X
রবিবার, ১১ মে ২০২৫
২৮ বৈশাখ ১৪৩২

ইলিশ কেন বড়লোকের মাছ?

আমীন আল রশীদ
১৮ আগস্ট ২০২৩, ১৬:৫৮আপডেট : ১৮ আগস্ট ২০২৩, ১৬:৫৮

১. ইলিশ কেন বাংলাদেশের জাতীয় মাছ?

২. দেশের অধিকাংশ মানুষ কেন জাতীয় মাছের স্বাদ পায় না?

৩. ইলিশের দাম কেন সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে?

৪. ইলিশ নিয়ে বাঙালির কেন এত আবেগ, উচ্ছ্বাস, হতাশা?

৫. নামের কারণেই কি ইলিশের দাম বেশি?

৬. ইলিশ মাছ আহরণের খরচ কি অন্য মাছের চেয়ে বেশি?

৭. ইলিশের সরবরাহ বেড়েছে না কমেছে?

৮. ইলিশ মাছের স্বাদ ও ঘ্রাণ কি কমে গেছে?

৯. আপনি সবশেষ কবে ইলিশ মাছ কবে কিনেছেন?

ইলিশ নিয়ে এ রকম আরও অনেক প্রশ্ন করা যায়। কারণ, ইলিশ নিয়ে বাঙালির আবেগ, অনুভূতি, আদিখ্যেতা এবং বাড়াবাড়িও কম নয়।

‘বাজারে এবার পাঙ্গাশ মাছের সরবরাহ ভালো’ কিংবা ‘রাজধানীর কাওরান বাজারে প্রচুর রুই মাছ উঠেছে’ অথবা ‘নীলফামারীতে কমলো কাচকি মাছের দাম’—এগুলো গণমাধ্যমের শিরোনাম নয়। কিন্তু ইলিশ মাছ নিয়মিত শিরোনাম। ভরা মৌসুমে জেলেদের জালে ইলিশ ধরা না পড়লে সেটি যেমন শিরোনাম, তেমনি ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ ধরা পড়লেও শিরোনাম। ১০ কেজি ওজনের একটি বোয়াল মাছ ধরা পড়লেও সেটি সংবাদ শিরোনাম হয় না। কিন্তু দুই কেজি ওজনের ইলিশ ধরা পড়লেই সেটি খবর। ছবিসহ পত্রিকায় ছাপা হয়।

ইলিশ বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। কিন্তু অনেক বছর ধরে গরিব মানুষের রান্নাঘরে ইলিশের সুবাস ছড়ায় না। নিম্ন-মধ্যবিত্ত তো বটেই, মধ্যবিত্তেরও নাগালের বাইরে। ভরা মৌসুমে বাজারে জোগান ভালো থাকলেও ইলিশ কখনোই গরিব বা স্বল্প আয়ের মানুষের ক্রয়সীমার নাগালে আসে না। সরবরাহ বাড়লে দাম কমবে—অর্থনীতির এই সহজ সূত্র ইলিশের বাজারে গিয়ে ব্যর্থ হয়।

শোনা যায়, আড়তদাররা ইলিশের দাম সবসময়ই উঁচুতে তুলে রাখেন। ট্রলার ভরে মোকামে মাছ এলেও তারা সবসময় সংকট জিইয়ে রাখেন। ক্রেতাদের বোঝাতে থাকেন যে চাহিদার তুলনায় মাছ কম। তবে তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়, ইলিশ মাছ আহরণের খরচ অনেক বেশি এবং খরচ অনেক বেড়েছে। আগে ইলিশ মাছ ধরার জন্য একটা ট্রলার পাঠাতে খরচ হতো ৮০ হাজার থেকে এক লাখ ২০ হাজার টাকা, কিন্তু এখন সেখানে খরচ আড়াই থেকে তিন লাখ টাকা। কখনও আরও বেশি। ফলে একটি ট্রলার মালিক একটির বেশি ট্রলার পাঠাতে পারেন না। আবার তিনি যে টাকা খরচ করে ট্রলার পাঠান, সেই ট্রলারের জেলেরা যদি পর্যাপ্ত ইলিশ না পান, তাহলে মোটা অঙ্কের লোকসান গুনতে হয়। ফলে কোনও ট্রলার মালিক যদি অনেক ইলিশ পেয়েও যান, তিনি আগের লোকসান পুষিয়ে নিতে চান। সেই সঙ্গে তিনি লাভও করতে চান। না হলে এই পেশায় তার টিকে থাকা সম্ভব নয়।

বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের জেলেদের তরফে বিভিন্ন সময়ে এই অভিযোগ শোনা গেছে যে মা ইলিশ রক্ষায় বাংলাদেশে যখন ৬৫ দিনের অবরোধ চলে, যখন জেলেরা ইলিশ ধরতে যেতে পারে না, ওই সময়ে বাংলাদেশের সীমানায় ঢুকে মাছ ধরে নিয়ে যায় ভারতীয় জেলেরা। অথচ ওই নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশের ডিম ছাড়ার সময়। এই সমস্যার মূল কারণ বাংলাদেশের সীমানায় যখন ইলিশ মাছ ধরা নিষিদ্ধ, একই সময়ে ভারতে নিষেধাজ্ঞা থাকে না। ইলিশ যেহেতু দ্রুত গতিসম্পন্ন মাছ এবং সমুদ্রের ভেতরে সে যেহেতু সীমানা চেনে না; তার বিচরণের ক্ষেত্রে যেহেতু পাসপোর্ট-ভিসার প্রয়োজন হয় না, ফলে সে ওই নিষিদ্ধ মৌসুমেও ভারতের সীমানায় চলে যায় এবং ভারতীয় জেলেদের জালে আটকা পড়ে। অনেক সময় ভারতীয় ট্রলারও বাংলাদেশের জলসীমায় ঢুকে মাছ ধরে নিয়ে যায়। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের সীমানায় ঢুকে পড়ার অপরাধে ভারতীয় ট্রলার আটকের খবরও গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছে।

এ ক্ষেত্রে সহজ সমাধান হলো, বাংলাদেশ ও ভারতীয় কর্তৃপক্ষের যৌথ সিদ্ধান্ত মোতাবেক দুই দেশের জলসীমায় একই সময়ে মাছ ধরার নিষিদ্ধ সময় নির্ধারণ করা। গবেষকদের তথ্য অনুযায়ী, যেহেতু বঙ্গোপসাগরে ৮০ শতাংশের বেশি ইলিশ ধরা পড়ে বাংলাদেশের সীমানায়, অতএব বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ যে সময়গুলোয় ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, ভারতীয় কর্তৃপক্ষকে সেই সময়ে তাদের সীমানায়ও ইলিশ ধরার নিষেধাজ্ঞা আরোপের অনুরোধ করা। শুধু অনুরোধ নয়, এটি দুদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়।

গবেষকরা বলছেন, গত দুই দশকে দেশে ইলিশের উৎপাদন/আহরণ বেড়েছে কয়েকগুণ। ২০০২-০৩ সালেও যেখানে বছরে ইলিশ ধরা পড়তো দুই লাখ টনের কম, সেখানে এখন বছরে ইলিশ ধরা পড়ে পাঁচ লাখ টনের বেশি। এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রেখেছে মা ইলিশ ও জাটকা সংরক্ষণে সরকারের কঠোর পদক্ষেপ। কিন্তু প্রশ্ন হলো, ইলিশ মাছের উৎপাদন তথা আহরণ বাড়লেও দাম কেন বাড়ছে?  

বলা হয়, এর মূল কারণ ইলিশের মাত্রাতিরিক্ত চাহিদা। ভরা মৌসুমে যখন বাজারে প্রচুর ইলিশ দেখা যায়, তখন সচ্ছল মানুষেরা একসঙ্গে বাজারে হামলে পড়েন। যার একটি কিনলেও চলে, তিনি পাঁচ হালি কেনেন। কোরবানির মাংসের মতো ইলিশ কিনে ফ্রিজে ভরে রাখেন সারা বছর খাবেন বলে। ফলে ইলিশের চাহিদা সবসময়ই থাকে তুঙ্গে। অতএব, স্বল্প আয়ের মানুষের ইলিশ কেনার সাধ মেটে না।

গরিবের সন্তানরা বইতে পড়ে বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ। কিন্তু তাদের কতজন বছরে অন্তত এক পিস ইলিশ মাছ খেতে পায়, সেটি বিরাট প্রশ্ন। এরকম বাস্তবতায় সম্প্রতি ফেসবুকে একজন মাদ্রাসাপড়ুয়া শিশু বাংলাদেশের জাতীয় মাছ পাঙ্গাশ বলে ভাইরাল হয়েছিল। আসলে সে মাছ বলতে ওই পাঙ্গাশই চেনে। ইলিশ হয়তো কোনোদিন চোখেও দেখেনি।

কথা হচ্ছে, যে মাছকে বাংলাদেশের জাতীয় মাছ বলা হয়; নানা কারণেই যে মাছের প্রতি বাঙালির রয়েছে গভীর আবেগ—সেই মাছ যে দেশের অধিকাংশ মানুষ খেতে পারে না—সেটি কি বাজার ব্যবস্থার একটি ত্রুটি নয়? কেন ইলিশ মাছ বছরের কোনও একটি সময়ে এসেও সাধারণ মানুষের ক্রয়সীমার নাগালে আসে না? গরিব মানুষের সন্তান পাঠ্যবইতে বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ পড়লেও তার শ্রমজীবী বাপের যে একটা ইলিশ মাছ কিনে আনার মতো মুরোদ নেই, সেই সত্য কথাটি তাকে বলবে কে?

