X
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

নতুন অর্থবছরের বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বাড়েনি

স ম মাহবুবুল আলম
০৯ জুন ২০২১, ১৬:২১আপডেট : ০৯ জুন ২০২১, ১৬:২১

স ম মাহবুবুল আলম মহামারিতে বিপর্যস্ত জনজীবন। আমাদের ঘনবসতি, করুণ স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, স্বাস্থ্যবিধি মানায় চূড়ান্ত অবহেলা বা স্বাস্থ্যবিধি পালনে বাধ্য করাতে ব্যর্থতা ইত্যাদি প্রতিটি কারণেই বাংলাদেশ মহামারি সংক্রমণের উর্বর ভূমি। তা সত্ত্বেও এক অজ্ঞাত কারণে এখন পর্যন্ত সংক্রমণের হার তুলনামূলক কম। যদিও শেষ কথা বলার সময় এখনও হয়নি। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে বিধিনিষেধে মানুষের জীবন-জীবিকা সংকটে। অর্থনীতির চাকা সচল হতে পারছে না। সীমান্ত বন্ধ। বহু দেশে আমাদের ফ্লাইটে নিষেধাজ্ঞা। শিক্ষার্থীদের জীবন থেকে আক্ষরিক অর্থেই একটি বছর নষ্ট হয়ে গেছে, সামনেও অনিশ্চিত সময়। কোভিডে কষ্টকর মৃত্যু হচ্ছে মানুষের। মানুষের চিকিৎসা নেওয়ার সক্ষমতায় ঘাটতি তৈরি হয়েছে। কোভিড চিকিৎসায় কিছুটা সক্ষমতা বাড়লেও সামগ্রিক বিশেষত নন-কোভিড চিকিৎসা প্রাপ্তিতে সংকট আরও তীব্র হয়েছে। কোভিড ডেডিকেটেড বা প্রধান স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলো এখনও অক্সিজেন সরবরাহ, আইসিইউ’র জনবল তৈরিসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো যোগ করতে পারেনি। কোভিড সংক্রান্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা, স্বাস্থ্যবিধি মানতে ব্যক্তির নিজের পকেট থেকে বাড়তি খরচের চাপ তৈরি করছে। কোভিড-১৯ সংকটকালে দেশে দরিদ্রের তালিকায় নতুন মুখ যোগ হয়েছে। বহু মানুষ কর্মসংস্থান হারিয়ে বেকার হয়ে পড়েছে।

মহামারির এই দুঃসহ পরিবেশ থেকে ঘরবন্দি মানুষকে মুক্ত বাতাসে শ্বাস নিতে দিতে, অর্থনীতিতে গতি আনতে মহামারিতে ছেদ আনা সবার আগে প্রয়োজন। সরকারও বলছে তার অগ্রাধিকার স্বাস্থ্য খাত। মহামারি প্রতিরোধে যা যা করণীয় তা করবে। প্রকৃতপক্ষে সরকার কি মহামারি থেকে বের হতে কোনও পরিকল্পনা দিতে পেরেছে ক্রান্তিকালের বাজেটে?

করোনায় পৃথিবীর সবচেয়ে অসহায়ভাবে বিপর্যস্ত দেশের প্রেসিডেন্ট ঘোষণা দিয়েছেন খুব দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেশের ৭০% মানুষকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনবে। উন্নত দেশের জনগণ ভ্যাকসিন সুরক্ষা নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে মাস্ক খুলে হাওয়া খেতে বের হচ্ছে। তাদের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। বাংলাদেশসহ এশিয়ার ভ্যাকসিন নিশ্চিত করতে ব্যর্থ দেশগুলোর অর্থনীতি করোনার দ্বিতীয় ধাক্কায় আরও একবার পতনের প্রান্তে।

