X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১১ বৈশাখ ১৪৩১

শেখ হাসিনা এখন বাঘের পিঠে সওয়ার

আবদুল মান্নান
০৪ অক্টোবর ২০১৯, ১৬:২০আপডেট : ০৪ অক্টোবর ২০১৯, ১৬:২৩

আবদুল মান্নান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে অনেকটা বাঘের পিঠে সওয়ার হয়েছেন। দেশের সাধারণ মানুষ প্রধানমন্ত্রীর এই পদক্ষেপকে ব্যাপক সমর্থন করেছে, স্বাগত জানিয়েছে। একইসঙ্গে প্রত্যাশা করে, তিনি যেন কোনও অবস্থাতেই এই অভিযান বন্ধ না করেন। মানুষ আরও প্রত্যাশা করে, সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে দুর্নীতির যে ভয়াবহ ক্যানসার ছড়িয়ে পড়েছে, তা নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত তিনি যেন না থামেন। তিনি বাংলাদেশের চারবারের প্রধানমন্ত্রী—এরমধ্যে একটানা তিনবার। এই রেকর্ড অদূর ভবিষ্যতে কেউ অতিক্রম করতে পারবে তা মনে হয় না।  তার পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বেঁচেছিলেন মাত্র সাড়ে তিন বছর। এই সাড়ে দিন বছরে তিনিও দেশকে যা দিয়ে গেছেন, তাও কিন্তু অভূতপূর্ব। বঙ্গবন্ধু-কন্যার হারানোর কিছু নেই। যে যুদ্ধ তিনি ঘোষণা করেছেন, সেই যুদ্ধে তার বিজয়ী হওয়ার কোনও বিকল্প নেই।
বর্তমান সময়ে দেশের মানুষ যে দুর্নীতি দেখছেন, তাকে মনে হবে মেগা দুর্নীতি কারণ এই মুহূর্তে দেশের টাকার সার্কুলেশন আগের যে কোনও সময়ের চেয়ে অনেক বেশি। বাংলাদেশের প্রথম বাজেটের (১৯৭২-৭৩) পরিমাণ ছিল ৭৮৬ কোটি টাকা যার প্রায় পুরোটাই সাহায্য ও ঋণনির্ভর ছিল। তখন সরকারের প্রধান লক্ষ্য ছিল মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশের অবকাঠামোর যে ক্ষতি হয়েছে, তার পুনরুদ্ধার, খাদ্য আমদানি আর যুদ্ধে ভিটেমাটি হতে উচ্ছেদ হওয়া প্রায় এককোটি মানুষের পুনর্বাসন। উন্নয়ন প্রকল্প বলে কিছুই  ছিল না। দেশে নগদ টাকার প্রচণ্ড ঘাটতি দেখা দিলে বাংলাদেশ অন্যদেশ হতে পণ্য বিনিময় ব্যবস্থার (বার্টার) মাধ্যমে ধ্বংস প্রাপ্ত কল-কারখানার জন্য বেশ কিছু খুচরা যন্ত্রপাতি আমদানি করে। বাংলাদেশের পরের বছরের বাজেট (১৯৭৩-৭৪) সামান্য পরিমাণে বেড়ে ৯৯৫ কোটি টাকায় দাঁড়ায়। বাজেটের অর্থায়নের তখনও অবস্থা তেমন একটা পরিবর্তন হয়নি।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই তৎকালীন অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ ঘোষণা করেছিলেন, তিনি বিশ্বব্যাংক থেকে কোনও ধরনের সাহায্য নেবেন না। বিশ্বব্যংক বিষয়টি সহজ ভাবে নেয়নি। তাজউদ্দিন আহমদকে সরিয়ে পরবর্তী বছর নতুন অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয় দিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের প্রথম হাইকমিশনার ড. এ আর মল্লিককে (চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য)। এরপর বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশে প্রবেশ করে এবং বিভিন্ন প্রকল্পে অর্থায়ন শুরু করে। এর ফলে দেশে উন্নয়ন প্রকল্পগুলো দুর্নীতির পরিমাণ বাড়তে থাকে ।

