X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১
গানের শিল্পী, গ্রামোফোন, ক্যাসেট ও অন্যান্য: পর্ব ১৫ (ক)

গানের জন্য আব্বাসউদ্দিনের বিস্ময়কর ত্যাগ ও সাধনা

শহীদ মাহমুদ জঙ্গী
৩১ ডিসেম্বর ২০২২, ১০:২৬আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২২, ১১:১৫

বিংশ শতাব্দীর শুরুতে যখন গ্রামোফোনের আগমন ঘটে, তখন বাংলা গানের জগতে ভক্তিগীতির শক্ত অবস্থান ছিল। সেই সময় শুধু সনাতন ধর্মের ভক্তিগীতিই গাওয়া হতো।
 
মুন্সি মোহাম্মদ কাসেম যিনি কে মল্লিক নামে সমধিক পরিচিত ছিলেন। তিনি নিজ নামে গান করার সুযোগ পাননি। কারণ তিনি প্রথম যে গানটি রেকর্ড করার সুযোগ পেয়েছিলেন, সেটি ছিল ভক্তিগীতি। সনাতন ধর্মের অনুসারীরাই ছিলেন ভক্তিগীতির মূল শ্রোতা। তাই ওনার নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় কে মল্লিক। কে মল্লিক নামটিই ব্যাপকভাবে পরিচিতি পায়। যদিও পরবর্তী পর্যায়ে তিনি মুন্সী মোহাম্মদ কাসেম নামেও কিছু গান গেয়েছেন।
 
সেই সময়ে অনেক যোগ্য ও খ্যাতিমান গানের শিক্ষক ছিলেন মুসলিম। তবে জনপ্রিয় মুসলিম গায়ক খুব একটা দেখা যেতো না। তবে কে মল্লিকের পরবর্তী সময়ে নজরুল স্বনামেই সব ধরনের গান তৈরি করেছেন।
 
বাংলা গানের জগতে নজরুলের খ্যাতির কোনও তুলনা ছিল না। তাঁকে ছাড়া বিচার করলে, কে মল্লিক ছিলেন প্রবল জনপ্রিয় হওয়া মুসলিম গায়কদের মধ্যে, প্রথমদিকের একজন।  

আব্বাসউদ্দিনও প্রথম থেকেই স্বনামে গেয়েছেন। 

মুসলিম গায়কদের মধ্যে কে মল্লিকের পরে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছে শিল্পী আব্বাসউদ্দিনের নাম। সব ধর্মের মানুষ তাঁর গান পছন্দ করেছেন। তাঁকে ভালোবেসেছেন, শ্রদ্ধা করেছেন। সংগীত জগতের তারকারাও তাঁর অতুলনীয় গায়কীর জন্য সম্মান দিতেন, শ্রদ্ধা করতেন। 

আব্বাসউদ্দিনের ছোটবেলা থেকেই গানের প্রতি তীব্র আকর্ষণ ছিল। ভিন্ন গ্রাম থেকে বাজনা বাজিয়ে মোহররমের দল আসতো। বাজনা শুনতে শুনতে তাদের সাথে চলে যেতেন পাঁচ-সাত মাইল দূরে। বাড়ি থেকে লোক এসে শিশু আব্বাসউদ্দিনকে বাসায় ফিরিয়ে নিতেন। 

কে মল্লিক বয়স যখন দশ তখন তিনি স্কুলে একটি দল করেছিলেন। স্কুল ছুটির পর একটি বাড়িতে প্রায় বিশ-পঁচিশ জন ছেলে একত্রিত হতেন। সেখানে কেরোসিনের টিন নিয়ে মোহররমের বাজনার মতো করে বাজাতেন। 

শীতকালে গ্রামে যাত্রাদল আসতো। সূর্যোদয় থেকেই যাত্রা গান শুরু হতো। আব্বাসউদ্দিন সকাল হওয়ার অপেক্ষায় থাকতেন। যাত্রার গান শোনার জন্য ক্ষুধা-তৃষ্ণা ভুলে ভোর থেকেই যাত্রা মণ্ডপে অবস্থান করতেন। যাত্রার দল চলে যাওয়ার পর, নিজেরা নিজেদের মতো করে, সেই ছোট বয়সে ছোট পরিসরে যাত্রা গানের আসর বসাতেন। 

