X
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
১৬ বৈশাখ ১৪৩১

বাংলাদেশে সামুদ্রিক শৈবাল চাষের অর্থনৈতিক গুরুত্ব

মো. শিমুল ভূইয়া
২১ নভেম্বর ২০২১, ১৫:১৭আপডেট : ২১ নভেম্বর ২০২১, ১৫:১৭

মো. শিমুল ভূইয়া সি-উইড বা সামুদ্রিক শৈবাল হলো সাগরের তলদেশীয় সালোক-সংশ্লেষণকারী ফুলবিহীন উদ্ভিদ, যার কোনও শেকড়, ডালপালা ও পাতা নেই। শৈবাল সাধারণত উপকূলীয় সামুদ্রিক এলাকার পাথর, বালি, কাদা, খোলস বা অন্যান্য শক্ত অবকাঠামোর সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। সামুদ্রিক শৈবালের সর্বপ্রথম চাষ শুরু হয়েছিল টোকিও উপসাগরে ১৬৪০ সালের দিকে। বাণিজ্যিকভাবে প্রথম সামুদ্রিক শৈবাল চাষ শুরু হয়েছিল ১৯৪০ সালে। মূলত ১৯৭০-এর শুরুর দিকেই  শৈবালের বহুমুখী ব্যবহার যোগ্যতার কারণেই বিশ্বব্যাপী সামুদ্রিক শৈবালের চাহিদা সৃষ্টি হয়। আজ সামুদ্রিক শৈবালের বৈশ্বিক চাহিদা ২৬ মিলিয়ন টন। মূলত এশিয়ার দেশগুলো (চীন, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, জাপান, উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড) মোট চাহিদার ৮০ শতাংশ উৎপাদন করে। চীন একাই মোট চাহিদার প্রায় ৪০ শতাংশ উৎপাদন করে। বর্তমানে ২৬ মিলিয়ন টন সামুদ্রিক শৈবালের মোট মূল্য ৬.৫ বিলিয়ন ডলার।

সামুদ্রিক শৈবাল উৎপাদনে শীর্ষ দেশসমূহের তালিকায় আছে চীন, দেশটির মোট উৎপাদন ২, ০২, ৯৬, ৫৯২ মেট্রিক টন।  তালিকায় আরও আছে ইন্দোনেশিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, মালয়েশিয়া।

বাংলাদেশে সামুদ্রিক শৈবাল চাষের অবাধ সম্ভাবনা রয়েছে। দেশের ৭১০ কিলোমিটারব্যাপী দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত ও ২৫ হাজার বর্গ কিলোমিটারব্যাপী উপকূলীয় অঞ্চলের বালি, পাথর, শিলা ও কর্দমাক্ত ভিজা মাটি শৈবাল চাষের জন্য খুবই উপযুক্ত। ভৌগোলিকভাবে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী ও বাগেরহাট জেলার উপকূলীয় অঞ্চলগুলো সামুদ্রিক শৈবাল চাষের জন্য খুবই উপযোগী। এছাড়া সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ অরণ্য হচ্ছে খাবারযোগ্য সবুজ, লাল ও বাদামি রঙের শৈবাল চাষের সবচেয়ে উপযুক্ত এলাকা, যেখানে পরিকল্পিত ও বাণিজ্যিকভাবে সামুদ্রিক শৈবাল চাষ অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সরকারের সমুদ্র অর্থনীতি কার্যক্রমে সামুদ্রিক শৈবালকে সম্ভাবনাময় অর্থনৈতিক ফসল হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা জয়ের পর বিপুল পরিমাণ সমুদ্রসীমা বাংলাদেশের অধীনে আসায় সরকার ‘ব্লু-ইকোনমির’ প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে সমুদ্র সম্পদকে কাজে লাগানোর ব্যাপারে উদ্যোগী হয়েছেন স্বয়ং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রীর আগ্রহের পরিপ্রেক্ষিতে দেশে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সামুদ্রিক শৈবাল চাষের উদ্যোগ নিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। প্রভূত এই সম্ভাবনার গুরুত্ব অনুধাবন করে ইতোমধ্যে সামুদ্রিক শৈবাল চাষকে সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

