X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

স্বাস্থ্য সেবার ডিজিটাল রূপান্তর

স ম মাহবুবুল আলম
২৭ আগস্ট ২০২২, ১৬:৫৯আপডেট : ২৮ আগস্ট ২০২২, ১৬:৪৮

আপনাকে যদি প্রশ্ন করা হয়, এমন একটি পদক্ষেপ বা বিনিয়োগের ক্ষেত্র বলুন যা আমাদের বেহাল স্বাস্থ্য সেবা খাতকে দ্রুত শক্তিশালী করবে এবং উন্নতির পথে নিয়ে যাবে, আপনার উত্তরটি কী হবে? আপনি ভাবতে থাকুন। আমি বাজি ধরবো– একটি জাতীয় ডিজিটাল স্বাস্থ্য সেবা প্ল্যাটফর্ম (বা জাতীয় স্বাস্থ্য তথ্য ব্যবস্থা) গড়ে তোলার পক্ষে। কোনও খণ্ডিত বা বিচ্ছিন্ন অ্যাপস নয়। একটি সমন্বিত, পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল স্বাস্থ্য সেবা প্ল্যাটফর্ম– যেখানে তথ্য ও প্রযুক্তি একীভূত হয়ে স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করবে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অসীম শক্তি আমাদের সামনে।

বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্ধ বাড়ছে না। তার কারণে স্বাস্থ্য সেবা প্রাপ্তির সুযোগ ও মান সম্মত স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বিপুল সংখ্যক মানুষ। তারা আর্থিক বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ছে। অর্থনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যে স্বাস্থ্য খাতে বাজেট বৃদ্ধি সরকারের অগ্রাধিকারের তালিকায় নেই। আপনি বলবেন চুরি, দুর্নীতি সব খেয়ে ফেললো। বলবেন, চিকিৎসকদের দুর্ব্যবহার, সময় না দেওয়া প্রধান কারণ। এসব কিছুরই সমাধান মিলবে স্বাস্থ্য সেবা খাতের ডিজিটাল রূপান্তরের মধ্যে। তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবায় ব্যাপক সংখ্যক  মানুষের চিকিৎসা পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে। তারা উন্নত ও দক্ষ চিকিৎসা সেবা পাবে, চিকিৎসা সেবায় ত্রুটি কমবে ও স্বাস্থ্য সেবা নিরাপদ হবে। স্বাস্থ্য সেবায় ব্যয় হ্রাস হবে। প্রশাসনিক দক্ষতা ও কাজের গতি বৃদ্ধি পাবে। দুর্গম এলাকায় স্বাস্থ্যসেবা প্রদান ও তদারকির ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে।

স্বাস্থ্যসেবা প্রদান ব্যবস্থা একটি অপরিসীম জটিল চ্যালেঞ্জিং প্রক্রিয়া। বাংলাদেশের মতো দেশে তা আরও কঠিন।  বিপুল জনগোষ্ঠী। অগণিত প্রকারের রোগের চাপ। বিবিধ ধরনের সেবা ও তার জরুরি ধরন, চিকিৎসা সেবার অনিশ্চিত ফলাফল এবং চিকিৎসায় অভাবনীয় ব্যয়। বিপুল জনশক্তি ও বিভিন্ন দক্ষতার স্বতন্ত্র ব্যক্তির  সংমিশ্রণে তৈরি কর্মীদল নির্ভর সেবা। দ্রুত সম্প্রসারমান জ্ঞান ও নতুন নতুন প্রযুক্তির সংযোগ। ভঙ্গুর অবকাঠামো ও যন্ত্রপাতি। অসংখ্য চিকিৎসা সামগ্রীর নিয়মিত সরবরাহ নিশ্চিত করা। দুর্বল নিয়ম-ব্যবস্থাপনা। সেবা প্রদানকারী ও সেবা সেবাগ্রহীতার সাংস্কৃতিক মানের পার্থক্য এবং আবেগের সংঘাত। এসবের সঙ্গে অনিয়ম ও দুর্নীতির শৃঙ্খলে আষ্টেপৃষ্ঠে বাধা স্বাস্থ্যখাত। শুধু অর্থ ব্যয় বৃদ্ধি করে বা জনবল সংকটের সমাধান করে স্বাস্থ্যসেবাকে নিরাপদ ও উন্নত উচ্চতায় নেওয়া সম্ভব হবে না। খণ্ডিত আদেশ, নীতিকথা বা শাস্তির মধ্য দিয়ে তা অর্জন করা দুরূহ। সমগ্র সিস্টেম থেকে প্রতিনিয়ত দ্রুত তথ্য প্রাপ্তি, তদারকি ও মূল্যায়ন স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু করতে পারলে জনগণের জন্য দ্রুততার সঙ্গে উন্নত স্বাস্থ্য সেবা প্রাপ্তি নিশ্চিত করা সম্ভব। পূর্ণাঙ্গ ডাটাবেজ স্বাস্থ্যখাতে দুর্নীতি, প্রতারণা ও অপচয় রোধেও হবে বড় ধরনের সহায়ক মাধ্যম।