আব্বাসউদ্দিন কুচবিহার শহরের স্কুলে পঞ্চম শ্রেণীতে উঠে ট্রান্সফার সার্টিফিকেট নিয়ে তুফানগঞ্জের স্কুলে পড়ার জন্য বাবার কাছে জেদ ধরলেন। কারণ ছিল তুফানগঞ্জের গ্রাম্য পরিবেশে ইচ্ছামত গলা ছেড়ে গান গাওয়ার সুযোগ, যা কুচবিহার শহরে সম্ভব ছিল না। আব্বাসউদ্দিনের বাবা তুফানগঞ্জে ওকালতি করতেন। তিনি ছেলের ইচ্ছা পূরণ করলেন। 

তুফানগঞ্জে সরকারী ডাক্তার মোবারক হোসেন ছিলেন স্কুল কমিটির মেম্বার। অর্গান বাজিয়ে রবীন্দ্রসংগীত গাইতেন। হোস্টেলের কাছেই ছিল ডাক্তারের কোয়ার্টার। আব্বাসউদ্দিন নিয়মিত ডাক্তারের কাছে যেতেন। ডাক্তার গাইতেন। দুইবার শুনলেই গানের সুর শেখা হয়ে যেতো। 

এই হিসাবে ডাক্তার মোবারক হোসেন ছিলেন তাঁর প্রথম শিক্ষাগুরু। যার থেকে আব্বাসউদ্দিন মূলত রবীন্দ্রসংগীত শিখেছেন। 

স্কুলে পঞ্চম শ্রেণীর পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করলেন। পুরস্কার  বিতরণী অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী সংগীতও গাইলেন। গানটি ছিল রবীন্দ্রনাথের ‘অমল ধবল পালে লেগেছে মন্দ মধুর হাওয়া’। সমাপনী সংগীতও তিনি গেয়েছিলেন।

আব্বাসউদ্দিন প্রকৃতির ছায়ায় বেড়ে ওঠা গায়ক। নদীর পাড়ে গলা ছেড়ে গান গাইতেন। এইভাবে গাইতে গাইতে গানের গলা তৈরি হয়েছে। 

নিজের প্রথম প্রেমের কথা বলতে গিয়ে, নদী পাড়ে গান গাওয়ার কথা বলেছেন, ‘‘বয়স তখন সতের কী আঠার বছর, তখন প্রেম এসেছিল জীবনে, নীরব চরণ ফেলে। তুফানগঞ্জে নদীর পাড়ে রোজই বিকালে বেড়াতে যেতাম, যখন নদীর পাড় জনশূন্য হতো, গলা ছেড়ে গান গাইতাম। সন্ধ্যার ঠিক আগে হোস্টেলে ফিরছিলাম। বাগানে দাঁড়িয়ে একটি বারো বছরের অনিন্দ্যসুন্দরী কিশোরী। চোখ পড়ল তার চোখে। স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম। সেও তাকিয়ে আছে, আমিও তাকিয়ে আছি। মুখে কারুর ভাষা নেই। অনেকক্ষণ একভাবে দাঁড়িয়ে থাকার পর অকস্মাৎ বলে উঠলাম, ‘একটা ফুল দেবে?’ বালিকার মুখে হাসি ফুটে উঠল। তার মুখের হাসি ফুলের হাসির চেয়েও মনে হলো সুন্দর, নিষ্পাপ। এক পা, দু’পা করে হাতে একটি গোলাপ নিয়ে এগিয়ে আসতে লাগল। কাছে এসে হেসে বলল, ‘ফুল খুব ভালোবাস?’ আমি বললাম, ‘যে ফুল দেয় তাকেও’।”

