X
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
১৬ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার কি ব্যবসায়ীবান্ধব হবে না ব্যবসাবান্ধব?

আমীন আল রশীদ
২৭ জুন ২০২৩, ২০:৫২আপডেট : ২৭ জুন ২০২৩, ২১:১৮

বাংলাদেশ এমন একটি রাষ্ট্র যেখানে বড় ব্যবসায়ীরা যেকোনও সময় যেকোনও অজুহাতে, এমনকি মিথ্যা তথ্য দিয়েও যেকোনও পণ্যের দাম বাড়াতে পারেন এবং কালেভদ্রে দুয়েকটি ঘটনা বাদে তাতে তাদের কোনও অসুবিধা হয় না।

গত রবিবার (২৫ জুন ২০২৩) জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘বাণিজ্যমন্ত্রী যখনই বলেন যে জিনিসপত্রের দাম কমাবেন, পরদিনই বেড়ে যায়।’ ফলে পণ্যমূল্য বৃদ্ধির সিন্ডিকেটের সঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী জড়িত কিনা, এমন প্রশ্নও তার।

এর পরদিন সোমবারও দ্রব্যমূল্য ও বাজার সিন্ডিকেট ইস্যুতে সংসদে বিরোধী দলের সংসদ সদস্যদের তোপের মুখে পড়েন বাণিজ্যমন্ত্রী। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে সবচেয়ে ব্যর্থ মন্ত্রণালয় আখ্যা দিয়ে মন্ত্রীর পদত্যাগও দাবি করেন কেউ কেউ।

যদিও এর জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, সিন্ডিকেটের কথা বলা হয়। ‘এটা ঠিক বড় বড় গ্রুপগুলো একসঙ্গে অনেক বেশি ব্যবসা করে। চাইলে জেল-জরিমানাসহ বাজার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব। তবে আমাদের লক্ষ রাখা দরকার—আমরা জেলে ভরলাম, জরিমানা করলাম; সেটা হয়তো করা সম্ভব। কিন্তু তাতে হঠাৎ ক্রাইসিস তৈরি হবে, সেটাও তো সইতে আমাদের কষ্ট হবে। এজন্য আমরা আলোচনার মাধ্যমে নিয়মের মধ্যে থেকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করি।’

স্মরণ করা যেতে পারে, মে মাসে পেঁয়াজের দাম নিয়ে যখন গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় তুমুল সমালোচনা শুরু হলো, তখনও বাণিজ্যমন্ত্রী নিজের অসহায়ত্ব প্রকাশ করেছিলেন। তিনি তখন বলেছিলেন, পেঁয়াজ মজুত করে বাজার অস্থিতিশীল করা হয়েছে। তার দাবি, দেশে পেঁয়াজ উৎপাদন পর্যাপ্ত হলেও বেশি মুনাফার আশায় পেঁয়াজ মজুত রেখে সংকট তৈরি করে বাজারকে অস্থিতিশীল করা হয়েছে।

যদি তা-ই হয় তাহলে এ প্রশ্ন করাই সংগত যে কারা পেঁয়াজ মজুতে রেখে সংকট তৈরি করছে, সরকারের কাছে কি তার তালিকা আছে? যদি থাকে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে? দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে বাজার মনিটরিং হচ্ছে কিনা? ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরসহ সংশ্লিষ্টরা ঠিকমতো কাজ করছে কিনা বা করতে পারছে কিনা?

এটা ঠিক যে জিনিসপত্রের দাম শুধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কারণে বাড়ে না। আরও অনেক কারণ থাকে। যেমন, আন্তর্জাতিক বাজার ও পরিস্থিতিও সেখানে অনেক সময় ভূমিকা রাখে। একটি পণ্য কৃষক পর্যায় থেকে রাজধানীর পাইকারি বাজার পর্যন্ত আসতে কত ঘাটে চাঁদা দিতে হয়; জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে পরিবহন খরচ কতটা বেড়েছে; পণ্যের উৎপাদন খরচ কতটা বেড়েছে—এসবও বিবেচনায় রাখতে হবে।

জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধির পেছনে ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট বা অতি মুনাফা লাভের প্রবৃত্তি দায়ী এটা যেমন ঠিক, তেমনি বাংলাদেশে ব্যবসা করতে গেলে এবং ব্যবসা শুরু করতে গেলে, বিশেষ করে আমদানি-রফতানিনির্ভর ব্যবসায় যে কত ধরনের প্রশাসনিক ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার মুখোমুখি হতে হয়, সেটি ব্যবসায়ীদের চেয়ে ভালো কেউ জানেন না।

গত জানুয়ারিতে প্রকাশিত ২০২২-২৩ সালের বিজনেস ক্লাইমেট ইনডেক্স বলছে, বাংলাদেশে ব্যবসার পরিবেশে বলার মতো কোনও উন্নতি হয়নি, বরং গত এক বছরে তিনটি সূচকে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। বিশেষ করে ব্যবসায়ীদের ব্যাংকঋণ পাওয়া জটিল আকার ধারণ করেছে। কর ও ভ্যাট পরিশোধে হয়রানি আগের চেয়ে বেড়েছে। কারখানা বা ব্যবসার জন্য জমি পাওয়াটাও কঠিন হয়েছে। এর বাইরে ট্রেড লাইসেন্স, আমদানি-রফতানির অনুমতি, পণ্য পরিবহনের চাঁদাবাজিসহ নানা খাতে ব্যবসায়ীদের অসন্তুষ্টির খবর নতুন কিছু নয়।

মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই) এবং বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ যেদিন এই জরিপ প্রকাশ করে, সেই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিও উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘পদে পদে যদি সমস্যা থাকে, তাহলে আমরা যতই প্রচার-প্রচারণা চালাই না কেন, বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আগ্রহী হবে না। আমরা মুখে যা বলছি, বাস্তব চিত্র কিন্তু ভিন্ন।’(প্রথম আলো, ২৬ জানুয়ারি ২০২৩)।

এটি হচ্ছে মুদ্রার এক পিঠ। অন্য পিঠ হলো, প্রতি বছরই নির্দিষ্ট কয়েকটি পণ্য নিয়ে কারসাজি বা সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ানোর অভিযোগ ওঠে। এরমধ্যে আছে পেঁয়াজ, ভোজ্যতেল, চিনি, কাঁচা মরিচ ইত্যাদি। অথচ সরকারের তরফে বলা হলো যে পেঁয়াজের দাম কমাতে আমদানি করা হবে। হলো তা-ই। কিন্তু প্রশ্ন হলো পর্যাপ্ত মজুত থাকার পরও কেন পেঁয়াজের দাম ৩০ টাকা থেকে ৯০ টাকা হলো? আমদানি করার পরও কেন পেঁয়াজের দাম ৮০ টাকা বা তারও বেশি?

গণমাধ্যমের খবর বলছে, যে আদা আমদানি করা হয় ৫৮ টাকায়, সেটি বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকায়। তার মানে প্রতি কেজি আমদানি ও বিক্রির মাঝখানে পার্থক্য ২২২ টাকা। পৃথিবীর কোনও দেশে এরকম অদ্ভুত ব্যবসা আছে? সাংবাদিকরা জানেন অথচ সরকার এটা জানে না? সরকারের গোয়েন্দা বাহিনীর কাছে খবর নেই? আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর জানে না কারা কোথায় বসে কীভাবে ৫৮ টাকার আদা ২৮০ টাকায় বিক্রির ফর্মুলা তৈরি করে? কোন কোন ব্যবসায়ী মিলে কী ধরনের সিন্ডিকেট করে এটা সরকার জানে না? জানলে তাদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়? মন্ত্রী বলছেন, বড় ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে অসুবিধা হবে।

প্রতি বছরই সরকারের তরফে বলা হয়, দেশে চাহিদার তুলনায় কোরবানিযোগ্য পশুর জোগান অনেক বেশি। অর্থনীতির সহজ সূত্র বলছে, কোনও পণ্যের চাহিদার বিপরীতে সরবরাহ স্বাভাবিক বা বেশি থাকলে সেই পণ্যের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়সীমার নাগালে থাকে। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোয় দেখা যাচ্ছে, কোরবানির পশু কিনতে গিয়ে মানুষের হিমশিম অবস্থা। কোরবানি ক্রমেই ধনী লোকের উৎসবে পরিণত হচ্ছে। নিম্ন মধ্যবিত্ত তো বটেই, মধ্যবিত্তেরও নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে কোরবানির পশুর দাম। কেন?