আমাদের মতো নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে স্বাস্থ্য তথ্য ব্যবস্থার নামে অসম্পূর্ণ, বিচ্ছিন্ন ও খণ্ডিত সফটওয়ার চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে যা স্বাস্থ্য সেবা কর্মীদের কাছে বোঝা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। সফটওয়ারের অভ্যন্তরীণ নানা অংশের মধ্যে যোগাযোগ দুর্বলতা, তথ্য বিনিময় ও ব্যবহারে ভঙ্গুরতা, আন্তঃকার্যযোগ্যতার অভাব, সহজে প্রয়োজনীয় পরিবর্তনে ঋজুতা, সামঞ্জস্যহীনতা, অপ্রয়োজনীয় অংশের আধিক্য ও নিম্নমানের ডাটা উৎপন্ন হওয়া, পুরো ব্যবস্থাকে অপচয়মূলক ও দুঃসহ করে তোলে। রোগীর সংবেদনশীল স্বাস্থ্য তথ্যের নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা নিশ্চিত করা এক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সফটওয়ার একটি ডিজিটাল উপকরণ মাত্র, ডিজিটাল রূপান্তর ঘটবে স্বাস্থ্য সেবা কর্মীদের হাতে। মেধাবী প্রযুক্তিবিদদের কীভাবে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম নির্মাণে যুক্ত করা যাবে এবং ভবিষ্যতের উদ্ভাবনী প্রক্রিয়ায় ধরে রাখা যাবে তার একটি রূপরেখা প্রয়োজন।  রোগী ও স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারীদের ডিজিটাল সাক্ষরতার স্তর ও তাদের পুরনো অভ্যাস বদলানো একটি বিশেষ বিবেচ্য বিষয়। বাংলাদেশে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ইলেকট্রনিক স্বাস্থ্য রেকর্ড ও কিছু অ্যাপ এক খণ্ডিত চেষ্টা। যা পুরো দেশকে স্বাস্থ্য তথ্য ব্যবস্থায় আনার পথ থেকে অনেক দূর দিয়ে হাঁটছে। জাতীয় স্বাস্থ্য ডাটাবেজকে প্রান্তিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া ও বাস্তবায়ন হবে বড় চ্যালেঞ্জ। নির্মাণ শৈলীতে সফটওয়ারকে ব্যবহারকারীর কাছে বন্ধুভাবাপন্ন মনে করে তোলা এবং ছোট ছোট মধ্যবর্তী পর্যায়ক্রমিক সাফল্যকে দৃশ্যমান করে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারলে ডাটাবেজের বন্ধুর পথ চলাটা সহজ হবে। তবে স্বাস্থ্য সেবার সত্যিকার ও কার্যকর ডিজিটাল রূপান্তর ঘটাতে প্রয়োজন হবে তথ্য প্রযুক্তি, আর্থিক ও স্বাস্থ্য খাতের শক্তিশালী মেধাদীপ্ত যৌথ নেতৃত্ব।

