X
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
১১ বৈশাখ ১৪৩১

নারী এবং সমাজ ভাবনা

ড. জেবউননেছা
০৪ অক্টোবর ২০২২, ১৮:০৫আপডেট : ০৪ অক্টোবর ২০২২, ১৮:৩৫

শিক্ষা জীবনে দক্ষিণ এশিয়ার জেন্ডার বিশেষজ্ঞ কমলা ভাসিনের কাছ থেকে জেন্ডার বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় জেনেছিলাম, আমাদের প্রত্যেকের মধ্যেই নারী ও একজন পুরুষ রয়েছে। কিন্তু সমাজ আমাদের এই পুরুষের মধ্যে যে নারী এবং নারীর মধ্যে যে পুরুষ আছে তাকে বেড়ে ওঠার সুযোগ দেয় না। এই কথাটি আমার হৃদয়ে দাগ কেটেছিল ভীষণ। তখন থেকেই জীবনের কঠিন সময়ে এসেও যখন অস্থির হয়ে পড়তাম, তখন এই কথাটি মনে হতো। মনে হওয়ার সাথে সাথেই অন্যরকম একটি মানসিক শক্তি কাজ করতো। আর সেই মানসিক শক্তি প্রয়োগ করে জীবনের শ্বাপদসংকুল পথ পাড়ি দিতে কষ্ট হতো না। জীবনের নানা অভিজ্ঞতায় চোখে পড়েছে নানা রকমের বঞ্চনা, কষ্ট। যেগুলো আমাকে ভীষণ পীড়া দিতো। সেই পীড়া থেকেই সচেতন হয়ে পড়েছিলাম নারীর নানা রকমের সুখ দুঃখ সম্পর্কে। জীবনের বহতা নদীর ধারায় সুখ-দুঃখ-কান্না-হাসি অবিরাম বয়ে চলে। যে জীবন ফড়িংয়ের, দোয়েলের, সে জীবনের সঙ্গে সখ্য হয় নারী-পুরুষের। তবে নারীর জীবন ও পুরুষের জীবন এক নয়। একজন নারী জন্মগ্রহণ করে যে সমাজে সে সমাজ তাকে কতটা হাসিমুখে গ্রহণ করে সেটাও একটি আলোচনার বিষয়। সমাজের নানা চিত্র সারাটা জীবন চোখের সামনে দেখেছি, দেখেছি কীভাবে একজন নারী নানারকম বৈষম্যের মাঝে বেড়ে ওঠে।

সংসারের বড় সন্তান হিসেবে যদি একটি কন্যার জন্ম হয়, দেখেছি সে কন্যার প্রতি রকমের বৈষম্যমূলক আচরণ। সে কন্যা যখন ধীরে ধীরে নারীতে পরিণত হতে থাকে, সে নারীর ওপর বয়ে যায় নানান রকম ধকল। তাকে গৃহস্থাালির সকল কাজ শিখিয়ে দেওয়া হয়। তাকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়। তোমার জন্মই হয়েছে রান্নাঘর এবং গৃহস্থালি কাজের জন্য। একই পরিবারে পুত্র সন্তান থাকলে তাকে গৃহস্থালি কাজ শেখানো হয় না। বরং সে মাঠে খেলতে যাবে, বন্ধুদের সাথে ঘুরে বেড়াবে। যত বাঁধা শুধু নারীর। কেউ কেউ তো কন্যাসন্তানের জন্মকে অভিশাপ মনে করেন। তারা মনে করেন, কন্যাসন্তান বংশের বাতি জ্বালাবে কী করে? কন্যা লালন পালন করাকে তারা বাড়তি ঝামেলা মনে করে। অথচ বিশ্বের বহু দেশে নারীরাই জ্বালিয়েছেন বংশের বাতি, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার উল্লেখযোগ্য প্রমাণ। পিতৃ-মাতৃহীন শেখ হাসিনা শোক ও দুঃখ বুকে চেপে সারা বিশ্বের ক্ষমতাধর নেতার তালিকায় নিজের স্থান করে নিয়েছেন। জাতিসংঘ ঘোষিত তিনি বিশ্বের সেরা দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী, চ্যাম্পিয়নস অব দ্য আর্থ এবং ভ্যাকসিন হিরো। এমন অনেক নারীই আছেন যারা স্বমহিমায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। সারা বিশ্বে যখন নারী পুরুষ শিক্ষায় দীক্ষায় এগিয়ে যাচ্ছে। ঠিক তখনই নারীর ওপর বয়ে চলা নির্যাতন বন্ধ হয়নি। ঘরে বাইরে চলছে নানা রকমের নির্যাতন। কোনটা জানা যায়, কোনটা জানা যায় না। বিশ্ব সনাতন সমাজ থেকে বেরিয়ে আধুনিকতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু সমাজ নারীকে নানারকম পশ্চাৎপদ ও কুসংস্কারযুক্ত চিন্তা-চেতনার শিকলেই অন্তরীণ করে রেখেছে। নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার ‘রসনা বিলাস’ প্রবন্ধটি পড়েছিলাম। সেখানে প্রকটভাবে নারীর সাথে রান্নাঘরের সম্পর্ক দেখেছি। যে নারীরা বেগম রোকেয়ার সময় রান্নাঘরে ছিলেন, তারা এখনো রান্নাঘরেই রয়ে গিয়েছেন। এই সমাজে বেশিরভাগ পুরুষ মনে করেন, নারী ঘর-দোর গোছাবে, সন্তান লালন-পালন করবে এবং নানা রকমের সুস্বাদু রান্না করবেন। এসব দায়িত্ব পালন শেষে নারীরা যদি সময় বের করতে পারেন, তাহলেই তারা কর্মক্ষেত্রে যাবার অনুমতি পাবেন। অর্থাৎ নারীকে তার গৃহস্থালি কাজ আগে করতে হবে, তারপর অন্য কাজ। এসকল প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও  বহু নারী ঘরে বাইরে নানা রকমের যাতনা সয়ে প্রতিভার স্বাক্ষর রাখছেন।