বঙ্গবন্ধুর শাসনকালে দুর্নীতির মাত্রা কম থাকলেও সেই দুর্নীতির কারণে সাধারণ মানুষের দুর্গতি বাড়ে বহুগুণ। বঙ্গবন্ধু তখনও পাকিস্তানের কারাগার হতে দেশে ফেরেননি। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ পাকিস্তানের দখল মুক্ত হওয়ার পর পর  হঠাৎ করে দেশে এক নতুন ধরনের ‘মুক্তিযোদ্ধা’র আবির্ভাব ঘটে, যাদের নাম দেওয়া হয়েছিল ‘ষোড়শ ডিভিশন’। তারা ১৬ ডিসেম্বরের পর রাজাকার-আলবদরের ফেলে দেওয়া অস্ত্র নিয়ে রাতারাতি মুক্তিযোদ্ধা বনে যায় এবং বিভিন্ন জায়গায় লুটপাট শুরু করে। যার ফলে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা বদনামের ভাগী হন। তাদের অধিকাংশ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের লাইসেন্স পারমিট বাগিয়ে নেয়, আর তা অন্যের কাছে বিক্রি করে দেয়। যার ফলে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বেড়ে যায় বহুগুণ। বঙ্গবন্ধু সরকার আর একটি বড় ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হয়, যেটি ছিল পাকিস্তানের রেখে যাওয়া প্রশাসন।  প্রশাসনের একটি উল্লেখযোগ্য-সংখ্যক সদস্য দেশ স্বাধীন হওয়ার পরও পাকিস্তানের প্রতি অনুগত ছিল।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর যেহেতু বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভার অধিকাংশ সদস্যের প্রশাসন চালানোর মতো তেমন একটা অভিজ্ঞতা ছিল না, তারা দৈনন্দিন প্রশাসন চালানোর জন্য অতিমাত্রায় আমলাদের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন। এই সুযোগে আমলারা সরকারকে নানা বিষয়ে বদমতলব নিয়ে বিভ্রান্ত করে ও বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করেন। ১৯৭৪ সালে দুর্ভিক্ষের অনেক কারণের মধ্যে অন্যতম কারণ ছিল খাদ্য পরিস্থিতি নিয়ে সরকারের প্রশাসনযন্ত্র বঙ্গবন্ধুকে সঠিক সময়ে সঠিক তথ্য না দেওয়া। ১৯৭৪ সালে দুই টাকা সেরের লবণ রাতারাতি ষাট টাকা হয়ে যায়।  এই সময় চট্টগ্রাম বন্দরে প্রচুর লবণ মজুত ছিল। বাণিজ্য ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবরা বঙ্গবন্ধুকে বলেন, রেলের ওয়াগনের অভাবে এই লবণ পরিবহন করা যাচ্ছে না। যা ছিল একটা খোড়া অজুহাত মাত্র। বর্তমানে রাতারাতি পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়াটাও  একটি খারাপ আলামত।

১৯৭২ থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু যত বক্তৃতা দিয়েছেন, তার সিংহভাগ জুড়েই ছিল তার চার পাশে থাকা দুর্নীতিপরায়ণ দলীয় নেতাকর্মী ও সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতি অঙুলি নির্দেশক।  দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের দায়ে বঙ্গবন্ধু নিজ দলের ২৩জন সংসদ সদস্যকে বহিষ্কার করেন। তিনি আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন দল ও প্রশাসনকে দুর্নীতিমুক্ত করতে কিন্তু তেমন সফল হতে পারেননি। কারণ তার চারপাশে ঘিরে ছিল এই দুর্নীতিবাজদেরই একটি বিরাট অংশ। তিনি নিজের জীবন দিয়ে তার খেসারত দিয়েছেন।

বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর দেশে শুধু বিশ্বব্যাংক নয় অনেক বিদেশি সংস্থা বাংলাদেশে শক্ত ঘাঁটি গেড়ে বসে। প্রকল্পভিত্তিক অর্থ বরাদ্দ বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে।  দেশের কোনও কাজে না লাগলেও তারা নিজস্ব স্বার্থে প্রকল্প বানায় এবং সরকারকে গেলায়। একইসঙ্গে বেড়েছে বার্ষিক রাজস্ব বাজেটের পরিমাণ, চলতি আর্থিক বছরে এর পরিমাণ পাঁচ লাখ তেইশ হাজার কোটি টাকার কিছু বেশি। যার বেশিরভাগই অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে আসবে—বিদেশি রেমিটেন্সসহ।  উন্নয়ন বাজেটেরও একটি বড় অংশ নিজস্ব উৎস থেকে জোগান দেওয়া হয়, যেমন পদ্মা সেতু। বিশ্বব্যাংক, এডিবি, আইডিবি ও দ্বিপাক্ষিক উৎস থেকে পাওয়া বৈদেশিক ঋণ থেকেও একটি বড় অঙ্কের প্রকল্প বরাদ্দ আসে। যেমন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র অথবা পায়রা সমুদ্রবন্দর। প্রকল্পের আকার যত বড় হবে, দুর্নীতির পরিমাণও তত বেশি হওয়ার আশঙ্কা  থাকে। প্রকল্পের অর্থ দিয়ে বিশ পঞ্চাশ হাজার টাকার বালিশ কেনা যায়।

পুকুর আর খাল কাটার প্রক্রিয়া সম্পর্কে সবক নিতে বিদেশ যাওয়ার সুযোগ ঘটে, আর ওয়াসার পানি সরবরাহ অথবা পয়ঃনিষ্কাশন সম্পর্কে প্রশিক্ষণ নিতে দুনিয়ার এত জায়গা থাকতে উগান্ডায় আনন্দ ভ্রমণে যাওয়া যায় ।  

বঙ্গবন্ধু-কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও পিতার মতো দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে দেশটাকে দুর্নীতি মুক্ত করার জিহাদে নেমেছেন। দুর্নীতি যাকে স্পর্শ করেনি, তিনিই শুধু এমন যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারেন। পেরেছিলেন বঙ্গবন্ধু আর এখন শুরু করেছেন তার কন্যা। শেখ হাসিনার জন্য কাজটা পিতার চেয়েও কঠিন। কারণ তাকে ঘিরে যে বলয়টা এখন বিরাজ করছে, তা অনেক শক্ত ও দুর্ভেদ্য বলে অনেকের ধারণা। সম্প্রতি যাদের নানা অপরাধের অভিযোগে আটক করা হয়েছে, তাদের অনেকেরই প্রধানমন্ত্রীর দফতর ও গণভবনে অবাধ যাতায়াত ছিল এবং এখনও আছে। অবাধে প্রধানমন্ত্রীর সান্নিধ্যে তারা কীভাবে আসেন, যদি না প্রধানমন্ত্রীর কাছের কোনও মানুষ তাদের আস্কারা বা সুযোগ করে না দেয়? এই দফায় সরকার গঠনের সময় বঙ্গবন্ধু কন্যা অনেক নতুন মুখকে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করেছেন। সবাই কি ক্লিন ইমেজের অধিকারী—এমন প্রশ্ন তো অনেকেই করেন। প্রধানমন্ত্রী তার বিশ্বস্ত গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে খবর নিতে পারেন, কারা সংখ্যালঘুদের সম্পত্তি দখল করেছে, কারা চাকরি দেওয়ার নাম করে সাধারণ মানুষের কাছ হতে লাখ-লাখ টাকার বাণিজ্য করেছেন, কারা ক্ষমতার দাপটে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় দখল করেছেন, কারা কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে দল ও অঙ্গসংগঠনের পদ পদবি বিক্রি করেছেন, কারা সরকারি জমি দখল করে মার্কেট, বাড়ি, নিজের নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠার বানায়, কারা সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে দলীয় ক্যাডারের ন্যায় আচরণ করেন, কারা আইন কানুনকে পাশ কাটিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফাইল সই করিয়ে নেন, এই সব খবর নেওয়া তো এখন জরুরি হয়ে পড়েছে। এই সময়ে দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক উপাচার্য নানা অনিয়মের জন্য গণমাধ্যমে শিরোনাম হচ্ছেন। এই সব অনেক অভিযোগের সত্যতা আছে তা কেউ অস্বীকার করবেন না।