একটি সামগ্রিক জাতীয় দৃষ্টিভঙ্গি থেকে শক্তিশালী মৌলিক পরিকাঠামো ও নকশার ওপর ভিত্তি করে জাতীয় স্বাস্থ্য তথ্য ডাটাবেজ নির্মাণ করতে হবে। যা ভবিষ্যতের প্রতিনিয়ত উদ্ভাবন ও প্রয়োজন সহজেই ধারণ করে বিকশিত হয়ে উঠতে পারে। ডাটাবেজের পরিকাঠামো, নকশা ও তৈরির প্রক্রিয়া বিস্তারিত ও পদ্ধতিগত ভাবে নথিবদ্ধ করতে হবে। একটি অনন্য স্বাস্থ্য শনাক্তকরণ পদ্ধতি ব্যবহার করে দেশের প্রত্যেক নাগরিকের তৈরি হবে পূর্ণ ইলেকট্রনিক স্বাস্থ্য রেকর্ড। এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন কমিউনিটি স্বাস্থ্যকর্মী থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, জনস্বাস্থ্যবিদ, নীতি-নির্ধারক, গবেষক, সাধারণ মানুষ সবাই সহজে, স্বাচ্ছন্দে সেই ডেটাবেজে তথ্য যুক্ত (এন্ট্রি) করতে পারেন এবং তাদের চাহিদা পূরণ হয়। সেবাগ্রহীতা ও সেবা প্রদানকারীদের প্রত্যেকের প্রতিদিনের প্রতিটি কার্যক্রম ডাটায় পরিবর্তিত হয়ে ডেটাবেজে সংরক্ষিত হবে। ধাপে ধাপে ল্যাব, রেডিওলজি, নতুন প্রযুক্তির উপাত্ত, চিকিৎসা সামগ্রীর হিসাব, জিপিএস ট্রাকিং, পরিধেয় ডিভাইস থেকে তথ্য, পয়েন্ট অব কেয়ার টেস্টিং তথ্য, স্বাস্থ্যসেবার সূচক ইত্যাদি সহ নানা তথ্যের সন্নিবেশে সমৃদ্ধ ডেটাবেজ হবে। টেলিমেডিসিন, দূরবর্তী যত্ন, ফার্মেসি ও অ্যাম্বুলেন্স সেবা নিয়ন্ত্রিত হবে একই সফটওয়ার থেকে। জাতীয় স্বাস্থ্য ডাটাবেজের সাথে একীভূত থাকবে জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, রোগ নজরদারির ব্যবস্থা, জনবল সহ কমিউনিটি ও প্রোগ্রাম ভিত্তিক তদারকি,  আর্থিক ও ব্যবস্থাপনা তথ্য। জাতীয় তথ্য ডাটাবেজের শক্তিশালী পরিকাঠামো কোটি কোটি মানুষ, লক্ষ-লক্ষ সরকারি ও বেসরকারি সেবা প্রদানকারী, হাজার হাজার ডিজিটাল ডিভাইস, অ্যাপস, প্রতিষ্ঠান, সিস্টেমের মধ্যে সংযোগ, যোগাাযোগ প্রতিষ্ঠা করে নিরবিচ্ছিন্নভাবে পারস্পরিক তথ্য বিনিময় ও ব্যবহার করার সক্ষমতা দেবে। বিস্তারিত ও হালনাগাদ উপাত্ত স্বাস্থ্যসেবায় পারস্পরিক সংযোগ বৃদ্ধি, সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও গবেষণায় অত্যন্ত অপরিহার্য।

নতুন উদ্ভাবিত প্রযুক্তি- পরিধেয় ডিভাইস, ইনজেস্টেবল সেন্সর, কৃত্রিম বুদ্ধিমাত্তা, ইন্টারনেট অব মেডিক্যাল থিংস, বিগ ডাটা, ক্লাউড কম্পিউটিং, ব্লক চেইন প্রযুক্তি, রোবটিক প্রযুক্তি, ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি, অগমেন্টেড রিয়্যালিটি দরজায় কড়া নাড়ছে। দ্রুত ও সঠিক রোগ নির্ণয়ে, চিকিৎসা সেবায় সিদ্ধান্ত গ্রহণে,  নির্ভুল ওষুধ নির্বাচনে, ওষুধ নির্বাচনে, অপারেশনে, প্রসিডিউরে এইসব ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার আগামী দশকে স্বাস্থ্য পরিষেবাকে এক অভাবনীয় উচ্চতায় নিয়ে যাবে। দ্রুত পরিবর্তনের এই পৃথিবীতে আমরা চলছি গজন্দ্র গমনে। নতুন প্রযুক্তিকে আত্মস্থ করার প্রস্তুতি কোথায় আমাদের!

