X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৫ চৈত্র ১৪৩০

জাতিসংঘে গৃহীত রেজ্যুলেশন ও রোহিঙ্গা সমস্যা!

রাহমান নাসির উদ্দিন
২২ নভেম্বর ২০২০, ১৪:১৬আপডেট : ২২ নভেম্বর ২০২০, ১৪:১৮

রাহমান নাসির উদ্দিন গত ১৮ নভেম্বর, ২০২০ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের তৃতীয় কমিটিতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে একটি রেজ্যুলেশন গ্রহণ করা হয়েছে। ‘The Situation of Human Rights of the Rohingya Muslims and Other Minorities in Myanmar’ শিরোনামে এ প্রস্তাব গ্রহণ করা হয় যেখানে ভয়াবহ মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য মিয়ানমারের তীব্র সমালোচনা করা হয়। টানা চতুর্থবারের মতো জাতিসংঘে মিয়ানমারের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে এধরনের প্রস্তাব গৃহীত হয়। আন্তর্জাতিক ইসলামিক সম্মেলন সংস্থা (ওআইসি) এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) যৌথভাবে এ প্রস্তাব আনে যা ১৩২ ভোটের সমর্থনে, ৯টি রাষ্ট্রের বিরোধিতা এবং ৩১ রাষ্ট্রের ‘সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিরত থাকা’র মধ্য দিয়ে গৃহীত হয়। এখানে উল্লেখ্য, জাতিসংঘের তৃতীয় কমিটি (সামাজিক, মানবিক এবং সাংস্কৃতিক ইস্যুতে) মূলত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিবছরই এ ধরনের প্রস্তাব গ্রহণ করে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির একটা সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়, মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতির জন্য বিভিন্ন দেশকে সমালোচনা করে এবং কীভাবে এসব মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতি করা যায় তার জন্য কিছু ‘প্রেসক্রিপশন’ দেয়। কিন্তু যার জন্য এসব ‘প্রেসক্রিপশন’  দেওয়া হয়, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সে-প্রেসক্রিপশন কোনও কাজে আসে না কারণ কেউ তৃতীয় কমিটির এসব প্রেসক্রিপশন খুব একটা আমলে নেয় না। ফলে, পরের বছর তৃতীয় কমিটি আবার মানবাধিকার সংক্রান্ত এসব প্রস্তাব গ্রহণ করে সাধারণ পরিষদের পাঠায়। এভাবেই চলছে জাতিসংঘের তৃতীয় কমিটির ‘বালিশ-চক্র’। ফলে, প্রশ্ন ওঠে জাতিসংঘের তৃতীয় কমিটিতে মানবাধিকার বিষয়ক গৃহীত এ ধরনের প্রস্তাব আদৌ কোনও ‘কাজের কাজ’ নাকি ‘বাত-কা-বাত’!
১৮ তারিখে গৃহীত প্রস্তাবে যেহেতু রোহিঙ্গাদের মানবাধিকার পরিস্থিতির সমালোচনা করে মিয়নমারের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ জানানো হয়েছে, সেহেতু এ প্রস্তাব বাংলাদেশে বেশ আলোচিত হয়েছে এবং সেটা খুবই স্বাভাবিক। কারণ, প্রতিপক্ষের নিন্দা স্বপক্ষের প্রশংসার শামিল! কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, জাতিসংঘের তৃতীয় কমিটিতে গৃহীত এ প্রস্তাবে বাংলাদেশের কী লাভ?