আমাদের জ্ঞানের মধ্যে এখন পর্যন্ত ভ্যাকসিনই প্রধান সহায় মহামারি থেকে বের হতে। অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় ৮০% মানুষকে করোনার টিকার আওতায় আনার পরিকল্পনা জানিয়েছেন। প্রতিমাসে ২৫ লক্ষ মানুষকে টিকা দিতে চান। সেক্ষেত্রে আগামী তিন বছরেও লক্ষ্যে পৌঁছা সম্ভব হবে না। সেটাও যে সম্ভব হবে তাও দৃশ্যমান নয় বাজেট বক্তৃতায়। আর দ্রুততম সময়ে হার্ড ইমিউনিটি অর্জন করতে না পারলে টিকা দিয়ে হার্ড ইমিউনিটি তৈরির সুবিধা অর্জিত হবে না। এখানে ১ ডলার/২ ডলারের দরকষাকষির চেয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ জরুরি। মানুষের জীবনের দাম অনেক বেশি। আশু ভ্যাকসিন সংগ্রহ করে দ্রুততম সময়ে ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়া প্রধান বিবেচ্য বিষয়। প্রতিযোগিতামূলক পৃথিবীতে অর্থনৈতিক উল্লম্ফনে সময় গুরুত্বপূর্ণ। নেতৃত্বের প্রাজ্ঞতার অভাব, সিদ্ধান্তহীনতা আমাদের আরও দীর্ঘমেয়াদি সংকটের আবর্তে ফেলে দেবে।

অর্থমন্ত্রী স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সমালোচনা করেছেন– ৪০টি অক্সিজেন জেনারেটর ক্রয়ের প্রস্তাব সময় মতো তৈরি করতে না পারায়। আমরা তো কোভিড মহামারির শুরুতে দেখেছি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের লেজেগোবরে অবস্থা। গত এক বছরের কোভিড অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে, বাজেট ঘোষণার আগে, সংকট উত্তরণে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বাজেট পরিকল্পনা কোথায়? স্বাস্থ্য খাতে প্রধান নেতৃত্বকে জানতে হবে কীভাবে স্বাস্থ্যসেবা ডেলিভারি হয়, কোন পথে সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষকে স্বাস্থ্যসেবার আওতায় আনা যাবে, জরুরি পরিস্থিতিতে কীভাবে প্রাপ্য সুবিধার ভেতরই তা বৃদ্ধি করে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে, কীভাবে সংকটময় পরিস্থিতিতে তার জনবলের মনোবল ধরে রাখতে হয়। একজন অর্বাচিনকে প্রধান নেতৃত্বে রেখে যদি ইমিউনিটি দেওয়া হয়, তাহলে এ ক্রান্তিকালে জাতিকে হারাতে হবে অনেক কিছুই। স্বাস্থ্য খাতের বাজেট বাস্তবায়নের সক্ষমতার অভাব, অদক্ষতা, ব্যবস্থাপনার সংকট, দুর্নীতি ইত্যাদি বহুল আলোচিত বিষয়। সেখানে বাজেটে কোথায় স্বাস্থ্য খাতে সামর্থ্য বৃদ্ধি ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অতিরিক্ত অর্থ বরাদ্দ, বিশেষ তদারকি ব্যবস্থা, পদ্ধতিগত পরিবর্তন বা জবাবদিহি তৈরির উদ্যোগ?

কোভিড সময়ে কাজ করার জন্য সরকার জরুরিভাবে ৩৯ বিসিএস-এর তরুণ চিকিৎসকদের নিয়োগ দেন। পুরো বছরজুড়ে তারা পূর্ব দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ছাড়া মূলত আইসিইউতে তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব কঠোর সততার সঙ্গে পালন করে গেলো। বছর পার হয়ে গেলেও এই তরুণ ডাক্তারদের প্রতি অমানবিক আচরণ সংশোধন করে আমরা আইসিইউ সেবা দেওয়ার মতো জনশক্তি তৈরির কোনও প্রোগ্রাম দেখছি না। স্বাস্থ্য খাতে জনশক্তি তৈরিতে যে ব্যাপক বিনিয়োগ করতে হবে তা কি আমাদের নীতিনির্ধারকরা জানেন না? বিশ্লেষণে দেখা যায়, স্বাস্থ্য খাতে জনশক্তিতে ১ ডলার বিনিয়োগ করলে ফেরত আসে ৯ ডলার। আর ১ জন স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ পেলে তার বিপরীতে তৈরি হয় স্বাস্থ্যকর্মী নয় এমন দুটি চাকরি। তাই আপাত স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগ মনে হলেও অর্থনীতি এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে, কর্মসংস্থান তৈরি করতে হলে স্বাস্থ্য খাতে জনশক্তি তৈরিতে বিনিয়োগ করতে হবে। বিভিন্ন দক্ষতার স্বাস্থ্যসেবা কর্মী সঠিক অনুপাতে তৈরির দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা অব্যাহত রেখে স্বাস্থ্য খাতে জনশক্তির ঘাটতি দ্রুত পূরণের জন্য নার্স-মিডওয়াইফ, প্যারামেডিক্সের নিয়োগ, প্রশিক্ষণ ও মান উন্নত করার দ্রুত উদ্যোগ নিতে হবে।
গবেষণার জন্য সরকার ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে বাজেটে। গবেষণা তো দরপত্র ডেকে হবে না। গবেষণা করবে কে, কোথায় হবে। ভালো গবেষণার জন্য প্রতিষ্ঠান, প্রতিষ্ঠানের ভেতর পরিবেশ প্রয়োজন। গবেষণা এখানে উপেক্ষিত। এখানে সদিচ্ছা থাকলেও, এই অর্থ অপচয়ে পরিণত হবে। মানগত গবেষণা হতে হলে স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থার নিউক্লিয়াস স্বাস্থ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সেন্টার অব এক্সসেলেন্স হিসেবে গড়ে তুলতে বিনিয়োগ করতে হবে।