অভিজ্ঞতায় দেখেছি যে, বহু  নারী উচ্চতর ডিগ্রি গ্রহণ করেছেন, কিন্তু তার বিদ্যার প্রয়োগ কর্ম জীবনে করতে পারেননি। এমনটাও চোখে পড়েছে একজন উচ্চশিক্ষিতা নারী তার একক পরিবারে বিয়ে হয়েছে। সন্তান ও সংসার সামলাতে সামলাতে কোনও কোনও সময় লুকিয়ে কাঁদতেন। কেননা তার স্বামী অতটা সাহায্যকারী মনোভাবের ছিলেন না। সে নারী এহেন প্রতিকূলতা সত্ত্বেও  কর্মক্ষেত্রে নানা সংগঠনে নিজেকে নিয়োজিত করেছেন এবং সংসারের সকল কাজে তিনি পারদর্শিতা দেখিয়েছেন, এমনকি পাশ্চাত্যে উচ্চতর ডিগ্রির সুযোগ পেলেও  তার স্বামীর বাধার কারণে যেতে পারেননি।  শেষ অবধি  তিনি পাশ্চাত্যে উচ্চতর ডিগ্রির জন্য যেতে পারেননি। অথচ তার অ্যাকাডেমিক ফলাফল ছিল অনন্য। তা সত্ত্বেও তার বলিষ্ঠ ব্যক্তিত্ব এবং আত্মপ্রত্যয়ের কারণে তিনি জীবন সংগ্রামে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। প্রশ্ন হচ্ছে ,সকল নারীই যে তার মত সফল হবেন তা নয় । এমন বাঁধার সম্মুখীন হয়ে  অসংখ্য নারী অল্প বাঁধায় হয়ত থেমে গিয়েছেন। সবচেয়ে বড় কথা, একজন নারী যদি সারাদিন ঘরের কাজ করে রাতে ঘুমাতে যান এই চিন্তা নিয়ে যে সকাল ঘুম, থেকে উঠে তাকে রান্না করতে হবে। ঘরের সব কাজ করতে হবে। তখন সে নারীর যদি লেখালেখির প্রতিভা ও থাকে তাও ধীরে ধীরে বিনাশ হতে থাকবে। যে কারণে সারা পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত নারী লেখক, শিক্ষক, বিজ্ঞানী, গবেষক এবং ব্যবসায়ীর তালিকা খুবই সংক্ষিপ্ত। অপরদিকে পুরুষের তালিকা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর। জীবনে স্ব স্ব ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত হতে হলে দরকার সুস্থ সুন্দর পরিবেশ। যা বেশিরভাগ নারী পায় না। যে নারী সারাটা জীবন ঘর সংসারে ব্যস্ত থাকলেন, তাকে হয়ত কোনোদিন তার স্বামী নিজ ইচ্ছায় বলেন না, যাও, আজ তোমার বান্ধবীদের সাথে একটি বিকেল কাটিয়ে আসো। নইলে আজ তোমার ছুটি, তুমি বাবার বাড়িতে থেকে আসো। আজ না হয় সংসারের দায়িত্ব আমিই নিব। সমাজের এমন চিত্রটি কবে কখন দৃশ্যমান হবে তা বলা কঠিন।  নারী বন্ধুদের সাথে কথা বলে দেখেছি, তারা সংসার থেকে  কয়টি দিনের জন্য ছুটি নিয়ে বান্ধবীদের সাথে পাহাড়ে, সাগরে ঘুরে বেড়াতে চান। কিন্তু সংসার নামক যে শিকল পায়ে পড়েছেন, সে শিকল নিজেই খুলতে চান না। পাছে ভয়, সংসারের থাকা মানুষগুলো কিছু মনে করবে কিনা। এভাবে বহু নারীর ইচ্ছেগুলো পাহাড় সমান যাতনায় চাপা পড়ে যায়।

