X
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
১৬ বৈশাখ ১৪৩১

খতনা করাতে গিয়ে শিশু মৃত্যু: নিরাপদ স্বাস্থ্যসেবা কতদূর?

স ম মাহবুবুল আলম
০৯ মার্চ ২০২৪, ১৫:৫১আপডেট : ১০ মার্চ ২০২৪, ০০:০৯

সাম্প্রতিক সময়ে চিকিৎসকের হাতে খতনা করাতে গিয়ে দুটি প্রাণবন্ত শিশুর মৃত্যু হয়েছে। অত্যন্ত হৃদয় বিদারক, মর্মান্তিক ও অগ্রহণযোগ্য ঘটনা। কলামিস্ট প্রশ্ন তুলছেন “খতনাকালে মৃত্যু: হাসপাতাল-ক্লিনিক কি মৃত্যুর কারখানা?”  সম্পাদক লিখেছেন “খতনায় আটকা হাসপাতালের চিকিৎসা”। কমিশনের চেয়ারম্যানের ক্ষোভের প্রকাশ হয়েছে “স্বাস্থ্য খাতটি চরম নৈরাজ্য, নিষ্ঠুরতার খাত বলে প্রশ্ন উত্থাপন করে”।

হাসপাতালের চিকিৎসা নিয়ে ফিরা আসা রোগীর তীব্র নির্দয়তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা দগদগে। তারা এই সময়ে পত্র-পত্রিকা, সামাজিক মাধ্যমে চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে বিষ উদগীরন করে বিরাজমান ঘৃণার পারদকে আরেক ধাপ উঁচুতে নিয়ে গেলেন।

মিডিয়া ট্রায়ালে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি হয়ে যায়। তখন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর “দায়িত্বে অবহেলাকারী দোষীদেরও কঠোর শাস্তি নিশ্চিতের” হুশিয়ারী অথবা স্বাস্থ্য অধিদফতরের ক্লিনিক সিল গালা করা বা সংশ্লিষ্টদের চিকিৎসা প্রদানে নিষিদ্ধ রাখা জনমনের ক্ষোভ নিরসনে অপ্রতুল। পুলিশ দুই জন  চিকিৎসককে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠিয়েছে।

রোগীর জীবন রক্ষা বা নিরাপদ স্বাস্থ্যসেবা প্রথম অগ্রাধিকার হলেও চিকিৎসাসেবা নিতে এসে হাসপাতালে মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। তা স্বাভাবিক কারণে হতে পারে। ভুল চিকিৎসার কারণে হতে পারে। গাফলতির কারণে হতে পারে। চিকিৎসকের অজ্ঞতা প্রসূত বা অপর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের কারণে হতে পারে। হতে পারে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা অথবা দুর্ঘটনার জন্য। আপনি কোন মানদণ্ডে একটি থেকে আরেকটিকে পার্থক্য করবেন?

বাংলাদেশের সব প্রধান সরকারি হাসপাতালে অনেক মরণাপন্ন রোগীর চিকিৎসা শুরুর আগেই মৃত্যু নিত্যদিনের ঘটনা। প্রতিদিন অনেক হাসপাতালে এমন অনেক রোগীর মৃত্যু হচ্ছে যা প্রতিরোধযোগ্য ছিল। ওইসব হতভাগারা দরিদ্র, ক্ষমতাহীন- তাদের মৃত্যু নিয়ে হইচই হয় না, কেউ খবর রাখে না। বাংলাদেশের বহু রোগী পল্লী চিকিৎসকের সীমানা পেরিয়ে বড় হাসপাতালে আসার সুযোগ পায় না।  হাসপাতালে আসার পথে মারা যায়। বহুজনের মৃত্যু হচ্ছে বাড়ির সীমানাতে, হাসপাতালে নেওয়ার ক্ষমতা নেই তাদের। সুকান্তের কবিতার লাইনটি আজও সমভাবে প্রযোজ্য “অবাক যে বারবার। দেখি এই দেশে মৃত্যুরই কারবার”।

তারচেয়েও ভয়ংকর আমাদের এখানকার সংস্কৃতিতে তা স্বাভাবিক বলে মেনে নেওয়ার প্রবণতা।