জাতিসংঘের তৃতীয় কমিটি ১৮ নভেম্বর মূলত সাতটি প্রস্তাবনা গ্রহণ করে যার মধ্যে পাঁচটি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে (জেনারেল অ্যাসেম্বলি) খসড়া আকারে পাঠানো হয়েছে। পৃথিবীর মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে ২০২০ সালে যেসব প্রস্তাবনা গৃহীত হয়, তন্মধ্যে মিয়ানমারের পাশাপাশি সিরিয়া, ইরান এবং উত্তর-কোরিয়াও আছে। দেশ-দুনিয়ার খোঁজ-খবর যারা রাখেন, তারা মোটামুটি অবগত আছেন যে, সিরিয়া, ইরান এবং উত্তর কোরিয়ার মানবাধিকার পরিস্থিতির আলোচনায় ভিন্ন রকম একটি আন্তর্জাতিক ভূ-রাজনীতি আছে এবং পাশ্চাত্যের আধিপত্যবাদের একটা রাজনীতি আছে। কিন্তু মিয়ানমারের মানবাধিকার পরিস্থিতি যে বেশ উদ্বেগজনক সেটা নিয়ে মিয়ানমারের একেবারেই অন্ধ-বন্ধু ছাড়া কারও সন্দেহের কোনও অবকাশ নাই। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত মিয়ানমারের সাধারণ নির্বাচনে মিয়ানমারে বসবাসরত প্রায় ২২ লাখ এথনিক মাইনোরিটিকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করা, কাউন্টার-ইন্সারজেন্সির নামের মিলিটারি দিয়ে এথনিক মাইনোরিটিকে দমন করে একটা ভয়ের সংস্কৃতি জারি রাখা, প্রায় ৫৭টি টাউনশিপের ভোট স্থগিত করা, রোহিঙ্গাসহ বিভিন্ন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রার্থীদের স্বেচ্ছাচারিতার ভেতর দিয়ে প্রার্থিতা বাতিল করা প্রভৃতি একেবারেই নগদ উদাহরণ। ফলে, মিয়ানমারের মানবাধিকার পরিস্থিতির সমালোচনা করা, মানবাধিকার সুরক্ষায় মিয়ানমারের ব্যর্থতার নিন্দা করা এবং কীভাবে মিয়ানমারের মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতি করা যায়, তা নিয়ে জাতিসংঘে গৃহীত প্রস্তাবের গুরুত্ব আছে বৈকি। তাছাড়া বাংলাদেশের খুশি হওয়ারও কারণ আছে কেননা, গৃহীত এ প্রস্তাবে ১১ লক্ষাধিক রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়, মানবতার বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে এতো বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গাকে একটি অনিবার্য মানবিক বিপর্যয়ের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য অত্যন্ত কৃতজ্ঞতার সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করা হয় এবং কোভিড-১৯ মোকাবিলায় যথাযথ প্রস্তুতি এবং কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার কারণে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরগুলোতে কোভিড-১৯ এর প্রকোপ, সংক্রমণ এবং মৃত্যু রোধ করা গেছে বলে সরকারকে সাধুবাদ দেওয়া হয়। পাশাপাশি, রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে তিনটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়: রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে জোর দিয়ে একটি গ্রহণযোগ্য পরিবেশ সৃষ্টির ব্যবস্থা করা, নাগরিকত্বসহ সকল ধরনের আইনি সুরক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা করা এবং একটি আস্থার পরিবেশ তৈরি করা যাতে রোহিঙ্গারা স্বেচ্ছায় মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ফিরে যেতে সম্মত হয়। এসবই মূলত বাংলাদেশের স্বপক্ষে গেছে কেননা বাংলাদেশও চায় রোহিঙ্গারা স্বেচ্ছায় মিয়ানমারে ফিরে যাক। এবং স্বেচ্ছায় ফিরে যাওয়া তখনই সম্ভব যদি তাদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়, জীবনের নিরাপত্তা দেওয়া হয় এবং তাদের মধ্যে একটা আস্থার পরিবেশ তৈরি হয়। বাংলাদেশের বাড়তি পাওনা এখানেই যে, বাংলাদেশ যা বলতে চায় এবং যেসব দাবি-দাওয়া আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে উপস্থাপন করতে চায়, সেটা জাতিসংঘের মাধ্যমে একটি গৃহীত প্রস্তাবের ভেতর দিয়ে বলা হয়ে গেছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এটা রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশকে আদৌ কোনও সাহায্য করবে কিনা?
