X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৪ চৈত্র ১৪৩০

উচ্চশিক্ষা স্তরে শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা ও করণীয়

ড. প্রণব কুমার পান্ডে
০৩ জুন ২০২১, ১৬:১৩আপডেট : ০৩ জুন ২০২১, ১৬:১৩

ড. প্রণব কুমার পান্ডে কোভিড-১৯ অতিমারি বিশ্বব্যাপী বেশিরভাগ খাতকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। অন্যান্য খাতের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোর উচ্চশিক্ষা স্তরে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা ভোগান্তি পোহাচ্ছে তাদের অ্যাকাডেমিক জীবন স্থবির হওয়ার কারণে। উন্নত দেশগুলোতে পরিস্থিতি কিছুটা ভিন্ন। কারণ, এই দেশগুলোর বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ব্যবস্থাকে অনলাইনে রূপান্তরিত করে করোনা অতিমারিজনিত অচলাবস্থা কাটিয়ে উঠছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয় ও তাদের শিক্ষার্থীরা অতিমারি সৃষ্ট "নিউ নর্মাল জীবন" পদ্ধতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে সক্ষম হচ্ছে। কারণ, তাদের রয়েছে উন্নত আইটি অবকাঠামো এবং আইটি সম্পর্কিত জ্ঞান। এক্ষেত্রে, উন্নয়নশীল দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পিছিয়ে রয়েছে বিধায় বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাদের অ্যাকাডেমিক জীবন নিয়ে উদ্বিগ্ন। কারণ, দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ২০২০ সালের ১৮ মার্চ থেকে বন্ধ রয়েছে।

ইউজিসি এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের করোনা "সৃষ্ট নিউ নর্মাল জীবন" পদ্ধতির সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর পরিকল্পনা তৈরি করতে। অনেক কৌশলের মধ্যে একটি কৌশল ছিল সরকারি এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইন ক্লাস চালু করা। সরকারের নির্দেশ অনুসারে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইনে ক্লাস চলছে। শিক্ষার্থীদের স্বল্প মূল্যে ইন্টারনেট সরবরাহ করতে বিভিন্ন টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কগুলোর সঙ্গে ইউজিসি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। ইউজিসি ইতোমধ্যে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীদের অনলাইন ক্লাসের প্রয়োজনীয় ডিভাইস কেনার জন্য সুদমুক্ত ঋণ প্রদান করেছে। এত কিছুর পরেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন সংক্রান্ত অনিশ্চয়তা রয়েই গেছে। কারণ, তারা অনলাইনে ক্লাস করলেও পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারছে না।

শতাব্দীর এই অভূতপূর্ব সংকটকালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের তুলনায় বেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে। কারণ, তারা অনলাইনে ক্লাস এবং পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে তাদের অ্যাকাডেমিক ক্যারিয়ার চালিয়ে যাচ্ছে। এখানে বলে রাখা ভালো যে করোনাকালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বেশ কিছু সমস্যার মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলেছে। কারণ, তাদের শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি থেকে শিক্ষক এবং কর্মীদের বেতন প্রদান করতে হয়। সুতরাং, যদি তারা তাদের অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম চালিয়ে না নিয়ে যেতে পারে তবে তাদের প্রতিষ্ঠানগুলোর ভয়াবহ হুমকির মুখে পড়বে।

অতিমারির প্রাথমিক পর্যায়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অনলাইন পরীক্ষার ভিত্তিতে ডিগ্রি দেওয়ার বিষয়ে ইউজিসি একটি বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল। তবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দুর্দশার কথা বিবেচনা করে তারা এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে বাধ্য হয়েছিল। অতিমারি চলাকালীন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ডিগ্রি সমাপ্তি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হতাশ করেছে। কারণ, পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারায় তাদের অ্যাকাডেমিক জীবন একদিকে যেমন স্থবির হয়ে পড়েছে অন্যদিকে তারা চিন্তিত এই ভেবে যে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চাকরির বাজার দখল করে ফেলছে।

অতি সম্প্রতি, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সঙ্গে পরামর্শ করে ইউজিসি দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইন পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিধায় শিক্ষার্থীরা সুড়ঙ্গের শেষে আলো আভা দেখতে পাচ্ছে। করোনা অতিমারি শেষ হওয়ার কোনও সুনির্দিষ্ট সময়সীমা আমাদের জানা নেই বলে বিধায় এটি একটি সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত। আমাদের মনে রাখতে হবে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অনলাইনে কোর্স সমাপ্ত করে এক বছরের বেশি সময় পরীক্ষায় বসতে পারেনি। সেমিস্টার সিস্টেমের শিক্ষার্থীদের অবস্থা বার্ষিক পদ্ধতির তুলনায় আরও খারাপ। কারণ, তারা ইতোমধ্যে দুই থেকে তিনটি সেমিস্টার হারিয়েছে। সুতরাং, ইউজিসির সিদ্ধান্ত অনুসরণের পরে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের শিগগিরই অনলাইন পরীক্ষা নেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা উচিত। কারণ, অনলাইন পরীক্ষার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হলে স্ব-স্ব বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরীক্ষা সংক্রান্ত আইনি কাঠামোয় পরিবর্তন আনতে হবে।

কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের এক সেমিস্টারের পরীক্ষা না নিয়েই পরবর্তী সেমিস্টারের ক্লাস চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এই ধরনের সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হলে শিক্ষার্থীরা আরও হতাশ হয়ে পড়বে। কারণ, অনেক শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ না নিয়েই নতুন সেমিস্টারের ক্লাসে অংশ নেওয়ার ফলে পরীক্ষার সময় আগের সেমিস্টারে কী শিখেছে তা ভুলে যাবে। সুতরাং, শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানের পরিবর্তে এই জাতীয় সিদ্ধান্ত সংকটকে আরও প্রকট করে তুলবে।

এ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের রয়েছে কিছু বাস্তবসম্মত সমস্যা। যেমন, অনেক শিক্ষার্থী স্বেচ্ছায় বা অনিচ্ছাকৃতভাবে অনলাইন ক্লাসে অংশগ্রহণ করে না। এদের মধ্যে অনেকেরই হয়তো ডিভাইস বা ইন্টারনেট সংযোগ কেনার সামর্থ্য নেই। আবার অনেকের বাসায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নেই। পরীক্ষা ছাড়াই পরের সেমিস্টার ক্লাস শুরু হলে এই শিক্ষার্থীদের কী হবে? সুতরাং চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আগে কর্তৃপক্ষের দুইবার চিন্তা করা উচিত।

এখন একটি প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন হলো আমাদের শিক্ষার্থীদের অতিমারি সৃষ্ট ট্রমা কাটিয়ে উঠতে উৎসাহিত করার জন্য কী করা প্রয়োজন? একটি সম্ভাব্য কৌশল হলো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অনলাইন পরীক্ষা নেওয়ার মাধ্যমে তাদের শিক্ষাজীবন চলমান রাখা। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধিবিধান সংশোধন করা দরকার। আমরা ইতোমধ্যে জেনেছি যে প্রায় প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সিলেকশন বোর্ডের সভা, এমফিল এবং পিএইচডি ভাইভা পরীক্ষাসহ অন্যান্য সভা ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। সুতরাং, এই সভাগুলো যদি দূরবর্তীভাবে বা ভার্চুয়ালি পরিচালিত হতে পারে তবে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষাও অনলাইনে নেওয়া যেতেই পারে। তবে একথাও ঠিক, বেশিরভাগ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার স্ক্রিপ্টগুলো দুজন পরীক্ষক পরীক্ষা করেন। শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা অনলাইনে নেওয়া হলে কীভাবে এই স্ক্রিপ্টগুলো পরীক্ষা করা হবে?

এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য কর্তৃপক্ষের উচিত লিখিত পরীক্ষার ওপর বেশি জোর না দিয়ে লিখিত পরীক্ষার সঙ্গে মূল্যায়নের অন্যান্য পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন সম্পূর্ণ করা। দেশের বেশিরভাগ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ইন-কোর্স পরীক্ষা, উপস্থাপনা, ক্লাস উপস্থিতি এবং চূড়ান্ত পরীক্ষাসহ বিভিন্ন পদ্ধতির সংমিশ্রণের মূল্যায়ন সম্পূর্ণ হয়। অতএব, কর্তৃপক্ষ তাদের পূর্ববর্তী পদ্ধতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একটি অন্তর্বর্তীকালীন পরীক্ষা পদ্ধতি চালু করার বিষয়ে বিবেচনা করতে পারে। তারা অ্যাসাইনমেন্ট, শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি এবং উপস্থাপনাসহ ওপেন-বুক (উন্মুক্ত বই) পরীক্ষার চালু করা যেতে পারে। যেহেতু দু'জন পরীক্ষক লিখিত পরীক্ষার স্ক্রিপ্ট পরীক্ষা করেন, শিক্ষার্থীরা স্ক্রিপ্টের স্ক্যানকৃত অনুলিপিটি ইমেইল বা অন্য কোনও মাধ্যমে শ্রেণি শিক্ষকের কাছে জমা দিতে পারে, যিনি পরবর্তীতে অনুলিপি দ্বিতীয় পরীক্ষকের কাছে প্রেরণ করবেন। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একটি কেন্দ্রীয় ড্রপ বক্স স্থাপনের বিষয়েও বিবেচনা করতে পারে, যেখানে শিক্ষার্থীরা তাদের স্ক্রিপ্টগুলোর অনুলিপি জমা দিবে, যেখানে উভয় পরীক্ষকের স্ক্রিপ্টগুলো পরীক্ষা করার সুযোগ থাকবে।