বাংলাদেশে যুগ যুগ ধরে এ অঞ্চলের শিশুদের খতনা হাজামের হাতে হয়ে আসছে। খতনার ভয়ে অনেক শিশু বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে। খতনার সময় তাদের পাষাণ বিদীর্ণ করা  চিৎকার নিকটজনদের জন্য অত্যন্ত কষ্টকর। কত শিশু অতিরিক্ত রক্তপাতে নিস্তেজ হয়ে পড়েছে বা কত শিশু পুরুষাঙ্গে বিভৎস ঘা নিয়ে শহরের হাসপাতালে এসেছে তার হিসাব আমরা জানি না।

সাম্প্রতিক সময়ে নগরের হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দিয়ে সার্জারির মাধ্যমে খতনা করার চল বেড়েছে। আমরা জানি না বছরে কতজনের খতনা হয়। তাদের সবাইকে যদি নিরাপদ, ব্যথামুক্ত খতনা সেবা দিতে চিকিৎসকদের নিয়োজিত হতে হয় তাহলে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা খতনা দিতে আটকে যাবে।

আসুন খুবই সুনির্দিষ্টভাবে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক মৃত্যুগুলোর দিকে ফিরে তাকাই। ঘটনাগুলোর দিকে তাকিয়ে কিছু প্রশ্ন রাখা যেতে পারে- এই কেসগুলোতে  কি প্রি-অ্যানেস্থেটিক চেকআপ (প্যাকো) করা হয়েছিল? তা কি নথিবদ্ধ করা আছে? অ্যানেস্থেসিয়লজিস্ট পুরো সময় কি শিশুর পাশে ছিলেন? অ্যানেস্থেটিক রিকোভারি কেমন ছিল? রিকোভারি হলে কখন রোগী খারাপ হলো? রোগী খারাপ হওয়ার সাথে সাথে কেন ইন্টিবিউশন করা গেলো না? এ সমস্ত মাইনর প্রসিডিউর/ অপারেশন করতেও কি আইসিইউ সাপোর্ট পাশে রাখতে হবে?

১৮ কোটি মানুষের বাংলাদেশে সর্বমোট অ্যানেস্থেসিয়লজিস্ট ২৪০০ জন। এখানে কি একজন পেডিয়াট্রিক (শিশু) অ্যানেসথেসিওলজিস্ট প্রয়োজন ছিল? এ সমস্ত প্রত্যেকটা প্রশ্নের ইতিবাচক উত্তরের সাথে অতিরিক্ত খরচের যোগ আছে। বাংলাদেশের রোগীদের চিকিৎসা সেবা নিয়ে অসন্তোষ, ক্ষোভ ও সহিংস আচরণের অন্যতম কারণ চিকিৎসা  নিতে এসে অতিরিক্ত খরচের মুখোমুখি হওয়া। যদিও চিকিৎসক ও রোগী উভয়ই খরচ কমানোর প্রাণান্তকর প্রচেষ্টার মধ্যে থাকে। এতেও রোগীর ঝুঁকি বাড়তে থাকে। এ সমস্ত ঝুঁকির ভেতরে রেখেই রোগীদের চিকিৎসা সেবা চলছে। বহু মানুষ এত ঝুঁকির মধ্যে ভাগ্যক্রমে বেঁচে যেতে পারছেন যেমনটা আমরা প্রতিদিন সড়কে চলতে গিয়ে মৃত্যু হতে হতে বেঁচে যাই (প্রতিদিন দেশে গড়ে ৬৪ জন মানুষ সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়)।

কোনও দুর্ঘটনা/ভুল হলে আমরা পদ্ধতিগত ত্রুটিগুলো চিহ্নিত করার চেয়ে দোষারোপ ও শাস্তির পথে হাঁটি এবং কাউকে বলির পাঁঠা বানাই। তাই ভুল স্বীকার, ত্রুটি চিহ্নিত করা ও তা থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতের রোগীকে বাঁচানোর সুযোগ হারাই। তদন্ত কমিটির পক্ষে প্রকৃত ঘটনা তুলে আনা সহজ নয়। সত্যি বুঝতে পারলেও তাদের দায়িত্বের জায়গাটা অনেক বড়। সংশ্লিষ্টরা ঘটনা পরম্পরা সত্যিকারভাবে স্বীকার করতে পারবেন না। দীর্ঘ মামলা থেকে কী ফলাফল আসবে তা আমরা জানি না। চিকিৎসায় অবহেলা না চিকিৎসায় দুর্ঘটনাকে বিবেচনার পাশাপাশি আমাদের আইনি কাঠামোকে অতটুকু পূর্ণাঙ্গ বা পরিণত হবে একটি রোগী বান্ধব ভয়-ভীতি হীন দায়িত্ব পালনের পরিবেশ বজায় থাকে।