এর উত্তর খুঁজতে গেলেও হয়তো ওই ব্ড় ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের খবরই বেরিয়ে আসবে। কেননা, একটা সময় পর্যন্ত গরু-ছাগলসহ কোরবানির পশুর বিক্রেতা ছিলেন মূলত গ্রামের সাধারণ কৃষক এবং ছোট ও মাঝারি আকারের খামারিরা। কিন্তু বড় বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠান ‍চাল-ডালের পরে এখন গরু ছাগলের ব্যবসায়ও নেমেছে। তারা সিন্ডিকেট করে পশুর দাম এমন পর্যায়ে নিয়ে যায় যে সাধারণ খামারি বা কৃষকরাও এখন আর কম দামে পশু বিক্রি করতে পারেন না। অনেক সময় তাদের কাছ থেকে বড় বড় প্রতিষ্ঠান পশু কিনে নিয়ে যায়। ফলে সাধারণ মানুষকে অনেক বেশি দামে কিনতে হয়—এমন অভিযোগও আছে।

সাম্প্রতিক বছরগুলোয় সারা দেশে অসংখ্য ডেইরি ফার্ম গড়ে উঠেছে। চাহিদার তুলনায় পশুর সরবরাহও বেশি। সেই হিসাবে গরুর মাংসের কেজি কোনোভাবেই সাড়ে সাতশ’ বা আটশ’ টাকা হওয়ার কারণ ছিল না। কোরবানির পশুর দামও প্রতি বছর যেভাবে বাড়ছে, সেটিও কোনও অজুহাতেই মেনে নেওয়া যায় না। কিন্তু অনুসন্ধান করলে দেখা যাবে এর পেছনেও আছে ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট। তাহলে রাষ্ট্র বা সরকার কি এই সিন্ডিকেট ভাঙবে না? সাধারণ মানুষ যাতে কম দামে গরুর মাংস খেতে পারে; মোটামুটি সচ্ছল মানুষও যাতে পশু কোরবানি দিতে পারে, রাষ্ট্র কি সেরকম একটি মানবিক ও যৌক্তিক বাজারব্যবস্থা গড়ে তুলবে না?

বড় বড় ব্যবসায়ীদের যেহেতু পুঁজি অনেক এবং চাইলেই তারা ব্যাংক থেকে মোট অঙ্কের ঋণ নিতে পারেন, ফলে তারা সারা দেশে তাদের বড় ব্যবসার সম্প্রসারণ করতে গিয়ে ক্ষুদ্র মাঝারি ব্যবসায়ীদের হুমকিতে ফেলবেন? রাষ্ট্র কি এমন একটি ব্যবস্থা গড়ে তুলবে না যেখানে ক্ষুদ্র ও মাঝারিসহ সব ধরনের ব্যবসায়ীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এবং একইসঙ্গে যৌক্তিক বাজারব্যবস্থায় ব্যবসা করতে পারবেন? নাকি বড় ব্যবসায়ীরা একজোট হয়ে নিজেদের খেয়াল-খুশিমতো জিনিসের দাম বাড়াবেন আর সংসদে দাঁড়িয়ে মন্ত্রী বলবেন তাদের কিছু করার নেই?

ব্যবসায়ীরা শিল্প-কারখানা গড়ে তুলে দেশের অর্থনীতি সচল রাখার অজুহাতে নদী, খাল, প্রাকৃতিক জলাশয় খেয়ে ফেলবেন; নদীর পাড়ে কারখানা গড়ে তুলে তার অপরিশোধিত বর্জ্য ফেলে নদীর পানি ব্যবহার তো দূরে থাক, মাছ ও পোকামাকড়ও মেরে ফেলবেন; নদীনির্ভর মানুষের জীবন-জীবিকা ধ্বংস করবেন; নদীর তীরে কংক্রিটের বাঁধ দিয়ে স্থায়ীভাবে দখল করে ফেলবেন অথচ রাষ্ট্র তাদের কিছু বলবে না বা বলতে পারবে না, কারণ তারা দেশের অর্থনীতিতে বিরাট অবদান রাখছেন— এটি কোনও যুক্তি হতে পারে? রাষ্ট্রের সম্পদ যারা ধ্বংস করে; যারা মানুষকে জিম্মি করে ব্যবসা করে, সরকার তাদের ভয় পাবে কেন? ঢাকার চারপাশে ঘিরে থাকা চারটি নদী দখল ও দূষণের জন্য প্রধানত দায়ী বড় বড় শিল্প-কারখানার মালিকরাই। বিআইডব্লিউটিএ মাঝে মধ্যে অভিযান চালালেও রাঘববোয়ালরা বরাবরই ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়। তাদের বিরুদ্ধে খুব বেশি রিপোর্টও গণমাধ্যমে আসে না।