আমার প্রস্তাবটির সঙ্গে অনেকেই ভিন্ন মত পোষণ করতেই পারেন। কারণ, শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ কিংবা স্ক্রিপ্ট জমা দেওয়ার সময় অসৎ উপায় অবলম্বন করতে পারে। এই বিষয়টি বিবেচনায় রেখে আমি ওপেন-বুক (উন্মুক্ত বই) পরীক্ষা চালু করার পরামর্শ দিয়েছি। শতাব্দীর সর্বকালের সবচেয়ে খারাপ সময়ে অতিমারি সৃষ্ট অচলাবস্থা কাটিয়ে উঠতে আমাদের একে অপরকে বিশ্বাস করতে হবে। তবে এটিও ঠিক, যেসব শিক্ষার্থীর স্মার্টফোন, দ্রুত ইন্টারনেট সংযোগ এবং নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নেই তাদের ক্ষেত্রে কি হবে? এই শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। আমাদের সবাইকে একটা বিষয় মনে রাখা প্রয়োজন, যেকোনও সিদ্ধান্তই অংশীদারদের শতভাগ খুশি করতে পারে না। সুতরাং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের অ্যাকাডেমিক ক্যারিয়ার বাঁচাতে কর্তৃপক্ষকে অতিসত্বর অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

আমরা সবাই জানি সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য অনেক বেশি। অতএব, অনেকেই এই মর্মে যুক্তি উপস্থাপন করতে পারেন যে শিক্ষার্থীরা এক বা দুই বছর পরে তাদের ডিগ্রি সমাপ্ত করলে খুব বেশি ক্ষতি হবে না। এই যুক্তি হয়তো বা ঠিক। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে অতিমারিকালীন শিক্ষার্থীদের অ্যাকাডেমিক জীবন সম্পর্কিত অনিশ্চয়তা তাদের এক ধরনের ট্রমার মধ্যে নিয়ে যাবে, যা দীর্ঘমেয়াদে তাদের বিষণ্ণতায় ভোগাতে পারে। ফলে, শিক্ষার্থীরা যেন সেই অবস্থায় না যায় সে জন্য তাদের অ্যাকাডেমিক জীবন চলমান রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের কৌশল গ্রহণের কোনও বিকল্প নেই।

অন্যান্য খাতে করোনা সৃষ্ট "নিউ নর্মাল জীবনের" সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলার সরকারি প্রচেষ্টার মতো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হতে হবে। আমরা জানি যে আমাদের মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী তাঁর সহকর্মীদের নিয়ে এই পরিস্থিতি কাটিয়ে ওঠার উপযুক্ত ব্যবস্থা খুঁজে বের করার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তবে, পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের উচিত মন্ত্রণালয়কে যথাযথ সহায়তা করা। অতিমারি চলাকালীন আমরা বিভিন্ন সেক্টরে ডিজিটাল বাংলাদেশের সফলতা দেখেছি। অতএব, আমাদের অবশ্যই উচ্চশিক্ষায় ডিজিটাল বাংলাদেশের উন্নয়নকে কাজে লাগাতে হবে। আমরা যদি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অনলাইন পরীক্ষা সম্পর্কে একটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে কার্যকর করতে পারি তাহলে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন সংক্রান্ত অনিশ্চয়তায় দূর হবে না, বরং কোভিড -১৯ অতিমারি সৃষ্ট ট্রমা থেকেও তারা বেরিয়ে আসবে।

লেখক: অধ্যাপক, লোক প্রশাসন বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
পণ্ড হলো না পরাগের শ্রম, দিল্লিকে হারালো রাজস্থান
পণ্ড হলো না পরাগের শ্রম, দিল্লিকে হারালো রাজস্থান
বাসের পেছনের অংশ খোয়া যাচ্ছে কেন?
বাসের পেছনের অংশ খোয়া যাচ্ছে কেন?
বিরল সূর্যগ্রহণ দেখতে নায়াগ্রা জলপ্রপাতে জড়ো হবেন ১০ লাখ দর্শনার্থী
বিরল সূর্যগ্রহণ দেখতে নায়াগ্রা জলপ্রপাতে জড়ো হবেন ১০ লাখ দর্শনার্থী
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