তিন ধরনের সামুদ্রিক শৈবাল রয়েছে: লাল, বাদামি ও সবুজ। বাদামি এবং সবুজ সামুদ্রিক শৈবাল সাধারণত খাবার হিসেবে খাওয়া হয়, অন্যদিকে বাদামি এবং লাল হাইড্রোকলয়েড উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। ২০১২ সালে, বৈশ্বিক সামুদ্রিক শৈবাল উৎপাদনের ৪০% সরাসরি মানুষের খাদ্য হিসেবে, ৪০% পরোক্ষভাবে প্রক্রিয়াজাত খাবার হিসেবে এবং বাকি ২০% শিল্পক্ষেত্রে  ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশের উপকূলীয় এবং মোহনা অঞ্চলগুলোতে এ পর্যন্ত প্রায় ১৭৭ প্রজাতির সামুদ্রিক শৈবাল রেকর্ড করা হয়েছে।

গবেষণার মাধ্যমে জানা যায়, এরমধ্যে আটটি জাত বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষের জন্য খুবই উপযোগী। এগুলো হলো– কিউলারপা (সবুজ), এ্যানটেরোমরফা (সবুজ), গ্রেসিলারিয়া (লাল), জেলিডিয়াম (লাল), হেলিমেনিয়া (লাল), হিপনিয়া (লাল), হাইড্রোক্লাথরাস (বাদামি) এবং সারগাসাম (বাদামি)।

দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন সামুদ্রিক শৈবাল চাষের জন্য হটস্পট। সেন্টমার্টিন দ্বীপের ভৌগোলিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশ সামুদ্রিক শৈবাল চাষের জন্য খুবই অনুকূল। এই দ্বীপে ২০১০ সালে পরীক্ষামূলকভাবে দুই প্রজাতির সামুদ্রিক শৈবাল চাষ করার মাধ্যমে দেশে প্রথম সামুদ্রিক শৈবাল চাষ শুরু হয়।

দেশে এখনও সামুদ্রিক শৈবাল চাষ প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। দেশের দক্ষিণ-পূর্ব ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে স্থানীয় কিছু বাসিন্দা শৈবাল চাষের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন।

স্থানীয়রা সাধারণত নভেম্বর-জানুয়ারি মাসে সমুদ্র থেকে শৈবাল সংগ্রহ করে। সেন্টমার্টিন দ্বীপের বাসিন্দারা এপ্রিল-মে মাসে অল্প পরিসরে সামুদ্রিক শৈবাল সংগ্রহ করে। মূলত নভেম্বর থেকে এপ্রিল এই ছয় মাস সামুদ্রিক শৈবাল চাষ করা সম্ভব। আমাদের দেশে শীতকাল বৃষ্টিহীন ও সাগরের পানির লবণাক্ততা বেশি থাকায় ওই সময় শৈবাল চাষের জন্য উৎকৃষ্ট সময়।

সামুদ্রিক শৈবাল বাংলাদেশে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক জলজ সম্পদ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। বর্তমানে টেকনাফ উপজেলার সেন্টমার্টিন দ্বীপ, শাহ্পরীর দ্বীপ ও জালিয়াপাড়া এলাকায় নাফ নদীর তীর, উখিয়ার ইনানী এলাকার রেজু খালের তীরে এবং নুনিয়ারছড়াতে শৈবাল চাষ হচ্ছে। এসব চাষি বছরে দুটি প্রজাতির শৈবাল গড়ে ৪০০ থেকে ৫০০ মণ উৎপাদন করছে। এছাড়া আরও অনেক চাষি রয়েছে, যারা প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত প্রায় ১০০০-১৫০০ মণ শৈবাল সংগ্রহ করছে।

টেকনাফে আঞ্চলিকভাবে এসব সামুদ্রিক শৈবালকে বলা হয় ‘হেজেলা’। সেন্টমার্টিন অঞ্চলের লোকজন এসব হেজেলা (সামুদ্রিক শৈবাল) সংগ্রহ করে অল্প দামে বিক্রি করছে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারে। আর মিয়ানমার থেকে তা চলে যাচ্ছে চীন, কোরিয়া, জাপানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।