মেট্রিক পরীক্ষা দেওয়ার পর আব্বাসউদ্দিন সেই প্রেমিকাকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন। মাকে এবং মায়ের মাধ্যমে বাবাকে তাঁর মনের কথা জানান। আব্বাসউদ্দিনের বাবা চেয়েছিলেন ছেলে বিএ পাশ করবে ব্যারিস্টার হবে। তিনি জানেন, এই বয়সে বিয়ে করলে তাঁর আশা পূরণ হবে না। তাই রাগ না করলেও আশাহত হলেন। ছেলের সুখের কথা বিবেচনা করে তিনি বিয়ের ব্যাপারে সম্মতি দেন। এবং আব্বাসউদ্দিনের ভগ্নীপতিকে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে মেয়ের বাবার বাড়িতে পাঠান। মেয়ের বাবা এই সম্পর্ক গড়তে রাজি আছেন, এমন সুখবর নিয়ে আব্বাসউদ্দিনের ভগ্নীপতি ফিরে আসেন। 

এই খবরে আব্বাসউদ্দিনের বাড়িতে আনন্দময় পরিবেশ তৈরি হয়। কিন্তু একই সময়ে আব্বাসউদ্দিনের  মনে বিচিত্র ভাবনার সমাবেশ ঘটে। তাঁর ভাষায়—

‘‘সে আসবে, সে আসবে, আমার কিশোর জীবনের কিশোরী প্রিয়া আসবে রাণীর বেশে, বধূর বেশে। আসবে ঘোমটা দিয়ে লাজনত আঁখি তুলে তাকাবে আমার মুখের পানে, বাহুবন্ধনে তাকে আনব আমার কাছে, মধুযামিনী হবে শেষ। কিন্তু তারপর, তারপর এ কী? ভাবতেও যে শরীর শিউরে উঠে। আমার মনমোহনী রাণী নেমে আসবে ধরার ধুলায়, আটপৌরে শাড়ি পরে কোমর বেঁধে ঢুকবে রান্নাঘরে- আমার ভাবি, বোন এদের মতো সংসারের কাজে দেবে নিজেকে বিলিয়ে। রাণীর আসন থেকে নেমে এসে সন্মার্জনী হাতে আমার ঘরের স্তূপীকৃত জঞ্জাল আসবে সরিয়ে দিতে। না না এ হতেই পারে না। আমার মানস-প্রতিমা, আমার জীবনের প্রথম প্রেমের কল্পতরুকে কিছুতেই পারবো না স্বর্গ হতে ধরার ধূলায় নামিয়ে আনতে। নেমে আসুক আমার কণ্ঠে বিরহের সুর, ফুটে উঠুক আমার কল্পনার তুলিতে বিরহী যক্ষের মেঘদূত, চাই না আমি আমার ধ্যানের ছবিকে ধূল্যবলুণ্ঠিত করতে। সারা রাত ঘুমুতে পারলাম না। ভোরের দিকে ঘুমিয়ে পড়লাম। স্বপ্ন দেখছিলাম। স্পষ্ট মনে আছে, সে আমার শিয়রে এসে হেসে বলছে, ‘বড় জিনিস লাভ করতে হলে বড় ত্যাগ আর সাধনা চাই’। ঘুম ভেঙে গেছে, কিন্তু বিড় বিড় করে বলছি, ‘বড় জিনিস লাভ করতে হলে বড় ত্যাগ ও সাধনা চাই’। আমার ভগ্নীপতিকে গিয়ে বললাম, ‘হলো না মিঞাভাই, হবে না, বাবাকে বলে দেবেন, তাঁর মনের গোপন বাসনাই আমি পূর্ণ করব। বড় জিনিস লাভ করতে হলে বড় ত্যাগ আর সাধনা চাই। ত্যাগ আমি করলাম কিনা জানি না, তবে সাধনার পথে পা বাড়ালাম, তার স্মৃতিকে আমার ধ্রুবতারা করে।” 

