X
মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪
৫ চৈত্র ১৪৩০

পরীমণি ‘ভাগ্যবান’, নাসির-অমি নয়

ডা. জাহেদ উর রহমান
১৭ জুন ২০২১, ১৭:১৫আপডেট : ১৭ জুন ২০২১, ১৭:১৫

ডা. জাহেদ উর রহমান ‘আমি মদ খেতে বা ছিনতাই করতে গিয়েছিলাম, এটা কি কখনও সম্ভব?’– ১৫ জুন ডিবি কার্যালয়ের বাইরে অপেক্ষমাণ সাংবাদিকরা যখন পরীমণিকে জিজ্ঞেস করেন ঘটনার রাতে তিনি ক্লাবে মদ খেতে গিয়েছিলেন কিনা, তার জবাবে এই উত্তর দেন তিনি। পরীমণি কীসের ভিত্তিতে বলছেন মদ খাওয়া বা ছিনতাই করা সম্ভব না? পুরুষের তুলনায় অনেক কম হলেও এই দেশের নারীরা মদ খান, কেউ কেউ একেবারে নিয়মিতই খান। আর ছিনতাইকারী চক্রে নারী সদস্য আছে এমনও তথ্য আমরা অনেক দেখেছি মিডিয়ায়। ছিনতাইয়ের কথা বাদই দেই, কীসের ভিত্তিতে আমরা অন্তত এটুকু বিশ্বাস করবো, পরীমণি সেদিন রাতে ক্লাবে মদ খেতে যাননি?

এই প্রশ্নের এমন জবাব দিয়ে আসলে পরীমণি একটা ভুল পথে পা বাড়িয়েছেন। কেন তিনি ভুল পথে পা বাড়িয়েছেন বলে আমি মনে করছি সেটা বোঝা যাবে একটু পরেই।

পরীমণি এত রাতে কেন একটা ক্লাবে গিয়েছিলেন, মদ খেতে গিয়েছিলেন কিনা, যে ভদ্রলোকের সঙ্গে তার সমস্যা হয়েছে তিনি এবং আরও অনেক ক্ষমতাশালীর সঙ্গে তার বিশেষ সম্পর্ক আছে কিনা– এসব নিয়ে নানা কথাবার্তায় চাউর হয়ে আছে ফেসবুক। এটাও খুবই আলোচনায় এসেছে যে স্ট্যাটাসে পরীমণি প্রথম তার ওপরে এই ধর্ষণ এবং হত্যাচেষ্টার অভিযোগ আনেন, সেই স্ট্যাটাসের বিদ্রুপের (কথ্যভাবে আমরা ‘হা হা’ বলি) রিঅ্যাকশন। এই লেখা যখন লিখছি তখন আমি নিজে একবার চেক করে দেখলাম সেই স্ট্যাটাসে মোট ৩ লক্ষ ৩১ হাজার রিঅ্যাকশনের মধ্যে  ‘হা হা’ রিঅ্যাকশনের সংখ্যা ৭১ হাজার, অর্থাৎ এক-চতুর্থাংশের কিছু কম।

খুব গভীর কোনও অন্তর্দৃষ্টি না দিলেও খুব আলোচিত ঘটনায় ফেসবুকে আমাদের রিঅ্যাকশন এবং মন্তব্য আমাদের সমাজের অন্তত একটা অংশের মানুষের চিন্তা সম্পর্কে কিছুটা প্রাথমিক ধারণা দেয়। কিছু মন্তব্য পড়তে গিয়ে আমি দেখলাম মন্তব্যকারীদের একটা অংশ প্রমাণ করার চেষ্টা করছেন মিডিয়ায়, বিশেষ করে বাণিজ্যিক সিনেমায় অভিনয় করা প্রতিটি মেয়ে চরিত্রহীন।

সাম্প্রতিককালে এই সূত্রে ‘সুগার ড্যাডি’ (অনেকেই এর অনুবাদ করেছেন ‘চিনি বাবা’) শব্দটি আমাদের ফেসবুক ব্যবহারকারীরা ভালোই শিখেছেন। অনেককেই দেখলাম স্পষ্টভাবে বলছেন এদের প্রত্যেকেরই এক বা একাধিক  ‘সুগার ড্যাডি’ আছে। পরীমণির ক্ষেত্রেও এরকম কোনও ‘সুগার ড্যাডি’র সঙ্গে হিসাব-নিকাশের গরমিল হয়ে তিনি উদ্দেশ্যমূলকভাবে মিথ্যা অভিযোগ করছেন কারও বিরুদ্ধে।  ‌

এত রাতে পরীমণি কেন ক্লাবে গেলেন– এই প্রশ্ন করছেন কেউ কেউ। অবিশ্বাস্যভাবে সেই তালিকায় আছেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর‌ও, যিনি মূল ধারার মিডিয়াকে বলেছেন এত রাতে বোট ক্লাবে না গেলেও পারতেন পরীমণি।