শৈবালভিত্তিক শিল্প গড়ে তোলার জন্য বাংলাদেশের যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। প্রাকৃতিকভাবেই উপকূলীয় অঞ্চলে সামুদ্রিক শৈবাল চাষের জন্য বিপুল পরিমাণ খালি জমি রয়েছে। শৈবাল চাষে খরচ কম কিন্তু আয় অনেক বেশি, যা বিপুল সংখ্যক লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে পারে। দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে ৭৬টি উপজেলার বাসিন্দার বেশিরভাগই মৎস্য আহরণ, বিপণন ও মৎস্য সংক্রান্ত কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এদের বিকল্প আয়ের বড় একটি  উৎস হতে পারে সামুদ্রিক শৈবাল চাষ। এছাড়া দেশের উপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে বাণিজ্যিকভাবে শৈবাল চাষ করা হলে একদিকে যেমন প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা হবে, অন্যদিকে হাজারও নারী-পুরুষের কর্মসংস্থানসহ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের সুযোগ তৈরি হবে। জাপানের জিডিপির ২১ শতাংশ আসে সামুদ্রিক শৈবাল রফতানি এবং এই থেকে উৎপাদিত সামগ্রী থেকে। চীনের ১৪-১৫ শতাংশ ও কোরিয়ার ৮-১০ শতাংশ জিডিপি গড়ে এই খাত থেকে আসে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, বর্তমানে চীনের দখলে ৫০ শতাংশ এবং ইন্দোনেশিয়ার দখলে ৩৭ শতাংশ সামুদ্রিক শৈবালের বাজার। ইন্দোনেশিয়ার প্রধান রফতানি দ্রব্যই হলো সামুদ্রিক শৈবাল। বাংলাদেশেও সামুদ্রিক শৈবাল উৎপাদন ও রফতানির উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ, এখানকার ৭২০ কিলোমিটার উপকূলীয় এলাকায় শৈবাল চাষ করা গেলে ২-৩ বছরের মধ্যে আন্তর্জাতিক বাজারের একটি অংশ সহজে দখল করা যাবে। সে হিসেবে ২ লাখ টন শুকনো শৈবাল রফতানি করতে পারলে রফতানি আয় দাঁড়াবে ১.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। জাতিসংঘ কমট্রেডের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৯ সালে ৯৮ টি দেশ সামুদ্রিক শৈবাল (ইউএসডি ৯০৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) এবং সামুদ্রিক শৈবালভিত্তিক হাইড্রোকোলয়েড রফতানির মাধ্যমে (ইউএসডি ১.৭৪ বিলিয়ন) ২.৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করেছে।

সামুদ্রিক শৈবাল সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় তার খাদ্য তৈরির উপাদান হিসেবে পানিতে বিদ্যমান কার্বন-ডাই অক্সাইড  শোষণ করে এবং অক্সিজেন ত্যাগ করে। এভাবে পানিতে অক্সিজেনের প্রাপ্যতা বৃদ্ধি করে শৈবাল অন্যান্য জলজ প্রাণীকে বসবাসের সুযোগ করে দিয়ে আমাদের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় অবদান রাখছে। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার  অনাবশ্যকীয় উপাদান হিসেবে সামুদ্রিক শৈবাল সমুদ্রের পানির তাপ শোষণ করে নেয়। এভাবেই পানির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রেখে শৈবাল বিশ্ব উষ্ণায়ন প্রতিরোধে ভূমিকা রাখছে। এছাড়া সামুদ্রিক শৈবাল পানির প্রাথমিক উৎপাদনশীলতাও বাড়ায়।

