X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৫ বৈশাখ ১৪৩১

মিডিয়ার সংকট এবং বিদেশি টিভি চ্যানেল

আনিস আলমগীর
০৫ অক্টোবর ২০২১, ১৬:৪৯আপডেট : ০৫ অক্টোবর ২০২১, ১৯:৪৫

আনিস আলমগীর দেশের প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক এবং অনলাইন– সব মূলধারার মিডিয়া এখন এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। প্রধানত তারা আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের সমন্বয় করতে পারছে না, দ্বিতীয়ত সংবাদ প্রকাশে সরকারি-বেসরকারি নানা ভয়ভীতি এবং সব শেষে সেলফ সেন্সরশিপ মূলধারার মিডিয়াকে পাঠক-দর্শকদের কাছে গুরুত্বহীন করে তুলেছে। প্রিন্ট মিডিয়ার বাজারে বিদেশি পুঁজি আগমনের পথ রুদ্ধ, তাই পত্রিকাগুলো বিদেশি মিডিয়ার সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেই। কিন্তু টিভি মিডিয়া পড়েছে মহাসংকটে। এখানেও বিদেশি পুঁজি আসার সুযোগ নেই, কিন্তু যেসব বিদেশি চ্যানেল অনুমোদন নিয়ে বাংলার আকাশ দখল করেছে তাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলার মতো অর্থ তো নেই, মেধার সংকটও প্রচুর। ফলে প্রতিযোগিতায় তার দৈন্যদশা অতি সাধারণ দর্শকও বুঝতে পারে।

দেশীয় টিভির দর্শক ক্রমান্বয়ে শেষ হয়ে যাওয়ার পথে। দর্শকরা বেশিরভাগই ঘরে ঘরে বিদেশি চ্যানেল দেখছে, বিশেষ করে ভারতীয় চ্যানেল। ভাষার বাধা তেমন না থাকায় এবং দীর্ঘদিন ধরে অবাধে বাংলাদেশের ঘরে ঘরে প্রবেশের সুযোগে হিন্দি এখন বাচ্চাদেরও রপ্ত আছে। ফলে তুলনামূলক বিচারে দর্শকরা বিদেশি চ্যানেলকে অনেকটা এগিয়ে রাখছে। এই চ্যানেলগুলো তারা ক্যাবল অপারেটরদের কাছ থেকে বা ডাইরেক্ট টু হোম (ডিটিএইচ) পরিষেবা বক্স কিনে এক প্যাকেজে পাচ্ছে। মানে বুফেতে খাওয়ার মতোই নিজের ইচ্ছায় যা খুশি ‘গিলছে’ রিমোট কন্ট্রোল টিপে। পত্রিকার ক্ষেত্রে সেই সুযোগ নেই। কারণ, পত্রিকা কিনতে হলে সুনির্দিষ্টভাবে চয়েস করতে হয়, রেস্টুরেন্টে গিয়ে পছন্দের খাবার অর্ডার দেওয়ার মতোই।

পত্রিকার পাঠকদের এই সুবিধার মধ্যে ভাগ বসিয়েছে অনলাইন পোর্টাল। পাঠক দিনের খবর দিনে নয় শুধু, মুহূর্তেই পাচ্ছে অনলাইনে; পত্রিকায় সে খবর পড়ার জন্য পরদিন সকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হচ্ছে না। তাছাড়া আছে বিভিন্ন পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ, ই-পেপার। টিভি দর্শকরা এক চ্যানেলে স্থির থাকার প্রশ্নই ওঠে না, তারপর এখন আবার ঘরে ঘরে ইন্টারনেট প্রবেশ করায় টিভি দেখার সময়ে ভাগ বসিয়েছে ইউটিউব, ফেসবুক ভিডিও, লাইভ স্ট্রিমিং এবং বিভিন্ন ওটিটি মিডিয়া সার্ভিস। যে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কোম্পানির ইন্টারনেট নিচ্ছে, তাদেরও আছে নিজস্ব চ্যানেল। ফলে টেলিভিশনের টিকে থাকার চ্যালেঞ্জটা সবচেয়ে বেশি। রেডিওর অবস্থাও প্রায় একই রকম।

আগে টেরিস্ট্রিয়াল সুবিধা নিয়ে বিটিভি এককভাবে দর্শক টেনেছে, সেখানে বেসরকারি টিভি এসে বিটিভির প্রায় সব বিজ্ঞাপন টেনে নিয়েছে। শুরুতে হাতে গোনা কয়টি থাকলেও বিএনপি-আওয়ামী লীগ দুই সরকারই দলীয় বিবেচনায় অনেক লাইসেন্স দিয়েছে। ফলে বাজারে বিজ্ঞাপনের ভাগ যেমন বেড়েছে, তেমনি টিভির পেছনে পেশাদারিত্ব, জোরালো পুঁজি না থাকায় সংকটে পড়েছে টিভিগুলো। তাদের সংকট যখন চরমে তখন ১ অক্টোবর ২০২১ থেকে বিদেশি চ্যানেলের বিজ্ঞাপনমুক্ত সম্প্রচার বা ক্লিনফিড প্রচারের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। কিন্তু ক্যাবল অপারেটররা সরকারকে চাপে রাখার জন্য সব বিদেশি চ্যানেল বন্ধ করে দিয়েছে, যেখানে বিজ্ঞাপনমুক্ত বিদেশি চ্যানেলও রয়েছে।