ইলিশ মাছকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে আন্তর্জাতিক মেধাস্বত্ব কর্তৃপক্ষ। এরপর ইলিশের পূর্ণাঙ্গ জীবনরহস্য উন্মোচন করেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী। পুকুরে ইলিশ চাষ করা যায় কিনা; টিনজাত করে ইলিশ বিক্রি করা যায় কিনা—এরকম গবেষণাও হয়েছে। অর্থাৎ ইলিশ নিয়ে নিত্য গবেষণা চলছে। কিন্তু কী করলে ইলিশের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়সীমার নাগালে আনা যাবে, সেই গবেষণাটা বেশি দরকার।  

কিছু মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। কিছু মানুষের হাতে অজস্র টাকা। ইলিশের কেজি পাঁচ হাজার টাকা হলেও যাদের কিনতে অসুবিধা নেই এবং যারা যত দামই হোক একসঙ্গে অনেক ইলিশ মাছ কিনে রাখেন সারা বছর খাওয়ার জন্য, তাদের দাপটেও ইলিশ মাছের দাম কমে না। কারণ বিক্রেতারা জানেন, দাম যতই হোক দিনশেষে একটি মাছও অবিক্রীত থাকবে না। অতএব, দাম কমিয়ে লাভ কী? অর্থাৎ মুক্তবাজার অর্থনীতি তথা পুঁজিতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় যেখানে মানুষের পকেটে টাকা থাকলেই তিনি যা খুশি কিনতে পারেন, যত খুশি কিনতে পারেন, সেখানে যে পরিমাণ ইলিশ বাজারে ওঠে, ক্রেতার চাহিদা তার চেয়ে বেশি। সেই ধরনের বাজার ব্যবস্থায় স্বল্প আয়ের মানুষ, বিশেষ করে যারা ঢাকার মতো বড় শহরে বসবাস করেন; যাদের আয়ের বড় অংশই চলে যায় ঘর ভাড়া ও অন্যান্য খরচে; যাদের চাল-ডাল-তেল-সবজি ও অতি প্রয়োজনীয় নিত্যপণ্য কিনতেই হিমশিম খেতে হয়, তাদের পক্ষে ইলিশের দিতে তাকিয়ে থাকা এবং বড় জোর দাম জিজ্ঞেস করে কষ্ট পাওয়া ছাড়া উপায় নেই।

কিন্তু ইলিশের জন্য এই স্বল্প আয়ের মানুষটির মনের ভেতরেও আকুপাকু করে। তিনিও চান একজোড়া ইলিশ কিনে বাড়ি ফিরবেন। পরিবার-পরিজনের সঙ্গে বসে কবজি ডুবিয়ে ভাত খাবেন। কিন্তু ইলিশের সেই সুদিন এখন অতীত। মাছ এখন বেশি ধরা পড়লেও চাহিদা বেড়েছে অনেক। নিত্যপ্রয়োজনীয় অন্যান্য জিনিস এবং জীবনযাপনে ব্যয়ও বেড়েছে বহুগুণ। ফলে সরবরাহ বাড়লেই দাম কমবে, অর্থনীতির এই সহজ সূত্র ইলিশের বাজারে গিয়ে ব্যর্থ হয়।

একসময় দেশের উত্তরবঙ্গ এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা, বিশেষ করে কুষ্টিয়ার পদ্মা ও গড়াই নদীতেও প্রচুর ইলিশ পাওয়া যেতো। কিন্তু এখন সেটি সোনালি অতীত। ওই অঞ্চলের নদীতে ইলিশ নেই। কারণ, ইলিশের বিচরণ ও টিকে থাকার জন্য যে পরিমাণ পানি, স্রোত এবং পানিতে প্রয়োজনীয় উপাদান থাকা দরকার, তা কুষ্টিয়ার পদ্মা ও গড়াই নদীতে নেই। ফারাক্কার প্রভাবে ওই অঞ্চলের নদীতে শুকনো মৌসুমে পানি থাকে না বললেই চলে। বিশাল এলাকাজুড়ে চর পড়ে গেছে। আবার বর্ষা মৌসুমেও যে পরিমাণ পানি ও পানির চাপ থাকার কথা, সেটি থাকে না। ফলে সমুদ্র থেকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে কুষ্টিয়া বা আরও দূরে উত্তরের নদীগুলোয় যে ইলিশ যাবে, সেটি আর সম্ভব হয় না। ফলে উপকূলীয় এলাকার নদী এবং সমুদ্রে যে ইলিশ ধরা পড়ে, তার ওপরেই নির্ভর করতে হয় সারা দেশের মানুষকে। যদি প্রতিটি এলাকার নদীতে ইলিশ পাওয়া যেতো, তাহলেও দাম অনেকটা কমতো। কারণ, এখন ইলিশ যাও ধরা পড়ে, সেটির দাম বেড়ে যাওয়ার পেছনে বড় ভূমিকা রাখে পরিবহন খরচ।