আমার ব্যক্তিগত মতামত হচ্ছে, জাতিসংঘে গৃহীত এসব প্রস্তাব মোটাদাগে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে মিয়ানমারকে খানিকটা খাটো করে উপস্থাপন করে যা মিয়ানমারকে এক ধরনের চাপে ফেলে। কিন্তু মিয়ানমার বিগত ৪/৫ দশক ধরে এসব চাপ নিচ্ছে এবং এখন এসব চাপকে তারা ‘থোড়াই কেয়ার’ করে। ফলে, এসব কাগুজে চাপ-টাপ দিয়ে আখেরে কোনও ফল নাই; অন্তত অতীত ইতিহাস আমার বক্তব্যের স্বপক্ষে সমর্থন দেয়। বরঞ্চ এ প্রস্তাবের ভেতর দিয়ে রোহিঙ্গাদের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অবস্থান আমাদের সামনে পুনরায় পরিষ্কার হয়েছে। যেমন, এ প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছে নয়টি দেশ: মিয়ানমার, চীন, রাশিয়া, ফিলিপাইন, লাওস, কম্বোডিয়া, বেলারুশ, জিম্বাবুয়ে ও ভিয়েতনাম। ২০১৯ সালেও যখন জাতিসংঘের তৃতীয় কমিটিতে মিয়ানমারের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়, তখনও ঠিক এ ৯টি দেশ এ প্রস্তাবের বিরোধিতা করে। ফলে, আমরা এখনও বাংলাদেশের পক্ষে এবং রোহিঙ্গাদের পক্ষে এ নয়টি দেশের প্রকাশ্য বিরোধী অবস্থানকে কোনোভাবেই বদলাতে পারি নাই। চীন আর রাশিয়া পৃথিবীর দুই পরাশক্তি সবসময়ই মিয়ানমারকে সমর্থন দিয়েছে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পদ থাকার কারণে চীন এবং রাশিয়া ভেটো পাওয়ার দিয়ে বারবার মিয়ানমারের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেয়নি। ফলে, আমরা যে তিমিরে ছিলাম, সে তিমিরেই আছি। এখানে উল্লেখ্য, চীন বাংলাদেশকে আশ্বাস দিয়েছে মিয়ানমারের নির্বাচনের পরে মিয়ানমার এবং বাংলাদেশের সঙ্গে বসে রোহিঙ্গা সমস্যার একটি স্থায়ী সমাধানের চেষ্টা করবে। কিন্তু চীন যেখানে প্রকাশ্যে মিয়ানমারের পক্ষে অবস্থান নেয়, যা প্রকারান্তরে বাংলাদেশের বিপক্ষে অবস্থানকে নির্দেশ করে, সেখানে চীনের কাছ থেকে আমরা কীভাবে একটি নিরপেক্ষ উদ্যোগ আশা করতে পারি? এ গৃহীত প্রস্তাবের ভেতর দিয়ে আরও একটি অপ্রিয় সত্য প্রকাশিত হয়েছে, ভারত এবং জাপান বাংলাদেশে দুই বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র হওয়া সত্ত্বেও জাতিসংঘের গৃহীত প্রস্তাবে ‘সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিরত’ ছিল। সম্প্রতি জাপান রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশকে সবধরনের সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছে, কিন্তু জাতিসংঘের গৃহীত প্রস্তাবে জাপানের অবস্থানই বলে দেয়, এ আশ্বাস কেবলই ‘কূটনৈতিক শিষ্টাচার’ (ডিপ্লোমেটিক নর্মস)। আর ভারতের অবস্থান একেবারে শুরু থেকেই পরিষ্কার যে, রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারত মিয়ানমারের পক্ষে। রাখাইনে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক নির্মাণে, রাখাইন এক্সটেনসিভ ইকোনমিক জোন তৈরিতে এবং সিত্তিওতে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে ভারতে বিনিয়োগই বলে দেয়, মিয়ানমারের সঙ্গে ভারতের অর্থনৈতিক এবং ভূ-রাজনৈতিক সম্পর্ক বেশ মধুর। সুতরাং ভারত কোনোভাবেই সে মধুতে বিষ দিতে চাইবে না। ফলে, জাতিসংঘের গৃহীত প্রস্তাবে ভারতের অবস্থানেরও কোনও পরিবর্তন আমরা দেখি নাই। