X
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪
২২ বৈশাখ ১৪৩১

একক ভর্তি পরীক্ষার সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাই

ড. প্রণব কুমার পান্ডে
১৫ এপ্রিল ২০২৩, ১৭:৫৪আপডেট : ১৫ এপ্রিল ২০২৩, ১৭:৫৪

অতি সম্প্রতি ইউজিসিতে একটি সভা শেষে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী সাংবাদিকদের একটি বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন যে আগামী বছর থেকে (২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষ) বাংলাদেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য একক ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য একটি পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচিত হয়ে আসছে।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর চ্যান্সেলর হিসেবে মহামান্য রাষ্ট্রপতি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করার সময় এই বিষয়টি বারবার গুরুত্বের সঙ্গে আলোকপাত করেছেন। অনেক ক্ষেত্রেই তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পদে আসীন ব্যক্তিবর্গকে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের নির্দেশনা প্রদান করেছেন। কিন্তু এই নির্দেশনা শতভাগ এখনও বাস্তবায়িত হয়নি। কারণ, বুয়েট ও জাহাঙ্গীরনগরসহ ১৯৭৩ সালের আইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখন স্ব-স্ব বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করছে।

গত কয়েক বছরের অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা যাচ্ছে যে দেশের বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করছে। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একসঙ্গে, বুয়েট ছাড়া অন্যান্য প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে এবং তুলনামূলকভাবে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একসঙ্গে গুচ্ছ পদ্ধতিতে পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করছে।

স্বাভাবিকভাবেই শিক্ষা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে যারা কাজ করেন তারা যে বিষয়টি বলবার চেষ্টা করছেন তা হলো, দেশের বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে গুচ্ছ পদ্ধতিতে যদি ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারে, তাহলে যারা এককভাবে পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করছে তারা কেন এই বিষয়টিতে একমত হচ্ছে না। অবশ্যই এই বিষয়ের পক্ষে এবং বিপক্ষে বিভিন্ন ধরনের যুক্তি রয়েছে।

১৯৭৩ সালের আইনের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্ষেত্রে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ সংস্থা অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের অনুমোদন প্রয়োজন। উপাচার্য মহোদয় ইচ্ছা করলেই এই বিষয়টিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন না। আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মহোদয়দের এই বিষয়টি অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সভায় উপস্থাপন করতে দেখেছি। বিষয়টি অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলে উত্থাপন করা হলেও শিক্ষকরা এই বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। অনেক ক্ষেত্রেই যৌক্তিক কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন না। এককভাবে পরীক্ষা নিয়ে যত সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা সম্পন্ন করা যায়, গুচ্ছ পদ্ধতিতে পরীক্ষা নিলে কিছুটা ঝুঁকি থেকেই যাওয়ায় অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে না।

তাছাড়া, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কী করছে সেটা দেখার একটা প্রবণতা লক্ষ করা যায়। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ার সুবাদে আমি আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেক্ষাপটে আলোচনা করতে পারি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে গর্ববোধ করেন। যে প্রক্রিয়ায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় সেখানে কোনও দুর্নীতির সুযোগ নেই। আর এই কারণেই শিক্ষকরা মেধাবী শিক্ষার্থী ভর্তির বিষয়টি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে নিজেদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার ব্যাপারে বেশি আগ্রহ প্রকাশ করেন। এর অর্থ এই নয় যে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় দুর্নীতি হয়। তবে পরীক্ষার সার্বিক বিষয় নিজেদের নিয়ন্ত্রণে থাকে বিধায় শিক্ষকরা এই পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেন।

তবে এ কথাও ঠিক যতক্ষণ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে না ততক্ষণ পর্যন্ত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য পুরাতন বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক মতামত প্রদান করবে বলে আমি মনে করি না। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গত দুবছর ধরে বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জন্য ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা অনেক সহজতর করেছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এই বিষয়ে এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করলেও ভবিষ্যতে পরীক্ষা আয়োজনের সময় এই বিষয়টি ইতিবাচকভাবে চিন্তা করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

এ প্রসঙ্গে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো– কেন দেশে একক ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করা উচিত? কয়েক বছর আগেও যে  প্রক্রিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতো সেখানে শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের ব্যাপক দুর্ভোগের মধ্যে পড়তে হতো। উপাচার্যগণ একটি সভায় বসে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির সময়সূচি নির্ধারণ করেন। যেখানে দেখা যায় যে খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ফলে, এক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা শেষ করে একদিনের ব্যবধানে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার জন্য শিক্ষার্থীদের ছুটতে হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যে একজন শিক্ষার্থীকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা শেষ করে যদি পরের দিন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে যেতে হয়, তাহলে সেই শিক্ষার্থী কীভাবে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে? এই ধরনের পরিস্থিতি একদিকে যেমন শিক্ষার্থীদের ওপর মানসিক ও শারীরিক চাপ তৈরি করে, ঠিক তেমনি অভিভাবকদের ওপর আর্থিক চাপ তৈরি করে।

গত দুই তিন বছর ধরে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী বিভিন্ন সময় পুরাতন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের অনুরোধ জানিয়েছেন গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য। এমনকি, ইউজিসির পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময়ে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে অনুরোধ জানানো হয়েছে একসঙ্গে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের ব্যাপারে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে। যেহেতু ইউজিসি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার সংস্থা নয় এবং  ইউজিসি মূল দায়িত্ব হলো উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বয়ের কাজ করা, সেহেতু ইউজিসির আহ্বানে বেশিরভাগ পুরনো বিশ্ববিদ্যালয় সাড়া দেয়নি।

