X
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪
১৪ চৈত্র ১৪৩০

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমীপে

নাসরীন সুলতানা
০১ অক্টোবর ২০২২, ১৭:০১আপডেট : ০২ অক্টোবর ২০২২, ০০:৫৬

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,

আপনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা, বাংলাদেশের সফলতম প্রধানমন্ত্রী। ২৮ সেপ্টেম্বর উৎসবমুখর পরিবেশে পালিত হলো আপনার ৭৬তম জন্মদিন। কিছুটা বিলম্বে হলেও আপনাকে শুভ জন্মদিন জানাই।

আপনি কেবল বাঙালি জাতির গর্ব নন, আপনি সারা বিশ্বের নারী জাতির জন্য এক অনন্য রোল মডেল, সমগ্র বিশ্বের কাছে এক জীবন্ত কিংবদন্তী, পৃথিবীর চোখে এক অপার বিস্ময়।

আমি যত আপনাকে দেখি, ততোই অভিভূত হই। রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেও আপনার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ড্রয়িংরুম থেকে শুরু হয়নি। বরং আপনার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে ছাত্র রাজনীতির মধ্য দিয়ে। পিতার সুযোগ্য কন্যা হিসেবে আপনি দেশ ও দলের ক্রান্তিলগ্নে নিজের কাঁধে দায়িত্ব তুলে নিয়েছেন। ৭৫ এর ১৫ আগস্টে জাতির পিতার পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করার যে ষড়যন্ত্র হয়েছিল, ভাগ্য হয়তো সেদিন বাংলাদেশকে রক্ষা করার জন্যই আপনাদের দুই বোনকে বাঁচিয়ে দিয়েছিল। আজ সারা বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ যে উন্নয়নের রোল মডেল, সে শুধু আপনার দূরদর্শিতা, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা আর বিজ্ঞতার জন্যই সম্ভব হয়েছে। পিতার অবর্তমানে আপনি দলের দায়িত্ব তুলে নিয়েছিলেন, হয়ে উঠেছিলেন দেশের মানুষের জন্য এক আস্থার জায়গা। আমি জানি পিতৃমাতৃহারা সন্তানের হাহাকার কতটা করুন, এবং হৃদয়বিদারক। তদুপরি, ভগ্ন হৃদয়েও আশাহত জাতিকে নতুন স্বপ্ন দেখিয়েছেন আপনি। দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থেকেও নিজেকে তিলে তিলে নিঃশেষ না করে একটু একটু করে প্রস্তুত করেছেন। পিতৃহত্যার প্রতিশোধ, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারসহ অনেক যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নিয়ে আপনার রাজনৈতিক বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। সারা পৃথিবীকে দেখিয়েছেন ধৈর্য আর মনোবল নিয়ে কীভাবে নিজের লক্ষ্য জয় করতে হয়। আপনার জীবনের গল্প যেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ চলচিত্রের চিত্রনাট্যকেও হার মানায়। আমরা গর্বিত, আপনার মতো দেশ নেতা পেয়ে।

প্রিয় নেত্রী,

উচ্চশিক্ষার প্রয়োজনে কানাডার ছোট এক শহরে আমি বসবাস করছি। গত দিন দশেক হবে আমি এক বিশেষ প্রয়োজনে উবার কল করেছিলাম। ভাগ্যক্রমে আবিষ্কার করলাম উবার ড্রাইভার একজন পাকিস্তানি কানাডিয়ান, যিনি প্রায় বিশ বছর ধরে কানাডায় বসবাস করছেন। তিনি আমাকে বলছিলেন, ‘তোমাদের প্রধানমন্ত্রীতো তোমাদের জাতির জনকের কন্যা শেখ হাসিনা? আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একজন ভক্ত। একজন রাষ্ট্র নায়ক কেমন হতে হয় শেখ হাসিনা তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তোমরা খুব ভাগ্যবান যে এমন একজন প্রধানমন্ত্রী পেয়েছো। আর আমাদের দেখো, পৃথিবীতে পাকিস্তান রাষ্ট্রের গ্রহণযোগ্যতা বলতে গেলে একেবারে তলানিতে।’ আমি প্রতিউত্তরে বলেছিলাম, ‘আসলে অন্যের ওপর অত্যাচার করে নিজে কখনও ভালো থাকা যায় না। ৭১ এর আগে কিংবা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে আমাদের সাথে যে অন্যায় হয়েছিল, সেটার ফলই হয়তো পাকিস্তান এখন ভোগ করছে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী পদ্মার মতো প্রমত্তা নদীতে সেতু নির্মাণ করেছেন। সেই রাস্তা ধরে যদি ৩০ মিনিট ভ্রমণ করো তুমি কানাডা এবং বাংলাদেশের মধ্যে পার্থক্য করতে পারবে না। আমাদের প্রধানমন্ত্রী সত্যি জাতির জন্য এক আশীর্বাদ।’