বড় বড় হাসপাতাল ক্লিনিকের জন্যে কর ছাড়ের প্রস্তাব আছে। যদিও এ ধরনের ঘোষণার কোনও প্রভাব নেই স্বাস্থ্য খাতে। তবে নীতিনির্ধারকদের মধ্যে কোন পথে সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জিত হবে তার স্বচ্ছ ধারণা নেই তা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। কিছু অসম্পূর্ণ, নিজস্ব অবস্থানের বিপক্ষে নীতি-বৈপরীত্য ধরা পড়ে এই ঘোষণায়। স্বাস্থ্যসেবা মানুষের নাগালের মধ্যে আনতে হলে পাবলিক স্বাস্থ্যসেবাকে শক্তিশালী করতে হবে। প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবার মান উন্নয়ন করতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় জিডিপি’র ১ শতাংশ বিনিয়োগ করতে সুপারিশ রেখেছে। নীতিনির্ধারকদের কখনও যদি সম্বিত ফিরেও আসে নতুন ফ্যাক্টর তৈরি হওয়ায়, তখন কঠিন হয়ে পড়বে সঠিক রাস্তায় ফেরা।

একটি জাতীয় স্বাস্থ্য ডাটাবেস নির্মাণ জরুরি। অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন আগামী বছরের এডিপিতে খাদ্য গুদামে ২৬১ কোটি ৭০ লাখ টাকায় সফটওয়্যার স্থাপন ও আনুষঙ্গিক কাজ অনুমোদিত হয়েছে। জাতীয় স্বাস্থ্য ডেটাবেজ তৈরি এরচেয়ে কম অর্থে সম্ভব। যা অনেক বেশি ভূমিকা রাখবে স্বাস্থ্য খাতে শৃঙ্খলা ফিরাতে এবং সুযোগ করে দেবে বাস্তব সময়ে বিজ্ঞানভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের।

মহামারির মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো আগামী অর্থবছরের জন্য বাজেট দিতে দাঁড়িয়ে অর্থমন্ত্রী বললেন, স্বাস্থ্য খাতকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে তিনি প্রয়োজনীয় বরাদ্দ দিয়েছেন। বাস্তবে বাজেটে তার দেখা মেলেনি। অর্থমন্ত্রী স্বাস্থ্য খাতের জন্য ৩২ হাজার ৭৩১ কোটি টাকা প্রস্তাব করেছেন, যা প্রস্তাবিত মোট বাজেটের পাঁচ দশমিক ৪২ শতাংশ এবং প্রাক্কলিত জিডিপির শূন্য দশমিক ৯৪ শতাংশ। বিদায়ী অর্থবছরের বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ সংশোধিত বাজেটে বেড়ে ৩১ হাজার ৪৭২ কোটি দাঁড়ায়, যার পরিমাণ মোট বাজেটের পাঁচ দশমিক ৮৪ শতাংশ এবং জিডিপির ১.৩ শতাংশ। প্রস্তাবিত বাজেট পর্যালোচনা করলে দেখা যায় অর্থাৎ টাকার অংকে এক হাজার আড়াইশ কোটি টাকার কিছু বেশি বাড়লেও মোট বাজেট ও জিডিপির অনুপাতে বরাদ্দ কমেছে। এখানে উল্লেখ্য, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সুপারিশ, স্বাস্থ্য খাতে মোট জিডিপির পাঁচ শতাংশ বরাদ্দ থাকতে হবে।