পরীমণি তথাকথিত আর্ট বা অল্টারনেটিভ সিনেমা করেন না, করেন বাণিজ্যিক সিনেমা। সিনেমার কোনও কোনও দৃশ্যে আবেদনময়ী চরিত্রে অভিনয় করেন এবং তার নিজের সামাজিক মাধ্যমে সে রকম ছবি পোস্ট করেন তিনি। নারীর প্রতি যৌন হয়রানির আর সব অভিযোগের মতোই তার ক্ষেত্রেও তার পোশাক এবং আবেদনময়ী ভঙ্গির ছবি দিয়ে তিনি মানুষকে ধর্ষণে প্রলুব্ধ করছেন এমন যুক্তিও এসেছে। এই মানুষগুলোর যুক্তি এরকম, একজন চরিত্রহীন নারী, যিনি ‌ যৌন আবেদনময় পোশাক পরেন এবং সেটার ছবি প্রকাশ করেন– তিনি গভীর রাতে কোনও ক্লাবে মদ খেয়ে পার্টি করতে গেলে ধর্ষিত হতেই পারেন।‌ কিংবা তিনি কোনও অর্থের হিসাব-নিকাশ থেকে এই ধর্ষণের ঝুঁকিতে পড়ার নাটক করছেন। এমন মন্তব্যে আবার প্রচুর পজিটিভ রিঅ্যাকশন করেছেন অনেকে।

সেই স্ট্যাটাসের কিছু মন্তব্যে অনেকে পাল্টা যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করার চেষ্টা করছেন পরীমণি চরিত্রহীন নন, এবং অত রাতে তিনি মদ খেতে বা ফুর্তি করতে সে ক্লাবে যাননি, গিয়েছিলেন তার পেশাগত কাজের আলোচনা করার জন্য। এটা ভীষণ ভুল পথ, যে পথে পা বাড়িয়েছেন পরীমণি স্বয়ং। শুরুতেই যেটা বলেছিলাম মদ খেতে যাননি বলে তিনি যা বলেছেন তার পক্ষে তিনি কোনও যুক্তি দিতে পারেননি; বরং তিনি পাল্টা যুক্তিতে বিপদে পড়তে পারেন। মদ খেতে ক্লাবে গিয়েছেন কিনা, সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের জবাবে বলতে পারতেন, তিনি সেখানে যে কারণে গিয়েছিলেন বলে আগে বলেছেন ঠিক সে কথাটাই।

আসলে পরীমণির এ ঘটনায় এগুলো আদৌ কোনও আলোচনার বিষয় না। পরীমণির পক্ষে যারা কথা বলতে চাচ্ছেন তাদের প্রত্যেকেরই বলা উচিত ছিল– তর্কের খাতিরে ধরে নেওয়া যাক এখানকার সমালোচকরা সবাই সঠিক, কিন্তু সেটাও তার ওপরে ধর্ষণ এবং হত্যাচেষ্টাকে ‘জায়েজ’ করে কিনা। এবং সে রকম পরিস্থিতির শিকার হয়ে রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে কি বিচার পাবার অধিকারী নন তিনি? একজন নাগরিক, তার অবস্থান যা হোক, তার চরিত্র যেমনই হোক, অন্যায়ের শিকার হলে স্রেফ ‘নাগরিক’ পরিচয়েই তিনি রাষ্ট্রের কাছে বিচার চাইতে পারেন। সেই বিচারে সমসাময়িক আরেকজন মানুষ, নিখোঁজ ত্ব-হা আদনানের ক্ষেত্রে যে অনেকেই তাকে বিশিষ্ট ইসলামিক বক্তা, দ্বীনদার-নেককার মানুষ, তরুণদের ‘নয়নের মণি’, ইত্যাদি বলে বিশেষায়িত করে খোঁজ চাইছেন, সেটাও খুব ভুল চর্চা।

নাসির ইউ মাহমুদ নামে একজন ব্যবসায়ীকে পরীমণি প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। ঘটনা ঘটার পর পরীমণির মামলা নেওয়া হয়নি এই অভিযোগ তিনি করলেও ফেসবুকে এসে তার স্ট্যাটাসের পর সবকিছু ঘটেছে খুব দ্রুতগতিতে, তার নিজের ভাষায় ‘ম্যাজিকের মতো’। যৌক্তিকভাবেই নেটিজেনরা পুলিশের এই ম্যাজিক সব সময় দেখা যায় না বলে হতাশা প্রকাশ করেছেন। জনাব নাসির, অমি এবং তিন জন নারীকে উত্তরার একটি বাসা থেকে পুলিশ গ্রেফতার করে।

খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হচ্ছে পুলিশের হাতে কি যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ আছে যেটার ভিত্তিতে তাদের গ্রেফতার করা যায়? পরিস্থিতি বলেছিল না, সে কারণেই তাদের গ্রেফতারের জন্য মাদকদ্রব্য রাখাকে ব্যবহার করা হয়েছে। এই দেশে বহু ক্ষেত্রেই হয়রানির উদ্দেশে পুলিশ সাজানো মাদক মামলা করে, সেটা নাগরিকরা জানে বলেই পুলিশের মাদক মামলা এক প্রহসনে পরিণত হয়েছে।

এ ঘটনার পরই দেশের এমনকি মূলধারার মিডিয়াকেও দেখা গেলো সেই আলোচিত বোট ক্লাবের বিরুদ্ধে নানারকম রিপোর্ট করতে। সেখানে ‘বিশেষ কাজের’ জন্য বিশেষ কক্ষ আছে, জনাব নাসিরের নারীঘটিত নানা বিষয় সামনে আনার চেষ্টা হয়েছে, এমনকি পুলিশ তার গ্রেফতারস্থল থেকে মদ ইয়াবা ইত্যাদি উদ্ধার করেছে বলে জানিয়েছে। পুলিশ অভিযান চালিয়েছে অমির রিক্রুটিং এজেন্সিতেও। এবং সেখানে বেশ কিছু পাসপোর্ট পাওয়া গেছে, এ কারণে দুজনকে আটক করেছে এবং মামলা করেছে পাসপোর্ট আইনে। অথচ রিক্রুটিং এজেন্সিতে বিদেশে যেতে আগ্রহীদের পাসপোর্ট রাখা অতি সাধারণ ঘটনা।

এখানে ঘটছে আরও মর্মান্তিক কাণ্ডও। নাসির এবং অমির সঙ্গে আরও যে তিন জন নারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের সম্পর্কে পুলিশের কর্মকর্তা হারুন অর রশীদ বলেন, ‘যে তিন নারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে তারা নাসির ও অমির রক্ষিতা। তাদের বিরুদ্ধেও মামলা করা হচ্ছে।’ পরবর্তীতেই এই তিন জন সম্পর্কে ভিন্ন তথ্য পাওয়া গেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, এই তিন জনের পরিচয় জানার আগেই এদের  ‘রক্ষিতা’ বলে ফেলা ভয়ংকর অসভ্যতা নয়? আর যদি তারা ওই দু’জনের রক্ষিতা হয়েও থাকে তাহলে তাদের গ্রেফতার এবং রিমান্ডে নিতে হবে কেন?

জনাব নাসির জাতীয় পার্টির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পরিষদ প্রেসিডিয়ামের একজন সদস্য। তাই জাতীয় পার্টির কোনও কোনও নেতা মিডিয়াকে এবং সংসদে তাকে ‘ভালো মানুষ’ বলেছেন। তারা এটাও বলেছেন সুষ্ঠু তদন্তে জনাব নাসির অভিযোগ থেকে মুক্ত হবেন। ফেসবুকে দেখলাম তাদের সেই সব মন্তব্য নিয়ে প্রচণ্ড বিরূপ প্রতিক্রিয়া। বলাবাহুল্য এরা সবাই পরীমণির ওপরে ঘটা ধর্ষণচেষ্টা অভিযোগের বিচার চান।

কোনও অপরাধ ঘটলেই আমরা বলি বিচার চাই। এই দেশে বিচার কেন চাইতে হয়, আবার চাইলেও কেন একজন মানুষের কাছেই চাইতে হয়, সেসব প্রশ্ন সরিয়ে রেখে বলি, বিচারেই যদি আমাদের আস্থা থাকে তাহলে আমরা বিচারের হাতে কেন সব ছেড়ে দিচ্ছি না? একজন নারী অভিযোগ করেছেন বলেই একজন মানুষকে কেন আমরা এখনই ভিলেন বানিয়ে দিচ্ছি?

আমরা যখন একটা সত্যি বের করে আনার কথা বলছি তখন আমাদের এটাও সম্ভাবনার মধ্যে রাখতেই হবে পরীমণিও কারও বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করতে পারেন। এমনকি প্রচণ্ড আবেগপ্রবণ হয়ে, কান্না বিজড়িত স্বরে কথা বললেও কোনও অভিযোগ সত্য হিসেবে প্রমাণিত হয় না। নিশ্চয়ই আদালত তাকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করবে না। আবার একজন মানুষের মাসকাবারি টাকা দিয়ে সঙ্গের জন্য নারী রাখা, বাসায় মদ রাখা এসব কোনও কিছুই নিশ্চিতভাবে প্রমাণ করে না তিনি আরেকজন নারীকে ধর্ষণের চেষ্টা করবেন‌। এমনকি আগে থেকে বিচারিকভাবে প্রমাণিত একজন ধর্ষককেও যদি কোনও নারী নতুন করে ধর্ষণের অভিযোগ করেন, তাতেও সেটা অন্ধভাবে বিশ্বাস করে ফেলতে হবে না।