শিক্ষার্থীদের নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে পাঠদান করতে গেলে নানা রকমের ক্ষমতায়নের কথা বলতে গিয়ে বলি, এ সমাজে একজন নারী যদি অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হন, তাহলে যে তিনি মানসিকভাবে ক্ষমতায়িত হবেন তা নয়। একজন উচ্চশিক্ষিত নারী মানসিকভাবে ক্ষমতায়িত নাও হতে পারেন। শিক্ষার্থীরা জানতে চান  মানসিক ক্ষমতায়ন কী? আমি তাদের বলি, মানসিক ক্ষমতায়ন হচ্ছে একজন নারীর সব রকমের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় স্বাধীনভাবে মত প্রকাশের অধিকার। কিন্তু কয়জন নারী মানসিকভাবে ক্ষমতায়িত? উত্তর: সবাই নন। তাছাড়া, সমাজে রয়েছে নানান ধরনের মানসিক নির্যাতনের ঘটনা। সংসারের খুঁটিনাটি বিষয়ে স্বামী, ভাই ও বাবা,মা, শ্বশুর, শাশুড়ি, দেবর, ননদ এবং সন্তানের কটূক্তি মানসিক নির্যাতনের অংশ। কিন্তু বেশিরভাগ নারী এই নির্যাতন সয়ে যায়, মুখ ফুটে কিছু বলে না। এতে করে নারীদের মধ্যে নানা রকমের মানসিক অসন্তোষ দানা বেঁধে ওঠে। সেই অসন্তোষের প্রেক্ষিতে সংসারে নানা রকমের অস্বস্তি তৈরি হয়।

যে নারী নিজের দিকে না তাকিয়ে সংসারে তার জীবনটাকে বিলিয়ে দেন, সে নারীর মনের খবর কয়জন রাখি আমরা? যে নারী  সংসারের সমস্ত কাজ সেরে নানা রকমের প্রতিকূলতা পেরিয়ে কর্মস্থলে সকালবেলা সময় মতো পৌঁছেন, তার খবর কয়জন প্রতিষ্ঠানে প্রধান জানেন? পরপর কয়েকটি কন্যাসন্তানের জন্মের ফলে যে নারীকে দোষী করা হয়। সে কন্যার মায়ের খবর আমরা কয়জনে রাখি?  নারী তার সারাটা জীবন বেদনা বহন করে। কিন্তু  নারীর বেদনার খবর কয়জনে রাখে? কেউ রাখে না। এমনকি সন্তান ও রাখে না। অথচ ভোগ না করে ত্যাগ করে এগিয়ে যায় নারীর জীবন। তবে সময় পাল্টেছে,নারীরা এখন অবসর পেলে বেড়াতে যান। যদিও সংখ্যাটি নগণ্য। তা ও  সুখের সংবাদ এই যে, বরফ গলতে শুরু করেছে।  বেতন বৈষম্য সহ নানা রকমের প্রতিকূলতা  পেরিয়ে বাংলাদেশের নারীরা  সাফ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়ন। ক্রিকেটে ও নারীরা তাদের দক্ষতা প্রদর্শন করেছে। এছাড়াও নারীরা নানারকমের শিক্ষাক্ষেত্রে,প্রশাসনিক ক্ষেত্রে,রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নিজেকে মেলে ধরছেন। যদি ও সংখ্যাটি অপ্রতুল। তথাপি বাংলাদেশ নারীর ক্ষমতায়নে দৃষ্টান্তমূলক একটি দেশ। এখন পূর্বের তুলনায় মাতৃমৃত্যুর হার ও কমেছে।

তাছাড়া বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য যোগ্য এবং প্রতিষ্ঠিত নারীকে প্রদান করা হয় বেগম রোকেয়া পদক, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা পদক এবং জয়িতা সম্মাননা। নারী নির্যাতন প্রতিরোধে প্রণীত হয়েছে নানা রকমের আইন। নানা রকমের শোষণ পীড়নের মাঝে এই সংবাদগুলো আশার সঞ্চার করে যে,সময় দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। সামনের দিকে আরও পরিবর্তন হবে।