তিনি উত্তরে বলেছিলেন, ‘তোমার প্রধানমন্ত্রীকে আমার সালাম। আমি তার দীর্ঘায়ু কামনা করি। আর তোমার জন্য শুভকামনা।’ কথাগুলো শোনার পর গর্বে আমার বুক ফুলে উঠেছিল। আমার কানে যেন এখনও কথাগুলো বার বার প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য নেতৃত্বে যে জাতিকে পরাজিত করে একদিন বাংলাদেশের জন্ম হয়েছিল, তারা সেদিন যেমন আপনার পিতার গুরুত্ব অনুধাবন করতে পেরেছিল, আজও তারা দেশের উন্নয়নে আপনার গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারছে। একজন সফল পিতার সফল উত্তরসূরির অরুপকথা (বাস্তব কাহিনি) সারা বিশ্বে পৌঁছে গেছে।

এ সফলতা যেন সমগ্র বাংলাদেশের সফলতা। সত্যিকার অর্থেই আপনি আমাদের গর্ব, আপনি আমাদের অহংকার।

মাননীয় রাষ্ট্র নেতা,

২০১৬ সালে বেইজিংয়ে একটা কনফারেন্সে যোগ দেওয়ার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে সারা বিশ্ব থেকে প্রায় ৪৬টি দেশের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। একদিন কফি আড্ডায় একজন ব্রিটিশ, একজন সুইডিশ, এবং আমি কথা বলছিলাম। ব্রিটিশ শিক্ষার্থী কথা প্রসঙ্গে বলছিল, ‘আমি শুনেছি বাংলাদেশ মুসলিম মৌলবাদের দেশ। সেখানে নারীদের হিজাব পরা বাধ্যতামূলক। ১৯৫২ এর পরে অনেক বাংলাদেশি লন্ডনে চলে এসেছেন এবং তারা হিজাব পরে।’

আমি বললাম, ‘আমাকে দেখে কি তোমার মনে হচ্ছে যে আমার দেশে হিজাব পরা বাধ্যতামূলক? আমার দেশ এমন এক দেশ যে দেশে ৯০ শতাংশ মুসলিম হওয়া সত্ত্বেও তুমি ঢাকা শহরের রাস্তায় যেমন হিজাব পরিহিত নারী দেখতে পাবে তেমনি জিন্স, এবং টপ পরিহিত স্কুল গোয়িং মেয়েদেরও দেখতে পাবে। হিজাব পরা বাধ্যতামূলক কেবল তখনই বলতে পারতে যদি সরকার কিংবা রাষ্ট্র সেটাকে বাধ্যতামূলক করে দিতো। আর মৌলবাদের কথা বলছো? বাংলাদেশে যতদিন শেখ হাসিনা আছে ততদিন এই দেশে মৌলবাদ প্রশ্রয় পাবে না। আর দেখো, তুমি কিন্তু ঠিকই হিজাব পরা নিয়ে কথা বলছো, কিন্তু আমার কাছে মনে হচ্ছে হিজাব না পরা যেমন নারীর অধিকার তেমনি হিজাব পরাও নারীর অধিকার। আমাদের সরকার নারীর এই অধিকারে কোনও হস্তক্ষেপ করে না, বরং এই বিষয়ে কোনোরকম প্রেশার আসলে সেটাকে কঠোর হস্তে দমন করবে।’