কোভিড বা নন-কোভিড স্বাস্থ্যসেবার করুণ অবস্থা নিরসনে আশু ও দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্যে বাজেটে কোনও উদ্যোগ নাই। স্বাস্থ্য খাতকে বদলে দেওয়ার মহাপরিকল্পনা অনুপস্থিত। বছরের পর বছর উপেক্ষিত থাকা, প্রয়োজনীয় বিনিয়োগের অভাব ও সঠিক পরিকল্পনায় স্বাস্থ্য খাত গড়ে না তোলার প্রতিফল যে স্বাস্থ্য খাতের বর্তমান করুণ অবস্থা তা করোনাকালে এসে স্পষ্ট হয়ে ওঠে। তাই রাজনৈতিক নেতৃত্বের কাছে স্বাস্থ্য খাতকে বদলে দেওয়ার প্রতিজ্ঞাবদ্ধতা জনগণ আশা করেছিল। মহামারির ক্রান্তিকালে উপলব্ধিজাত হয়েও এ রকম গতানুগতিক বরাদ্দের বাজেট ঘোষণা সবাইকে চূড়ান্ত হতাশ করেছে।

ভঙ্গুর স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে শক্ত ভিতে দাঁড় করাতে যোগ্য নেতৃত্বকে স্বাস্থ্য খাতে আনতে হবে। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায় পর্যাপ্ত বিনিয়োগ করতে হবে। অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় বলা আছে, স্বাস্থ্য খাতে জিডিপির ৩ শতাংশ ব্যয় করতে হবে। সেই দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা পূরণের পথে থেকেই এই মুহূর্তে করোনা পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে। ত্বরিত গতিতে ভ্যাকসিন সংগ্রহ, হাসপাতালে অক্সিজেন সরবরাহ উন্নত ও নিশ্চিত করা, হাই-ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা সংগ্রহ, আইসিইউ সেবা দিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে মনোনিবেশ দেওয়া, হাসপাতালে কোভিড বেড ও সেবাকে ভবিষ্যতের আকস্মিক প্রয়োজনের নিরিখে বৃদ্ধির পরিকল্পনা তৈরি রাখা ও তা অনুশীলনসহ অন্যান্য পদক্ষেপগুলো সমন্বিত ও জোরালোভাবে বৃদ্ধি করতে হবে। একই সঙ্গে সংকটগ্রস্ত স্বাস্থ্য খাত ও স্বাস্থ্যসেবা পেতে নাভিশ্বাস ওঠা জনজীবনকে সহনীয় করতে অগ্রাধিকারের লম্বা তালিকা থেকে কয়েকটি আশু উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন, যা দৃশ্যমান নয় অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় যেমন, সরকারের তৈরি এসেনশিয়াল হেলথ সার্ভিস প্যাকেজ থেকে সরকার আর কিছু না পারুক শুধু ওষুধ সরবরাহটি নিশ্চিত করুক, উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সের আদলে নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্র গড়ে তোলা হোক, মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ইমার্জেন্সি সার্ভিস আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার প্রকল্প গ্রহণ করা হোক। তাতে পকেটের খরচ কিছু কমে মানুষ হাফ ছেড়ে বাঁচতে পারতো। প্রয়োজনে স্বাস্থ্য বাজেটকে রিভাইজ করতে হবে।

লেখক: অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল। সিনিয়র কনসালটেন্ট ও ল্যাব কো-অর্ডিনেটর, প্যাথলজি বিভাগ, এভার কেয়ার হাসপাতাল।

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
রাজশাহীতে দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হলো বিভাগীয় সর্বজনীন পেনশন মেলা
রাজশাহীতে দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হলো বিভাগীয় সর্বজনীন পেনশন মেলা
রুবেলকে শোকজ দিলো উপজেলা আ’লীগ, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের নির্দেশ পলকের
নাটোরে উপজেলা নির্বাচনরুবেলকে শোকজ দিলো উপজেলা আ’লীগ, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের নির্দেশ পলকের
এমপি দোলনের গাড়ি লক্ষ্য করে ইট নিক্ষেপ, সাংবাদিক আহত
এমপি দোলনের গাড়ি লক্ষ্য করে ইট নিক্ষেপ, সাংবাদিক আহত
চরের জমি নিয়ে সংঘর্ষে যুবলীগ কর্মী নিহত, একজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন
চরের জমি নিয়ে সংঘর্ষে যুবলীগ কর্মী নিহত, একজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