শনাক্তকরণ ব্যবহার করে ইলেকট্রনিক মেডিক্যাল রেকর্ডের পাশাপাশি প্রত্যেকের (বিকাশ, রকেট, নগদ বা উপায়ের মতো) একটি করে ব্যাংকিং হিসাব থাকবে। নীতিমালার ভিত্তিতে সেখানে প্রত্যেকের বাধ্যতামূলক  সঞ্চয় জমা হবে। স্বাস্থ্যসেবা নিতে সেখান থেকে ক্যাশলেস অর্থ পরিশোধ করতে পারবে। স্বাস্থ্য সেবার মূল্য পরিশোধে তাৎক্ষণিক প্রয়োজনে হিসাবে টাকা না থাকলেও লেনদেনের অনুমতি পেতে পারে। স্বল্প সুদে স্বাস্থ্য সেবার মূল্য পরিশোধে স্বল্প সময়ের জন্য ধার প্রদানের নীতিমালা গ্রহণ করা যেতে পারে। অতিরিক্ত তহবিল সংগৃহীত হলে তা অন্যত্র বিনিয়োগ করে তহবিল বৃদ্ধির  সুযোগ থাকে।

প্রয়োজন অনুযায়ী স্বাস্থ্যসেবা পেতে প্রধান অন্তরায় হিসাবে স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের সময়ে ব্যক্তির নিজ পকেট থেকে সরাসরি অর্থব্যয় (নিজস্ব ব্যয়) করতে বাধ্য হওয়াকে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রধান বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং বিশ্বব্যাংক জোরের সঙ্গে বলছে আগাম-পরিশোধ (প্রিপেইড) পদ্ধতি প্রবর্তনের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ব্যক্তির নিজস্ব চিকিৎসা ব্যয় কমানো সম্ভব। যা সার্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জনে সবচেয়ে কার্যকর পথ। ব্যক্তির নিজ পকেট থেকে সরাসরি অর্থব্যয় কমাতে স্বাস্থ্য বিমা, স্বাস্থ্য কর আরোপ, সরকারি বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধি সহ একাধিক পদক্ষেপের প্রস্তাব করা হয়েছে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ মহল থেকে। নানা সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে এ সব প্রস্তাব বাস্তবায়ন করা অত্যন্ত কঠিন। এখন পর্যন্ত স্বাস্থ্য সেবায় আর্থিক সহয়তার জন্য এ ধরনের ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রস্তাব করা হয়নি কোথাও। তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে ন্যূনতম পরিচালন ব্যয়ে এই ব্যাংকিং সেবা চালু করা ও অব্যাহত রাখা সম্ভব। যা দেশের কোটি কোটি দরিদ্র মানুষের চিকিৎসা সেবার ব্যয়ের বোঝা কিছুটা হালকা করবে। এ ধরনের ব্যাংকিং ব্যবস্থায়, জনগণকে সঞ্চয়ে আগ্রহী করতে কোনও বেগ পেতে হবে না। আর্থিক খাতের বিশেষজ্ঞরা বিস্তারিত পরিকল্পনা ও নীতিমালা নিয়ে এগিয়ে আসতে পারেন। বাংলাদেশ যেখানে রোল মডেল হতে পারে।

মানুষের হাতে হাতে স্মার্ট ফোন। ৪জি ইন্টারনেট ৫জি-তে উন্নীত হওয়ার পথে। নানা অ্যাপস আর সফটওয়ার তৈরি। তথ্যপ্রযুক্তি খাতে মেধাবী, উদ্ভাবনী তরুণ জনবল প্রস্তুত। শুধু সরকারের অগ্রাধিকার ভিত্তিক পদক্ষেপ প্রয়োজন। ডিজিটাল রূপান্তর রোগীর যত্নে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে এবং দ্রুততম সময়ে দেশের স্বাস্থ্য সেবা আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত হবে। ডিজিটাল রূপান্তর আমাদের স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থার ভবিষ্যৎ, ভবিষ্যতের নির্ধারক।

লেখক: অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল। সিনিয়র কনসালটেন্ট ও ল্যাব কো-অর্ডিনেটর, প্যাথলজি বিভাগ, এভার কেয়ার হাসপাতাল।

 

/এসএএস/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ককে দল থেকে বহিষ্কার
জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ককে দল থেকে বহিষ্কার
সড়কে প্রাণ গেলো মোটরসাইকেল আরোহী বাবা-ছেলের
সড়কে প্রাণ গেলো মোটরসাইকেল আরোহী বাবা-ছেলের
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করতে চান রাশেদুল মাজিদ
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করতে চান রাশেদুল মাজিদ
আগুন নেভাতে ‘দেরি করে আসায়’ ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, দুই কর্মী আহত
আগুন নেভাতে ‘দেরি করে আসায়’ ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, দুই কর্মী আহত
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