একজন নাগরিক হিসেবে এটা আমার দেখার কৌতূহল সব সময়, পরীমণি যে ধরনের যৌন হয়রানির অভিযোগ করেছেন মামলায় সেই ধরনের অভিযোগগুলোর শেষ পর্যন্ত কী হয়। আইনি প্রক্রিয়ায় কতটুকু সম্ভব এই অভিযোগগুলোর ভিত্তিতে কাউকে দোষী সাব্যস্ত করা এবং শাস্তি দেওয়া। কিন্তু এখানেও গোড়াতেই গলদ দেখা যাচ্ছে– অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে এখন মাদক আইন আর অবৈধ পাসপোর্ট রাখা নিয়ে মামলা করা হয়েছে। এসব মামলা দিয়ে তাদের কিছু দিন হয়তো জেলে আটকে রাখা হবে, শেষ পর্যন্ত  মূল অভিযোগটির কোনও সুরাহা হবে না। ওদিকে পরীমণির বিরুদ্ধে এখন আরেক ক্লাব এনেছে ভাঙচুরের অভিযোগ।

পরীমণির বিরুদ্ধে সমাজের একটা অংশ যাচ্ছেতাই নোংরা কথা বলেছে। কিন্তু পরীমণি সৌভাগ্যবান, কারণ তাদের বিপরীতে এই সমাজেরই খুব বড় একটা অংশ তার ন্যায়বিচার পাবার অধিকারের পক্ষে দাঁড়িয়েছেন। এই দলে আছি আমি নিজেও; খুব শক্তভাবেই আছি। কিন্তু অভিযুক্তরা দুর্ভাগা, তাদেরও ন্যায়বিচার পাবার অধিকার আছে একই রকমভাবেই– এই কথা তাদের দলের দুই একজন ছাড়া আর কেউ মনে করছি না। বিচারে দোষী সাব্যস্ত হয়ে অভিযুক্তদের শাস্তি হতে পারে কিংবা তারা খালাস পেতে পারেন; যেটাই হোক।

এই দেশের সামাজিক মিডিয়ায় প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে সেখানে আমরা যে ‘ইকোচেম্বারে’ বাস করি তার জনমত একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কিন্তু বর্তমান সময়ে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় মূলধারার মিডিয়াও জনগণের আবেগের ওপরে নির্ভর করে নানারকম রিপোর্ট করে। এই সমাজের যেকোনও অপরাধের জন্য অভিযুক্ত একজন মানুষের কিছু অধিকার আছে– আদালত কর্তৃক প্রমাণিত হওয়ার আগে কাউকে দোষী বলা যাবে না। আদালতের রায় হওয়া দূরেই থাকুক, তদন্ত করে ন্যূনতম‌ চার্জশিট‌ও দেওয়া হয়নি এমন পরিস্থিতিতে একজন মানুষকে আমরা দোষী বানিয়ে ফেলছি। এমনকি সত্য হলেও তাদের এমন সব বিষয় আমরা জনপরিসরে প্রকাশ করছি যেগুলো একান্ত ব্যক্তিগত।

জানি, যখনই আমি পুলিশি তদন্ত কিংবা বিচারের কথা বলবো, অনেকেই যৌক্তিকভাবে প্রশ্ন তুলবেন এই দেশের পুলিশি তদন্ত আর বিচার ব্যবস্থার ওপরে আমাদের আদৌ কতটুকু আস্থা রাখা উচিত। আস্থা না থাকলেও শুধু অভিযোগের ভিত্তিতে কাউকে আমরা অন্তত বিচার করে ফেলতে পারি না, যেমন পারি না আইন-বিচার ব্যবস্থার ওপরে আস্থাহীনতার কারণেই বিচার-বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডকে সমর্থন করতে।

লেখক: শিক্ষক ও অ্যাকটিভিস্ট

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
দিন দিন নাবিকদের সঙ্গে কঠোর আচরণ করছে দস্যুরা
দিন দিন নাবিকদের সঙ্গে কঠোর আচরণ করছে দস্যুরা
হলমার্কের দুর্নীতির এক মামলার রায় আজ
হলমার্কের দুর্নীতির এক মামলার রায় আজ
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভা‌বিক
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভা‌বিক
সুইডেনের বিপক্ষে পর্তুগাল দলে জায়গা হয়নি রোনালদোর
সুইডেনের বিপক্ষে পর্তুগাল দলে জায়গা হয়নি রোনালদোর
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