একজন কন্যাসন্তানকে যখন ‘কন্যাশিশু’ বলবো, তখনই বুঝে নিতে হয়, কন্যা মানেই সমাজের পিছিয়ে পড়া অংশ। যখন নারীদের কর্মক্ষেত্র থেকে শুরু করে সকল পর্যায়ে নারীদের কোটা সুবিধা প্রদান করা হয়, তখনই বুঝে নিতে হয় যে সমাজে নারীরা পিছিয়ে আছে। বাসে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন রাখা মানেই নারী পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর অংশ। আর এসকল মানসিকতা পরিবর্তনের জন্য নারীকে অবশ্যই আত্মবিশ্বাসী হতে হবে, ব্যক্তিত্বসম্পন্ন হতে হবে। পরিবার থেকে ছেলে শিশুকে শিখাতে হবে যে, তুমি ছেলে মানেই উদ্ধত, নির্যাতনকারী ও কঠোর কেউ নও। কন্যাশিশুকে শিখতে হবে, তুমি নারী মানেই অসহায় ও দুর্বল নও। সর্বস্তরে নারীদের প্রতি তথাকথিত দৃষ্টিভঙ্গি বদলানো প্রয়োজন। মনে রাখতে হবে, যখন দৃষ্টিভঙ্গি বদলে যাবে, তখন সমাজ আপন গতিতেই বদলে যাবে। সামাজিক লিঙ্গীয় বৈষম্য প্রকৃতির তৈরি নয়। প্রকৃতি ছেলে এবং মেয়ে তৈরি করে। সমাজ তাকে বৈষম্যের ভিত্তিতে নারী ও পুরুষে পরিণত করে। সমাজই তৈরি করেছে মেয়েলি ও পুরুষালি বৈশিষ্ট্য। নারীদের আলাদা গ্রহের কিছু মনে না করে তাদের মানুষ হিসেবে ভাবতে হবে। ব্যক্তিগতভাবে আমি শ্রেণিকক্ষে ছেলে  শিক্ষার্থীদের শিখাই  যে বলো সবাই ‘আমরা পশু নই পুরুষ, পুরুষ নই মানুষ। আর নারী শিক্ষার্থীদের শিখাই বলো সমস্বরে ,‘আমরা নারী মানে ভিন্ন গ্রহের কেউ নই, আমরাও মানুষ।’

আমরা যদি সত্যিই চাই তাহলে এমন একটি সমাজ গড়তে পারি, যেখানে নিয়ম কানুন, দায়িত্ব, গুণাবলি এবং আচরণের ধরন সামাজিক লিঙ্গ,বর্ণপ্রথা, শ্রেণি বা গায়ের রঙ দ্বারা নির্ধারিত হবে না। এটি হবে এমন একটি সমাজ যে সমাজে সবারই অধিকার, স্বাধীনতা থাকবে নিজস্ব ইচ্ছা অনুযায়ী ভূমিকা পালনের, মেধা বিকাশের এবং নিজস্ব পছন্দ অনুযায়ী জীবনযাপনের। আর এভাবেই ঘুচে যাবে সকল বৈষম্য। যুগে যুগে নারীরা তাদের মেধা ও প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে ইতিহাসে স্থান দখল করেছেন। সঠিক পরিচর্যা এবং মেধার সুরক্ষা নিশ্চিত করা গেলে নারী এবং পুরুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এগিয়ে যাবে পুরো বিশ্ব। লেখাটি শেষ করবো নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার একটি প্রশ্ন দিয়ে। তিনি বলেছেন, ‘পুরুষের সমান শিক্ষা দেওয়া হয় না বলেই স্ত্রীর জ্ঞানস্ফূর্তি পেতে পারে না। ভালো, শিক্ষা কি? যার যে কর্ম, সে সেরূপ কর্মে যাতে উৎকর্ষ লাভ করতে পারে, এর মাধ্যমে জ্ঞান বিধানের নামই তো শিক্ষা? স্ত্রী এবং পুরুষের কর্ম যদি সমান না হইলো, তবে শিক্ষার সাম্য কীরূপে সম্ভব?

লেখক: অধ্যাপক, লোক-প্রশাসন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
রানার্সআপ হয়ে প্রিমিয়ার লিগে ওয়ান্ডারার্স 
রানার্সআপ হয়ে প্রিমিয়ার লিগে ওয়ান্ডারার্স 
ঘামে ভেজা ত্বকের যত্নে...
ঘামে ভেজা ত্বকের যত্নে...
চট্টগ্রামে ক্রিকেটারদের ‘ক্লোজড ডোর’ অনুশীলন
চট্টগ্রামে ক্রিকেটারদের ‘ক্লোজড ডোর’ অনুশীলন
হাসপাতালের ৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ১০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
হাসপাতালের ৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ১০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