তখন সুইডিশ শিক্ষার্থী আমাকে সাপোর্ট দিয়ে বলেছিল, ‘আমি শুনেছি বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মৌলবাদের বিষয়ে আপসহীন। তিনি একজন সুশিক্ষিত প্রধানমন্ত্রী এবং তিনি জাতির পিতার সন্তান। তিনি ১৯৭৫ সালে তার পরিবারকে হারিয়েছেন। তিনি অনেক দক্ষতার সাথে দেশ পরিচালনা করছেন। আর বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে ১৯৭১ সালে। ৭১ এর আগে যারা ইংল্যান্ড গিয়েছে তাদেরকে বাংলাদেশি বলা যায় না।’ আমি যেন মুগ্ধ হয়ে সেই সুইডিশ শিক্ষার্থীর কথা শুনছিলাম। আপনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ সারা বিশ্বে সকলের আগ্রহে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিয়ে বিদেশিরা আলোচনা করে। বাংলাদেশ অনেক জাতির কাছেই এখন অনুকরণীয়। সত্যিকার অর্থেই, একটি দেশ হলো একটি বাগানের মতো। সেখানে নানা জাতের চারা গাছ থাকবে, নানা বর্ণ এবং গন্ধের ফুলের গাছ শোভা পাবে। আপনার দূরদর্শী চিন্তা এবং আদর্শিক রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ যেন নানা ধর্ম, বর্ণ, গোত্রের সহাবস্থানে গড়ে ওঠা এক পরিপূর্ণ বাগান। আপনি দক্ষ এবং সুনিপূণ পরিকল্পনায় সেটা প্রতিনিয়ত সমৃদ্ধ করে যাচ্ছেন। তাইতো দারিদ্র্য দূরীকরণ, পৃথিবীর সুরক্ষা এবং সবার জন্য শান্তি ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ গ্রহণের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতিসংঘের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সলিউশনস নেটওয়ার্ক (এসডিএসএন) আপনাকে ‘এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার’ এ ভূষিত করেছে। আপনাকে অনেক  অভিনন্দন।

যার জীবনে সফলতা যত বেশি, তার সামনে চ্যালেঞ্জও ততো বেশি। আপনাকে পরামর্শ দেওয়া আমার জন্য ধৃষ্টতার নামান্তর। একটি মহল জাতিকে দ্বিধাবিভক্ত করার পাঁয়তারায় লিপ্ত। আমি একজন নারী, আমি একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক। বাংলাদেশ বিশ্বে নারী উন্নয়নের এক রোল মডেল। এই দেশের লাখ লাখ পরিবারের প্রতিদিনের আহার জুটে একজন নারীর শ্রম এবং ঘামের বিনিময়ে উপার্জিত অর্থ দিয়ে। দেশের জিডিপিতে নারীর অবদান উল্লেখ করার মতো। আমাদের নারীদল ফুটবল এবং ক্রিকেট উভয় ক্ষেত্রে দেশকে বিশ্বের কাছে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। আপনি ২০৪১ সাল নাগাদ কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ ৫০% এ উন্নীত করার ঘোষণা দিয়েছেন। একদিকে দেশের অর্থনীতির ওপর কোভিড মহামারির কালো থাবা এবং অন্যদিকে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের বৈশ্বিক নেতিবাচক ফলাফল বাংলাদেশেও প্রভাব ফেলেছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে জনমনে যখন কিছুটা উদ্বেগ এবং আশংকার ছায়া, আপনার এই ঘোষণা আমাদের মতো নারীদেরকে নতুন করে লড়াই করার প্রেরণা দিয়েছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমি বিশ্বাস করি আপনার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব এবং দক্ষ পরিকল্পনায় দেশ খুব তাড়াতাড়ি এই সংকট কাটিয়ে উঠতে পারবে।

আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা,

আমি জানি আপনি রাত দিন বিরামহীন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন দেশের উন্নয়নে, দেশের মানুষের উন্নয়নে। শিক্ষাক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ সরকারের ভূমিকা প্রশংসনীয়। কিন্তু একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক হিসেবে দেশের উচ্চ শিক্ষার ভবিষ্যৎ নিয়ে কিছুটা সংকট অনুধাবন করছি। দেশে নতুন নতুন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হলেও সেগুলো মানের দিক থেকে যেন মুখ থুবড়ে পড়ছে। নেই একটি ভালো মানের লাইব্রেরি, নেই পর্যাপ্ত অবকাঠামো। অন্যদিকে লেকচারার পদে নিয়োগ প্রাপ্তির পর একজন শিক্ষকের ইম্প্রুভমেন্টের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে নেই কোনও সুযোগ (বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়েই শিক্ষকের উচ্চশিক্ষার জন্য বৃত্তির ব্যবস্থা নেই)। আপনি নিশ্চয়ই জানেন একজন কারিগর যদি দক্ষ না হয়, তার হাতের প্রোডাক্টও ভালো হয় না। একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক জাতি গড়ার কারিগর। তাই তার উন্নয়ন হলে প্রকারন্তরে জাতি লাভবান হবে। আমাদের দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ অপ্রতুল হলেও আমাদের রয়েছে বিপুল পরিমাণ জনগোষ্ঠী। দেশের এই জনগোষ্ঠীকে জনসম্পদে পরিণত করার জন্য শিক্ষায় বরাদ্দ বাড়ানোর কোনও বিকল্প নেই। তাই আপনার এই ৭৬তম জন্মদিনে আপনার কাছে অনুরোধ, আপনি দেশের উচ্চ শিক্ষার মানের কথা বিবেচনা করে, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা বিবেচনা করে শিক্ষাক্ষেত্রে বরাদ্দ বাড়ানোর একটি ঘোষণা দেবেন; বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের উচ্চশিক্ষার জন্য অর্থ বরাদ্দের একটি ঘোষণা দেবেন; প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি বিশ্বমানের লাইব্রেরি স্থাপনের ঘোষণা দেবেন;  প্রতি বছরে অন্তত একটি বিশ্ববিদ্যালয় একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হতে পারে সেই পরিমাণে অর্থ বরাদ্দের ঘোষণা দেবেন।

আমি জানি আপনি একজন বিচক্ষণ রাষ্ট্র নেতা। আপনার নেতৃত্বে দেশ নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু নির্মাণ করতে সক্ষম হয়েছে। আমরা দেখেছি আপনি বিদ্যুৎ উৎপাদনে মেগা প্রকল্প গ্রহণ করেছেন, দেশের অবকাঠামো উন্নয়নে অনেক অর্থ বরাদ্দ দিয়েছেন। জাতি আজ তার সুফল ভোগ করছে। একইভাবে আমি বিশ্বাস করি আপনি দেশের উচ্চ শিক্ষায় এক মাইল ফলক উন্মোচন করবেন। আপনার নেতৃত্বে দেশ আরো এগিয়ে যাবে। অন্যান্য সেক্টরের মতো উচ্চশিক্ষায়ও বাংলাদেশ পৃথিবীর বিস্ময় হবে। উচ্চ শিক্ষার উন্নয়নের রূপকার হিসেবে আপনার নাম আবারো বিশ্বে উচ্চারিত হবে, গর্বে আমাদের বুক ফুলে উঠবে।

পরিশেষে আবারও আপনার সুস্বাস্থ্য এবং দীর্ঘায়ু কামনা করছি। জাতি যেন আপনার শততম জন্মদিন পালন করতে পারে, সৃষ্টিকর্তার কাছে সেই প্রার্থনা করছি।   

লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং পিএইচডি শিক্ষার্থী, ইউনিভার্সিটি অফ ওয়েস্টার্ন অন্টারিও, কানাডা

[email protected]

/এসএএস/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
জলপাইগুড়িতে বিজেপির ইস্যু বাংলাদেশের তেঁতুলিয়া করিডর
জলপাইগুড়িতে বিজেপির ইস্যু বাংলাদেশের তেঁতুলিয়া করিডর
নদীতে মাছ ধরার সময় জেলেদের ওপর ডাকাতের হামলা
নদীতে মাছ ধরার সময় জেলেদের ওপর ডাকাতের হামলা
ক্রিমিয়া উপকূলে রুশ সামরিক উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত
ক্রিমিয়া উপকূলে রুশ সামরিক উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত
হোয়াইট হাউজের বিড়াল নিয়ে বই প্রকাশ করবেন মার্কিন ফার্স্টলেডি
হোয়াইট হাউজের বিড়াল নিয়ে বই প্রকাশ করবেন মার্কিন ফার্স্টলেডি
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