প্রশ্ন হলো, যদি ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া না যায় তাহলে আর একটা দেশে সরকার কেন থাকে? সরকারের বিভিন্ন বাহিনীর কী কাজ যদি প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে, সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাই নেওয়া না যায়? খোদ জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে একজন দায়িত্বশীল মন্ত্রীর এই ধরনের বক্তব্য কি অসাধু ব্যবসায়ীদের আরও বেশি উৎসাহিত করে না? তাদের মনে কি এই আত্মবিশ্বাস তৈরি হয় না যে তারা যা খুশি করতে পারেন বা তারা কি মনে করবেন না যে তারা রাষ্ট্রের চেয়েও বেশি শক্তিশালী?

সুতরাং সরকারকে হতে হবে ব্যবসাবান্ধব। অর্থাৎ ব্যবসা করতে গিয়ে বা শুরু করতে গিয়ে যাতে ট্রেড লাইসেন্স করা থেকে শুরু করে ব্যাংক ঋণ ও এলসি খোলার কোনও প্রক্রিয়ায় আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও দুর্নীতি না থাকে। ঘুষখোর ও চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে ব্যবসায়ীদের যাতে অতিষ্ঠ হতে না হয় সেটি নিশ্চিত করা যেমন সরকারের দায়িত্ব, তেমনি ব্যবসায়ীদেরও হতে হবে জনবান্ধব। নানাবিধ অন্তরায়ের মধ্যে ব্যবসা করতে হয় বলে তারাও খেয়াল খুশিমতো এবং অতি মুনাফার লোভে যখন যেভাবে খুশি জিনিসপত্রের দাম বাড়াবেন; সিন্ডিকেটবাজি করবেন—সেটিও কাম্য নয়।

দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখেন ব্যবসায়ীরাই। অতএব, তাদের আচরণ ও কাজকর্ম এমন হতে হবে যাতে রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোকে তাদের বিরুদ্ধে সবসময় নজরদারি করতে না হয়। যাতে তাদের ধরে জেল-জরিমানার মতো অসম্মানিত করতে না হয়। ১৮ কোটি লোকের দেশে সৎভাবে ব্যবসা করলেও ধনী হওয়া যায়। পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই এত বড় বাজার নেই। কিন্তু মুনাফাটা যদি লোভ এবং অতিলোভে পরিণত হয়, তখন ব্যবসায়ীরা আর জনবান্ধব থাকতে পারেন না। তখন মানুষকে সেবার বদলে মুনাফা করাটাই তাদের মূল লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায়। অতএব, সরকারের যেমন উচিত ব্যবসায়ীদের কাজগুলো সহজ করা, তেমনি ব্যবসায়ীদের উচিত জনগণের স্বার্থে দেখা—যাতে সবচেয়ে কম আয়ের লোকটিও বাজার থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যগুলো কিনে সংসার চালাতে পারেন।


লেখক: কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এডিটর, নেক্সাস টেলিভিশন।

/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
মাড় ফেলে ভাত রান্না হলে ‘১৫ ভাগ অপচয় হয়’
মাড় ফেলে ভাত রান্না হলে ‘১৫ ভাগ অপচয় হয়’
শরীরের তাপ কমায় এই ৮ খাবার
শরীরের তাপ কমায় এই ৮ খাবার
বন ও বনভূমি রক্ষায় কর্মকর্তাদের নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বন ও বনভূমি রক্ষায় কর্মকর্তাদের নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
মোনাকোর হারে লিগ ওয়ান চ্যাম্পিয়ন পিএসজি
মোনাকোর হারে লিগ ওয়ান চ্যাম্পিয়ন পিএসজি
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