অতি সাম্প্রতিক তিনটি মৃত্যুর কারণ আমাদের অধোগতি, দুর্বল, বিশৃঙ্খল স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় কাউকে স্কেপগোট বানিয়ে বুঝ দেওয়া যাবে তবে স্বাস্থ্য সেবা কাঠামো শক্তিশালী করার বিকল্প কোনও সমাধান নেই। আমাদের প্রতিদিনের স্বাস্থ্য সেবা নিষ্ঠুরতার নানা গল্পে পরিপূর্ণ। আমরা ঘৃণা ছড়াতে পারি। আমরা ব্লেম গেম অব্যাহত রাখতে পারি।  এসবের মধ্য দিয়ে আমরা পারবো না ভবিষ্যতের এ রকম একটি মৃত্যুকে প্রতিরোধ করতে।

স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার মধ্য দিয়ে চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীদের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় জায়গা দিয়ে তা অর্জন করতে হবে। জনগণকে শেষ পর্যন্ত চিকিৎসার জন্য শক্তিশালী স্বাস্থ্যসেবা কাঠামোর ওপর নির্ভর করতে হবে।

চিকিৎসকদেরও সুযোগ নেই রোগীদের অসহায়ত্বকে জিম্মি করার। চিকিৎসা সেবা দিতে গিয়ে একজনের মৃত্যু ঘটলে তাকে হত্যা বলে মনে করার কতটুকু সুযোগ আছে? তাই কোনও মৃত্যুকে কেন্দ্র করে যদি চিকিৎসককে কারাগারে পাঠানো হয় তাহলে সমস্ত চিকিৎসকই শঙ্কিত হয়ে উঠবে, স্পিরিট ভেঙ্গে পড়তে পারে। অচিকিৎসক প্রতিবাদী আচরণ দেখা যেতে পারে।

তাই স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নয়ন ও শক্তিশালীকরণের আমার অগ্রাধিকারের তালিকা থেকে প্রাসঙ্গিক পদক্ষেপগুলো উল্লেখ করতে পারি এখানে–

১. স্বাস্থ্যসেবা অর্থায়ন কৌশলপত্রে (২০১২-২০৩২) স্বাস্থ্য বাজেট জাতীয় বাজেটের ১৫ শতাংশে উন্নীত করা ও স্বাস্থ্যসেবা পেতে ২০৩২ সালে ব্যক্তির নিজস্ব ব্যয় (OOP) ৩২ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল। বিগত বছরে স্বাস্থ্যখাতে সরকারি বিনিয়োগ সেই প্রতিশ্রুতি পূরনে পথে না এগিয়ে উল্টোমুখে হেঁটেছে।

২০১২ সালে ব্যক্তির নিজস্ব ব্যয় ৬8 শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে  এখন ৭২ শতাংশে উঠেছে। সার্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জন করতে হলে রোগীর পকেট থেকে এই অতি উচ্চ তাৎক্ষণিক ব্যয় কমিয়ে আনতে হবে। 

২. সমস্ত চিকিৎসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিশেষায়িত চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে অবাধ প্রাইভেট প্র্যাকটিস বন্ধের পথ বের করতে হবে। এই প্রতিষ্ঠানগুলো স্বাস্থ্যসেবায় নেতৃত্ব দেবে, স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর তৈরি করে সম্ভাব্য ভুল প্রতিরোধের অনুশীলনে বাধ্যবাধকতার সংস্কৃতি গড়ে তুলবে।

চিকিৎসা বিজ্ঞান শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও গবেষণার সেন্টার অব এক্সিলেন্সে পরিণত হবে।

৩. পূর্ণাঙ্গ, স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বায়ত্বশাসিত জেলা স্বাস্থ্যসসেবা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে যে বিনিয়োগ, নীতি ও কাঠামো বিন্যাস প্রযোজন তার উদ্যোগ কোথায়? পরিকল্পনা মন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর মুখে বিকেন্দ্রীকরণের কথা যথেষ্ঠ নয়।

৪. স্বাস্থ্যকর্মীদের মটিভেশন বাড়াতে বাস্তব পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। একই সাথে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মীদের অনৈতিক আচরণ, অপচিকিৎসা ও রোগীদের অভিযোগ দ্রুত তদন্ত ও নিষ্পত্তির জন্য নীতিকাঠামো তৈরি করতে হবে।