সামুদ্রিক শৈবাল খাদ্য হিসেবেও অত্যন্ত পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ। এতে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন, লৌহ, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, বিটা ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, সালফার, কপার, জিংক, কোবাল্ট, আয়োডিন। এছাড়াও ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৬, ভিটামিন ‘কে’ এবং ভিটামিন ‘ডি’ রয়েছে। লাল ও বাদামি বর্ণের শৈবালে ক্যারোটিন নামে এক ধরনের উপাদান আছে, যা মানবদেহে ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। ডায়রিয়া এবং টিউমার বৃদ্ধি রোধ ও প্রতিরোধ করে। এতে বিদ্যমান ক্যারাজিনান মানবদেহের উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। স্পিরুলিনা শৈবাল দেহের হজম শক্তি বৃদ্ধি, রোগজীবাণু থেকে রক্ষা ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, যা এইডস প্রতিরোধে সহায়ক। সামুদ্রিক শৈবাল থেকে ‘সি হুড মিল্ক শ্যেক’ নামে এক ধরনের খাবার তৈরি করা হয়, যা নাশতা ও ভাতের বিপরীতে খাওয়া যায়।

এ দেশের ১০ লাখেরও বেশি মানুষ গলগন্ড রোগে ভুগছে। অধিকাংশ শৈবালে সমুদ্রের পানির চেয়ে বেশি আয়োডিন রয়েছে, যা ওষুধ বা লবণের চেয়েও সমৃদ্ধ বিকল্প হতে পারে। আর এতে দুধের চেয়েও ১০ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম রয়েছে, যা শরীরে সহজে হজমযোগ্য। চীন ও জাপানে জনগণের খাদ্যাভ্যাসে শৈবাল রাখায় ক্যানসারের ঝুঁকি অনেক কম। এছাড়া শৈবাল সার উৎপাদন, সমুদ্রের দূষণ রোধেও ভূমিকা রাখে। শৈবালের ৫টি প্রজাতি থেকে গাড়ি ও বিদ্যুতের জ্বালানি হিসেবে বায়োফুয়েল, বায়োইথানল, বায়োহাইড্রোকার্বন, বায়োহাইড্রোজেন, যা দিয়ে হেলিকপ্টারের জ্বালানি তৈরি করা যায়। এসবের উচ্ছিষ্ট অংশ থেকে বায়োগ্যাস তৈরি হয়। এছাড়া জৈবসারও তৈরি করা যায়। যুক্তরাজ্যের গবেষকদের মতে, আগামীতে বৈশ্বিক জ্বালানি চাহিদার ৮০ শতাংশ সামুদ্রিক শৈবাল থেকে তৈরি হবে।

সামুদ্রিক শৈবাল আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি উজ্জ্বল সম্ভাবনাময় এবং রফতানিযোগ্য মূল্যবান সামুদ্রিক সম্পদ। ইতোমধ্যে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এর চাষ ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত হচ্ছে। অর্থনৈতিকভাবে এর গুরুত্ব অনেক বেশি এবং ভবিষ্যতে রফতানিতে পোশাক শিল্পের পরেই এর অবস্থান হতে পারে। বাংলাদেশে সীমিত পরিসরে সামুদ্রিক শৈবাল চাষাবাদ শুরু হলেও বর্তমানে এর উৎপাদন ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেই সঙ্গে উপকূলীয় দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য কর্মসংস্থান তথা আর্থিক সচ্ছলতার নতুন দ্বার উন্মোচিত হবে।

লেখক: সিনিয়র গবেষক, ন্যাশনাল ওশানোগ্রাফিক অ্যান্ড মেরিটাইম ইনস্টিটিউট, ঢাকা

সহযোগী লেখক:  ইশতিয়াক আহমেদ মজুমদার, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম।

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
মাড় ফেলে ভাত রান্না হলে ‘১৫ ভাগ অপচয় হয়’
মাড় ফেলে ভাত রান্না হলে ‘১৫ ভাগ অপচয় হয়’
শরীরের তাপ কমায় এই ৮ খাবার
শরীরের তাপ কমায় এই ৮ খাবার
বন ও বনভূমি রক্ষায় কর্মকর্তাদের নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বন ও বনভূমি রক্ষায় কর্মকর্তাদের নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
মোনাকোর হারে লিগ ওয়ান চ্যাম্পিয়ন পিএসজি
মোনাকোর হারে লিগ ওয়ান চ্যাম্পিয়ন পিএসজি
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