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, ভুটান, শ্রীলংকা এবং নেপালও এ গৃহীত প্রস্তাব সমর্থন করা থেকে বিরত ছিল। তার অর্থ দাঁড়াচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার আটটি রাষ্ট্রের মধ্যেও রোহিঙ্গা ইস্যুতে আমরা তিনটি রাষ্ট্রের সমর্থন অর্জন করতে পেরেছি। অন্যদিকে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দশটি রাষ্ট্রের মধ্যে আটটি রাষ্ট্রের সমর্থন আমরা অর্জন করতে পারি নাই। সুতরাং এ গৃহীত প্রস্তাবের ভেতর দিয়ে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আন্তজার্তিক সম্প্রদায়ের একটা পরিষ্কার অবস্থান আমরা পেয়ে যাই যা আমাদেরকে ভবিষ্যৎ কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়াতে এবং কূটনৈতিক কৌশল প্রণয়নে সাহায্য করতে পারে নিঃসন্দেহে।
পরিশেষে বলবো, রাশিয়া, চীন, ভারত এবং জাপানের অবস্থান আগে থেকেই পরিষ্কার কিন্তু অন্যান্য অনেক রাষ্ট্র আছে যাদের সঙ্গে যথাযথ কূটনৈতিক যোগাযোগের মাধ্যমে রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পক্ষে অবস্থান পরিবর্তন করানো সম্ভব। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, ওআইসি, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, অস্ট্রেলিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, নেদারল্যান্ডস এবং যুক্তরাজ্যসহ পৃথিবীর প্রধান অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক শক্তিগুলো বাংলাদেশের পক্ষে এবং মিয়ানমারের বিপক্ষে সুস্পষ্ট অবস্থান গ্রহণ করেছে এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে তাদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে। এ প্রস্তাবের এটা চার আনা লাভ। বাংলাদেশের অবস্থান জাতিসংঘের ফোরামে প্রশংসা এবং কৃতজ্ঞতার সঙ্গে উচ্চারিত হয়েছে, এটাও চার আনা লাভ। রোহিঙ্গাদের যে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে এবং রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে প্রত্যাবাসনই যে একমাত্র পথ এবং তার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ মিয়ানমারকেই গ্রহণ করতে হবে, এটা বাংলাদেশের বক্তব্য জাতিসংঘের মুখে উচ্চারিত হয়েছে, এটাও বাংলাদেশের আরও চার আনা লাভ। বাকি চার আনা মিলে ষোল আনা পূর্ণ হবে, যদি এ প্রস্তাবের ভেতর দিয়ে রোহিঙ্গা ইস্যুতে পৃথিবীর বিভিন্ন রাষ্ট্রের যে অবস্থান তার ভিত্তিতে একটি ইন্টেলিজেন্ট কূটনৈতিক রোডম্যাপ তৈরি করে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করতে সক্রিয় এবং কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। অন্যথায়, প্রতি বছর গৃহীত এসব প্রস্তাব কেবলই ‘বাত-কা-বাত’ই থেকে যাবে এবং ফি-বছর জাতিসংঘের রিচুয়ালে পরিণত হবে। কাজের কাজ কিছুই হবে না।
লেখক: নৃবিজ্ঞানী ও অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।  

/এসএএস/এমএমজে/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
ডিভোর্স দেওয়ায় স্ত্রীকে কুপিয়ে নিজেও আত্মহত্যার চেষ্টা করেন স্বামী
ডিভোর্স দেওয়ায় স্ত্রীকে কুপিয়ে নিজেও আত্মহত্যার চেষ্টা করেন স্বামী
এক সপ্তাহের মাথায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আরেকজন নিহত
এক সপ্তাহের মাথায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আরেকজন নিহত
‘উচিত শিক্ষা’ দিতে পঙ্গু বানাতে গিয়ে ভাইকে হত্যা
‘উচিত শিক্ষা’ দিতে পঙ্গু বানাতে গিয়ে ভাইকে হত্যা
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