প্রশ্ন হলো, যাকে বলা হয় জাতীয় মাছ, সেই মাছ কি তাহলে স্বল্প আয়ের মানুষ খেতে পারবে না? বিশিষ্ট মৎস্যবিজ্ঞানী ও ইলিশ গবেষক ড. আনিসুর রহমান মনে করেন, ‍এর একটি সমাধান হতে পারে বাজারে ইলিশ মাছ কেটে পিস পিস করে বিক্রি করা। অর্থাৎ যার একটি ইলিশ কেনার সামর্থ্য নেই কিন্তু ইলিশ খাওয়ার বাসনা ও শখ আছে, তিনি প্রয়োজনে চার পিস মাছ কিনে পরিবার-পরিজন নিয়ে খেতে পারবেন। এক্ষেত্রে বিভিন্ন সুপার শপও এগিয়ে আসতে পারে। তারা বিভিন্ন পণ্যের ওপর যেমন ছাড় বা মূল্যহ্রাস ঘোষণা করে, ইলিশের মৌসুমে তারা প্রয়োজনে এখানে কিছুটা ভর্তুকি দিয়ে সাধারণ মানুষের জন্য কম দামে ইলিশ পিস করে বিক্রি করতে পারে। নিশ্চয়ই সম্পদশালীরা এই সুযোগটা নেবেন না।

তবে সবশেষ কথা হচ্ছে, এখন অন্তত বেশি দাম দিয়ে হলেও ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে এবং সরকারের নানা পদক্ষেপের ফলে ইলিশের জোগান বেড়েছে। কিন্তু যেভাবে দেশের নদী দখল ও দূষণ হচ্ছে; যেভাবে নদীতে চর পড়ে যাচ্ছে এবং তার ফলে ইলিশ তার চেনা রুটে চলতে পারছে না, তাতে ভবিষ্যতে হয়তো অনেক টাকা দিয়ে পয়সাওয়ালা মানুষেরাও ইলিশ পাবেন না। কারণ, ইলিশ অত্যন্ত সংবেদনশীল মাছ। তার প্রজনন, টিকে থাকা এবং বেড়ে ওঠার মতো পরিবেশ না থাকলে সে বিলুপ্ত মাছে পরিণত হবে।

অতএব, শুধু ইলিশ নয়, যেকোনও সুস্বাদু মাছ খেতে চাইলে; নদীর প্রাকৃতিক পরিবেশে বেড়ে ওঠা মাছের স্বাদ নিতে চাইলে নদী বাঁচাতে হবে। নদী দখল ও দূষণের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। রাষ্ট্রকে অনেক বেশি কঠোর হতে হবে। নদী দখল ও দূষণের জন্য দায়ী শিল্প-কারখানার মালিকরা যতই শক্তিশালী হোক না কেন, তারা যে রাষ্ট্রের চেয়ে বেশি শক্তিশালী নয় এবং দেশের লাইফলাইন নদীর চেয়ে যে একটি কারখানা বড় নয়, এই বার্তাটি সুস্পষ্টভাবে দিতে হবে।

নদী বাংলাদেশের জীবনরেখা। অতএব, নদী বাঁচানোর জন্য কারও সঙ্গে কোনও আপস গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। সেটি শুধু মৎস্যসম্পদের সুরক্ষার জন্যই নয়, বরং নৌযোগাযোগ এবং বাংলাদেশের কৃষি-অর্থনীতি, পরিবেশ ও প্রাণ-প্রকৃতির জন্যও।

লেখক: কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এডিটর, নেক্সাস টেলিভিশন।

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
২০২২ সালের খসড়া চুক্তিকে কেন্দ্র করে শান্তি আলোচনা চায় রাশিয়া
২০২২ সালের খসড়া চুক্তিকে কেন্দ্র করে শান্তি আলোচনা চায় রাশিয়া
তিনি এখন হলিউডের শীর্ষ কাঙ্ক্ষিত ব্যাচেলর!
তিনি এখন হলিউডের শীর্ষ কাঙ্ক্ষিত ব্যাচেলর!
সাবেক এমপি শামীমা কারাগারে
সাবেক এমপি শামীমা কারাগারে
জাতীয় কারাতে প্রতিযোগিতায় খেলোয়াড়-সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ৩
জাতীয় কারাতে প্রতিযোগিতায় খেলোয়াড়-সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ৩
সর্বশেষসর্বাধিক