সেই সাধনায় আব্বাসউদ্দিন ভালোভাবেই কামিয়াব হয়েছিলেন। 

আব্বাসউদ্দিন তিনি কি ভুলে গিয়েছিলেন তাঁর প্রথম প্রেম? তাঁর সুযোগ্য সন্তান মুস্তাফা জামান আব্বাসীর মতে, আব্বাসউদ্দিনের আধুনিক গানগুলো ভালো করে শুনলে পাওয়া যাবে সেই বিরহী আব্বাসকে। এই প্রসঙ্গে তিনি আব্বাসউদ্দিনের প্রথম রেকর্ডের একটি গানের কথা উল্লেখ করে লিখেছেন, ‘‘কোন বিরহীর নয়ন জলে বাদল ঝরে গো’ তার বন্ধু শৈলেন রায়কে দিয়ে লিখিয়েছিলেন এই গানটি। গানটির সুর দিয়েছিলেন বন্ধু ধীরেন দাস। প্রতিটি চরণে প্রতিটি সুরের আলিম্পনায় মিশে আছে কালজানি নদীতীরে দু’টি বিরহী হৃদয়ের কান্না।”

তখনও বাসায় বাসায় গ্রামোফোন নাই। কেউ কেউ বিভিন্ন বাসায় বা বাসার আঙ্গিনায় গ্রামোফোন নিয়ে গান শুনিয়ে যেতো। বিনিময়ে কিছু অর্থ অথবা চাউল তাদেরকে দেওয়া হতো। এরকমই একজন একদিন আব্বাসউদ্দিনের বাড়িতে গ্রামোফোন নিয়ে এসেছেন। আব্বাসউদ্দিন অবাক হয়ে দেখে। পরে কৌতূহল দমন করতে না পেরে গ্রামোফোনের মালিককে বলেন, ‘খুলে দেখাও তো ভেতরে কে গান গাইছে?’ উত্তরে গ্রামোফোন চালক বললেন, ‘পাঁচ ছ’ সের, চাউল নিয়ে এসো খোকা, আমি দেখাচ্ছি ভেতরে কে গায়?’
 
আব্বাস দ্রুত ঘরে গেলেন, মাকে বলে চাউল এনে দিলেন। এবার যন্ত্র খুলে দেখাল। কিন্তু না আছে লোক না আছে কেউ। গ্রামোফোন মালিক বললেন, ‘নারে বাবা, ভেতরে লোক নাই, এই যে কুকুর মার্কা প্লেট মানে রেকর্ড খানা দেখতে পাচ্ছ, এই ছোট্ট পিনটা লাগিয়ে দিলেই দেখ কী সুন্দর গান হয়!’

এই গ্রামোফোনেই আব্বাসউদ্দিন প্রথম রেকর্ডের গান শোনেন। গানটি ছিল প্রখ্যাত কৌতুক অভিনেতা চিত্তরঞ্জন গোস্বামীর গাওয়া। গানের প্রথম কলি ছিল- ‘বুড়ি তুই গাঁজার জোগাড় কর’।
 
এই কলের গান বা গ্রামোফোনের গান শুনে আব্বাসউদ্দিনের মনে গ্রামোফোনে গান গাওয়ার প্রবল ইচ্ছার জন্ম হয়। গ্রামোফোনের চিন্তায় বিভোর আব্বাসউদ্দিন লিখেছেন— “আমাদের বাড়িতে প্রকাণ্ড ইঁদারা, ইঁদারার পানি তুলতে তুলতে হঠাৎ যেন কার ডাকে সাড়া দিয়ে উঠেছি, ইঁদারার ভেতরে একটা সুন্দর প্রতিধ্বনি হলো। মনে হলো এ প্রতিধ্বনিটা ঠিক কলের গানেই শুনেছি। একবার ‘আ’ করে উঠলাম, ঠিক ‘আ’-এর প্রতিধ্বনি হল ‘আ’। আর একবার বললাম ‘ই’ উত্তর হলো ‘ই’… একখানা গান ধরলাম, গানের  শব্দ প্রতিধ্বনিত হতে থাকল। মনে কী উল্লাস, মাকে ডাকছি ভাইদের ডাকছি শোন শোন শুনে যাও কলের গান! এইভাবে যতবার ইঁদারার পাড়ে যেতাম গলাটা ভেতরে ঢুকিয়ে দিয়ে গান গাইতাম! একটু সংকোচ হতো বাবাকে। কিন্তু অনেকদিন দেখেছি আমার ঐ চিৎকার বা গান শুনে তিনি এসে দূরে দাঁড়িয়ে শুধু হাসছেন।”

চলবে...