ইতোমধ্যে শিক্ষামন্ত্রী উপাচার্যদের নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মতবিনিময় সভা করেছেন। তবে তিনি বা প্রধানমন্ত্রী হয়তো জানেন না, বর্তমান সময়ে উপাচার্যরা কত প্রতিবন্ধকতার মাঝে কাজ করেন। একজন উপাচার্য থেকে জানা গেলো—তাকে তার এলাকার সংসদ সদস্য হুকুম দিয়ে রেখেছেন, তিনি যেন তার (সংসদ সদস্য) অনুমোদন ছাড়া কোনও ব্যক্তিকে চাকরি না দেন। আর একজন সংসদ সদস্য একটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ে বলে এসেছেন, ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে যেন তার এলাকার মানুষ ছাড়া অন্য কাউকে চাকরি দেওয়া না হয়। তাহলে একটি বিশ্ববিদ্যালয় আর পাঠশালার মধ্যে পার্থক্য কী রইলো। প্রধানমন্ত্রী দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করেছেন তার পরিবারের সদস্য সংখ্যা কতজন। আত্মীয়স্বজন পরিবারের সদস্য নন এটি সার্বজনীন সত্য। দেশের সবাই জানেন প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয় পরিচয়ে কারা কারা নাজায়েজ ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা করেন ।

চলমান দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন বঙ্গবন্ধু কন্যাকে ইতিহাসে অমরত্ব লাভের দ্বারপ্রান্তে এনে দিয়েছে। তবে, সেই দ্বার দিয়ে প্রবেশ করতে হলে মাঝপথে কোনও অবস্থাতেই তিনি তার জিহাদকে থামিয়ে দিলে হবে না। বর্তমান ও সাবেক মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কর্মচারী, আমলা, বিভিন্ন পেশাজীবী, ব্যবসায়ী, ঋণ খেলাপি, চোরা কারবারি, আড়তদার, চাকরি বাণিজ্যের সঙ্গে সম্পর্ক যুক্ত এমনকি থানার দারোগা কেউ যেন বাদ না যায়। তুরস্কের মুস্তাফা কামাল পাশা যাকে বিশ্বের মানুষ কামাল আতাতুর্ক (আধুনিক তুরস্কের জনক) হিসেবে জানে তিনি এই সব বিষয়ে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন। তুরস্কের বতর্মান এরদোগান সরকার কামাল আতাতুর্কবিরোধী কিন্তু ইতিহাসে আতাতুর্কের যে স্থান নির্ধারিত হয়ে আছে, সেখান হতে এরদোগান সরকার তাকে সরাতে চেষ্টা করেনি কারণ আতাতুর্ক ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। যারা ইতিহাস সৃষ্টি করে তাদের ইতিহাস হতে সরানো যায় না ।

শেখ হাসিনা চলমান দুর্নীতিবিরোধী অভিযান শুরু করে অনেকটা বাঘের পিঠে সওয়ার হয়েছেন বলেছি আগে। তার ঘোষিত কর্মসূচি শেষ হওয়ার আগে তিনি যদি সেই বাঘের পিঠ হতে নামার চেষ্টা করেন তখন ক্ষতি নিজের। দেশের মানুষের বিশ্বাস সর্বগ্রাসী দুর্নীতিবিরোধী এই জিহাদে যদি কেউ জয়ী হতে পারেন তিনি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। ইতিহাসে অমরত্ব তাকে হাতছানি দিচ্ছে। নিশ্চয় তিনি এই হাতছানিকে উপেক্ষা করবেন না। তিনি ইতিহাস রচনা করবেন, আগামী দিনের মানুষ সে ইতিহাস পাঠ করে বাংলাদেশের এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়ের কথা জানবেন । 

লেখক: বিশ্লেষক ও গবেষক

/এমএনএইচ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
ছাত্রলীগের ‘অনুরোধে’ গ্রীষ্মকালীন ছুটি পেছালো রাবি প্রশাসন
ছাত্রলীগের ‘অনুরোধে’ গ্রীষ্মকালীন ছুটি পেছালো রাবি প্রশাসন
সাজেকে ট্রাক খাদে পড়ে নিহত বেড়ে ৯
সাজেকে ট্রাক খাদে পড়ে নিহত বেড়ে ৯
বার্সেলোনার সঙ্গে থাকছেন জাভি!
বার্সেলোনার সঙ্গে থাকছেন জাভি!
চার বছরেও পাল্টায়নি ম্যালেরিয়া পরিস্থিতি, প্রশ্ন নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি নিয়ে
চার বছরেও পাল্টায়নি ম্যালেরিয়া পরিস্থিতি, প্রশ্ন নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি নিয়ে
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