসায় ফিরেছেন খালেদা জিয়া
গাজীপুর-নীলফামারীর দুই হাসপাতালে দুদকের অভিযান
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর হুঁশিয়ারিচিকিৎসকের ওপর হামলা ও রোগীর প্রতি অবহেলা সহ্য করা হবে না
সর্বশেষ খবর
জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত উৎসব: শেষ আসরে গাইলেন মন্ত্রীও!
জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত উৎসব: শেষ আসরে গাইলেন মন্ত্রীও!
মুম্বাইকে হারিয়ে সবার আগে প্লে অফে কলকাতা
মুম্বাইকে হারিয়ে সবার আগে প্লে অফে কলকাতা
গ্রানাদাকে উড়িয়ে দিলো চ্যাম্পিয়ন রিয়াল
গ্রানাদাকে উড়িয়ে দিলো চ্যাম্পিয়ন রিয়াল
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হতে হবে পারস্পরিক কল্যাণের ভিত্তিতে: পরিবেশমন্ত্রী
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হতে হবে পারস্পরিক কল্যাণের ভিত্তিতে: পরিবেশমন্ত্রী
সর্বাধিক পঠিত
ফলন বেশি, চরাঞ্চলের কৃষকরা ঝুঁকছেন ‘জাপানি মিষ্টি আলু’ চাষে
ফলন বেশি, চরাঞ্চলের কৃষকরা ঝুঁকছেন ‘জাপানি মিষ্টি আলু’ চাষে
মান ভাঙলো মিমির, এলো ‘তুফান’র দ্বৈত ঝলক
মান ভাঙলো মিমির, এলো ‘তুফান’র দ্বৈত ঝলক
টাকা দিয়ে কেনা সনদের তালিকা পেয়েছি: ডিবি হারুন
টাকা দিয়ে কেনা সনদের তালিকা পেয়েছি: ডিবি হারুন
নেতানিয়াহুর কঠোর সমালোচনা করলো আমিরাত
নেতানিয়াহুর কঠোর সমালোচনা করলো আমিরাত
ইএফডিতে নজর দিয়ে হিরো হতে পারেন এনবিআরের চেয়ারম্যান
ইএফডিতে নজর দিয়ে হিরো হতে পারেন এনবিআরের চেয়ারম্যান