লেখক: গবেষক, গীতিকবি ও প্রাবন্ধিক

তথ্যসূত্র: পর্ব ১৫ (গ) শেষে দেওয়া হবে

আরও:

পর্ব ১: অ্যাঞ্জেলিনা ইয়ার্ড থেকে সুপার স্টার গওহর জান হয়ে ওঠার ইতিহাস

পর্ব ২: শিল্পীদের আয়ের বিজ্ঞানসম্মত পথ খুলে দেয় গ্রামোফোন

পর্ব ৩: গান-বাণিজ্যে গওহর জান নায়িকা হলে, লালচাঁদ বড়াল নায়ক

পর্ব ৪: ‘সেকালের কলকাতার লোকেরা ছিলেন সংগীত-ছুট’

পর্ব ৫: রেকর্ডিং কোম্পানিগুলোর কাছে যোগ্য সম্মানি পাননি কে. মল্লিক

পর্ব ৬: অমলা দাশের কারণেই অনেক প্রতিভাবান শিল্পী এসেছিলেন

পর্ব ৭: প্রথম রেকর্ড হাতে পেয়ে ইন্দুবালা নিজেই ভেঙে ফেলেন!

পর্ব ৮: টাইটানিক থেকে ঢাকা, রেডিওর গপ্পো

পর্ব ৯: দৃষ্টি হারিয়েও সেই যুগের শ্রেষ্ঠ গায়ক কৃষ্ণচন্দ্র দে

পর্ব ১০: আঙ্গুরবালা দেবীর গান গাইতে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো শিল্পী ভয় পেতেন

পর্ব ১১: ভারতে গীতিকার হিসেবে প্রথম সম্মানী পেয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ 

পর্ব ১২: সাহানাকে রবীন্দ্রনাথ: আমি যদি সম্রাট হতুম, তোমাকে বন্দিনী করতুম

পর্ব ১৩: রবীন্দ্রনাথের পরে দিলীপকুমারের ওপরেই দাবি ছিল সর্বাধিক

 
 
/এমএম/
সম্পর্কিত
‘পদ্মশ্রী’ প্রাপ্তিতে সংগীত ঐক্যর পক্ষ থেকে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে ফুলেল শুভেচ্ছা
‘পদ্মশ্রী’ প্রাপ্তিতে সংগীত ঐক্যর পক্ষ থেকে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে ফুলেল শুভেচ্ছা
৫০-এ সোলস: ব্যান্ডের লোগো নির্বাচন ও গান লিখতে পারবেন আপনিও
৫০-এ সোলস: ব্যান্ডের লোগো নির্বাচন ও গান লিখতে পারবেন আপনিও
রবীন্দ্রনাথের সকল গানের ভাণ্ডারি দিনেন্দ্রনাথ
গানের শিল্পী, গ্রামোফোন, ক্যাসেট ও অন্যান্য: পর্ব ১৬রবীন্দ্রনাথের সকল গানের ভাণ্ডারি দিনেন্দ্রনাথ
নজরুল-আব্বাসউদ্দীন: ইসলামি গান সৃষ্টি ও জনপ্রিয়তার নেপথ্য গল্প
গানের শিল্পী, গ্রামোফোন, ক্যাসেট ও অন্যান্য: পর্ব ১৫ (গ)নজরুল-আব্বাসউদ্দীন: ইসলামি গান সৃষ্টি ও জনপ্রিয়তার নেপথ্য গল্প
বিনোদন বিভাগের সর্বশেষ
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
এআই প্রযুক্তিতে প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম
এআই প্রযুক্তিতে প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম
১৬ বছর পর জেনস সুমনের ফেরা (ভিডিও)
১৬ বছর পর জেনস সুমনের ফেরা (ভিডিও)
মা হারালেন বেবী নাজনীন
মা হারালেন বেবী নাজনীন
ওমর: ‘নায়িকাবিহীন’ এক থ্রিলার
সিনেমা সমালোচনাওমর: ‘নায়িকাবিহীন’ এক থ্রিলার