৫. সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে জাতীয় স্বাস্থ্য ডাটাবেজ (ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম) নির্মাণ করতে হবে। স্বাস্থ্য ডাটাবেজ চিকিৎসা সেবায় ত্রুটি কমানো, উন্নত, দক্ষ ও নিরাপদ সেবা প্রদানে প্রয়োজন। প্রশাসনিক দক্ষতা ও কাজের গতি বৃদ্ধি, দুর্নীতি, প্রতারণা ও অপচয় রোধেও প্রয়োজন। প্রতিনিয়ত দ্রুত তথ্য প্রাপ্তি, তদারকি ও মূল্যায়নের সুযোগ স্বাস্থ্যসেবায় ঘটাবে রিভুলেশন।

সাম্প্রতিক সময়ে সংঘটিত প্রতিটি মৃত্যুতেই একজন চিকিৎসকের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ খুবই ক্ষীণ। আয়ানের ও আহনাফের পরিবার এবং রাষ্ট্র কীভাবে বিবেচনা করছে তা আমাদের ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্মপূর্ণ। ব্যক্তি হিসাবে আয়ান ও আহনাফের পরিবারের ক্ষতি, বেদনা অপূরণীয়। কোটি টাকার ক্ষতিপূরণে, চিকিৎসকের শাস্তিতে তাদের ব্যক্তিগত ক্ষোভ, ক্ষতি কতটা প্রশমিত হবে জানি না।

জাতি হিসাবে আমাদের কি চাওয়া, কীভাবে তা অর্জিত হবে তা কি আমরা জানি?

আমাদের রোগীদের স্বার্থকে সবার আগে দেখতে হবে। ভুল করা মানবিক, চিকিৎসায় মানবিক ভুল ক্ষমা করা কি অপরিহার্য নয়? দোষারোপ ও ঘৃণার সংস্কৃতি থেকে কি অর্জিত হবে? যখন একটি মর্মান্তিক ভুল সংঘটিত হয়, তখন আমাদের রোগী, রোগীর পরিবারের পাশে দাঁড়াতে হবে, স্বাস্থ্যসেবা কর্মীর পাশে দাঁড়াতে হবে। আমাদের পদ্ধতির অন্তর্গত ভুলকে চিহ্নিত করতে হবে, তাকে সংশোধন করতে হবে ভবিষ্যতের রোগীকে রক্ষার জন্য।

স্বাস্থ্যব্যবস্থার একটি শক্তিশালী কাঠামো নির্মাণের মধ্য দিয়ে চিকিৎসা সেবায় ভুল নিয়ন্ত্রণে আসবে, স্বাস্থ্যসেবা উন্নত ও নিরাপদ হবে। সে পথে প্রথম বাধা, স্বাস্থ্য সরকারের অগ্রাধিকার খাত বলে বিবেচিত না হওয়া। একজন সৎ, দক্ষ, গ্রহণযোগ্য, রোগী-বান্ধব, চিকিৎসককে টেকনোক্রেট স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া সরকারের সদিচ্ছার প্রকাশ বলে আমরা আশাবাদী হতে পারি।

তবে তীব্র হতাশার জায়গা- স্বাস্থ্যসেবায় নেতৃত্ব দেওয়া অনেকেই স্বাস্থ্য ব্যবস্থা শক্তিশালী করার পথ নিয়ে স্বচ্ছ ধারণা রাখেন না। এমনকি জাতীয় নেতৃত্বের মধ্যে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নয়নের পথ নিয়ে কোনও স্পষ্ট ঐক্যমত নেই যা স্বাস্থ্য ব্যবস্থার একটি শক্তিশালী কাঠামো নির্মাণের জন্য আবশ্যক।

লেখক: অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল। কনসালটেন্ট, ল্যাবরেটরি মেডিসিন, এভার কেয়ার হাসপাতাল। স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বিষয়ক কলামিস্ট।

/এসএএস/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
মাহিন্দ্র উল্টে চালকসহ ২ জন নিহত
মাহিন্দ্র উল্টে চালকসহ ২ জন নিহত
শিক্ষাবিদ প্রণব কুমার বড়ুয়ার মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
শিক্ষাবিদ প্রণব কুমার বড়ুয়ার মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
প্রধানমন্ত্রী দেশের পথে
প্রধানমন্ত্রী দেশের পথে
সুঁই-সুতোয় ‘স্বপ্ন বুনছেন’ ভোলার আমেনা খানম
সুঁই-সুতোয় ‘স্বপ্ন বুনছেন’ ভোলার আমেনা খানম
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