আগেই উল্লেখ করা হয়েছে যে পুরনো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো (বিশেষ করে ১৯৭৩ সালের আইনের অধীনে পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো) পরিচালিত হয় স্ব-স্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের মাধ্যমে। ফলে, কোন প্রক্রিয়ায় ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল এবং সিন্ডিকেটের মাধ্যমে। ফলে, অনেক সময় উপাচার্যগণের সদিচ্ছা থাকলেও অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলে এই বিষয়টি পাস করা কঠিন হয়। কারণ, অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলে প্রতিনিধিত্বকারী বেশিরভাগ শিক্ষক চান স্ব-স্ব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হোক।

তবে শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের দুর্দশার কথা চিন্তা করে এখন সময় এসেছে এই বিষয়ে শিক্ষকদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর। তবে, এ ক্ষেত্রে কোন প্রক্রিয়া অনুসরণ করে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে, সেই বিষয়টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। পুরাতন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যগণ এই বিষয়ে একমত হতে পারেন না। তবে গুচ্ছ পদ্ধতিতে যেভাবে পরীক্ষা পরিচালিত হচ্ছে সেখানে কিছু ত্রুটি থাকলেও সফলতার সঙ্গে পরীক্ষা সম্পন্ন করে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হচ্ছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে। যদিও সেই ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করতে বেশ কিছুটা সময় লাগছে এবং শিক্ষার্থীদের ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ক্লাস শুরু করতে অনেক সময় লাগছে। এই বিষয়টি মাথায় রেখেই হয়তো মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনার জন্য ‘ন্যাশনাল টেস্টিং অথরিটি’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপনের ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। ইতোমধ্যে আমরা জেনেছি – এই ন্যাশনাল টেস্টিং অথরিটি কোন প্রক্রিয়ায় গঠিত হবে, এবং কীভাবে কাজ করবে তা নির্ধারণ করার জন্য ইউজিসিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে, এই ধরনের কেন্দ্রীয় একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপনের আগে ইউজিসির সঙ্গে প্রথিতযশা শিক্ষাবিদদের সংযুক্ত করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা উচিত।

কেন্দ্রীয়ভাবে এরকম একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হলে অনেকের মধ্যে যে মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব ছিল তা কেটে যেতে পারে। তবে এ কথাও ঠিক যে কেন্দ্রীয়ভাবে একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করলেই পুরনো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে সেটাও নিশ্চিতভাবে বলা যায় না। পুরো বিষয়টিকে এমনভাবে পরিচালনা করতে হবে যেন শিক্ষকগণ মনে না করেন যে তাদের স্বতন্ত্র নষ্ট হচ্ছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং ইউজিসির পক্ষ থেকে যেমন যৌক্তিকভাবে বিষয়টি সব বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে উপস্থাপন করতে হবে, ঠিক তেমনিভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে যৌক্তিকভাবে বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের দুর্দশা কমানোর জন্য ইতিবাচক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সামনে বিষয়টি এমনভাবে উপস্থাপন করা ঠিক হবে না যাতে শিক্ষকগণ মনে করেন যে এই জাতীয় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয়ভাবে তাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এই ধরনের মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্বের কারণেই এতদিন পর্যন্ত গুচ্ছ পদ্ধতির মাধ্যমে সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা করা সম্ভব হয়নি।

বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন চাহিদা থাকার কারণে সব বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদাগুলো সমন্বয় করে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করা অনেকটা জটিল কাজ। তবে আমরা বিশ্বাস করি, মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর যোগ্য নেতৃত্বে এবং ইউজিসির সমন্বয়ের মাধ্যমে একটি পথ বের হয়ে আসবে, যার মাধ্যমে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাতন্ত্র্য রক্ষা করে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হবে এবং যোগ্য শিক্ষার্থীরাই বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি সুযোগ পাবে। আর এই কারণেই দেরিতে হলেও কেন্দ্রীয়ভাবে ‘ন্যাশনাল টেস্টিং অথরিটি’র মাধ্যমে একক পরীক্ষায় বাংলাদেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির সিদ্ধান্ত সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য।

লেখক: অধ্যাপক, লোক প্রশাসন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
লখনউকে বড় হারের লজ্জা দিয়ে শীর্ষে কলকাতা
লখনউকে বড় হারের লজ্জা দিয়ে শীর্ষে কলকাতা
ন্যাশনাল ব্যাংকে নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন, নিয়োগ পেলেন ১০ জন 
ন্যাশনাল ব্যাংকে নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন, নিয়োগ পেলেন ১০ জন 
স্বস্তির জয়ে শিরোপার লড়াইয়ে ফিরলো লিভারপুল
স্বস্তির জয়ে শিরোপার লড়াইয়ে ফিরলো লিভারপুল
ফিলিস্তিনে যুদ্ধাপরাধে দায়ীদের জবাবদিহি চায় ঢাকা
ফিলিস্তিনে যুদ্ধাপরাধে দায়ীদের জবাবদিহি চায় ঢাকা
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