অথচ ২০০৬ সালে প্রণীত আইন অনুযায়ী ক্যাবল অপারেটররা বিদেশি চ্যানেল বিজ্ঞাপনমুক্তই সম্প্রচার করার কথা। তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘আইন অনুযায়ী বিদেশি চ্যানেলের বিজ্ঞাপনমুক্ত সম্প্রচার বা ক্লিনফিড বাস্তবায়নের জন্য সব পক্ষের সঙ্গে দুই বছর আগে থেকে দফায় দফায় বৈঠক করা হয়েছে। আগস্ট মাসের বৈঠকে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত ছিল যে পয়লা অক্টোবর থেকে আমরা এই আইন কার্যকর করবো। কিন্তু এটি নিয়ে একটি মহল থেকে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টা হয়েছে। আমি আশা করবো এই বিভ্রান্তি ছড়ানো থেকে তারা বিরত থাকবে। সরকার আইন বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর এবং প্রধানমন্ত্রী আমাদের সাহস না জোগালে আমরা এ কাজগুলো কখনও করতে পারতাম না।’

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী আরও বলেন, ‘দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে, দেশের গণমাধ্যম শিল্পের সবার স্বার্থে আমরা আইন অনুযায়ী বিদেশি চ্যানেলের বিজ্ঞাপনমুক্ত সম্প্রচার বা ক্লিনফিড বাস্তবায়নের কাজ করছি। সুতরাং দেশ ও সবার স্বার্থের বিপক্ষে কেউ অবস্থান গ্রহণ করবেন বা তাদের পক্ষে কেউ ওকালতি করবেন, এটি কখনও কাম্য নয়।’

তথ্যমন্ত্রীর বক্তব্য খুবই যুক্তিসঙ্গত। সারা বিশ্বে এই নিয়মেই বিদেশি চ্যানেল সম্প্রচার হচ্ছে। বাংলাদেশ শুরু থেকেই কঠোর থাকলে আজকের পরিস্থিতি তৈরি নাও হতে পারতো। বিজাতীয় সংস্কৃতিতে দর্শক রুচি নষ্ট হয়ে আছে। পে-চ্যানেলের নামে বাংলাদেশি দর্শকরা দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয় বউ-শাশুড়ি কাহিনি, পরকীয়া, খুন-খারাবির কলাকৌশল আর ভারতীয় পণ্যের বাংলাদেশ দখল দেখে আসছে। পে-চ্যানেল অবশ্যই ক্লিনফিড হতে হবে। দর্শক ফ্রি চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দেখতে পারে, টাকা দিয়ে বিনোদন কিনে বিজ্ঞাপন দেখবে কেন! দর্শক ফ্রিতে ইউটিউব কন্টেন্ট দেখে বলে বিজ্ঞাপন দেখে, টাকা দিয়ে নেটফ্লিক্সে বা অন্যান্য ওটিটি মিডিয়া সার্ভিসে বিজ্ঞাপন দেখে না। আমরা চাই সব বিদেশি চ্যানেলই বাংলাদেশে থাকুক, তবে আন্তর্জাতিক রীতিনীতি এবং বাংলাদেশি আইন মেনে।

আর একটি কথা না বললেই নয়, বিদেশি চ্যানেল বলি, ওটিটি বলি, যারা বাংলাদেশের বাজারে ব্যবসা করছে তাদের সবকিছু পরিচালিত হচ্ছে ভারতে বসে। বাংলাদেশি গ্রাহকরা নেটফ্লিক্স বা হৈচৈ জাতীয় ওটিটি সার্ভিস কতটা নিচ্ছে তার কোনও হদিস নেই, কত টাকা দেশের বাইরে যাচ্ছে সরকারের খাতায় তার হিসাব নেই। কিন্তু গ্রাহক রয়েছে তাদের লাখ লাখ। ফলে বড় অঙ্কের রাজস্বও হারাচ্ছে সরকার।

বাংলাদেশে অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মও বিজ্ঞাপন সংকটে আছে। তাদের বিজ্ঞাপনের বড় অংশ চলে যাচ্ছে ফেসবুক, ইউটিউবে। যেটুকু তারা পায় সেটাও নগণ্য অংশ এবং দামও বিজ্ঞাপনদাতার খেয়াল-খুশি মতো। অথচ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মই ভবিষ্যৎ মিডিয়া। নতুন বিনিয়োগ এখানেই বেশি হচ্ছে ভবিষ্যতে লাভের আশায়। অর্থ সংকটে অনলাইনগুলো উদ্ভট, অশ্লীল সংবাদ প্রচার করছে ক্লিকের  আশায়। ফলে এখানে কে ঘোড়া আর কে গাধা তার বাছবিচার হচ্ছে না। সরকার অনলাইনগুলোর ওপর, বিজ্ঞাপন এজেন্সিগুলোর ওপর যথাযথ মনিটরিং করে এই খাতকে লাইনে আনতে পারতো। গুগল, ফেসবুক, ইউটিউবসহ ইন্টারনেটভিত্তিক আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মগুলোতে বাংলাদেশ থেকে বিজ্ঞাপনসহ অন্যান্য যেসব লেনদেন হচ্ছে, সরকারের ব্যবস্থাপনায় ঘাটতির কারণে সেসব থেকে সঠিক রাজস্ব আদায় করা যাচ্ছে না। এ ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলোর কারণে সরকার এবং দেশীয় গণমাধ্যম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

সম্প্রতি গুগল, অ্যামাজন, ফেসবুক  বাংলাদেশে মূল্য সংযোজন কর নিবন্ধন করে ভ্যাট দিয়েছে। কিন্তু যে পরিমাণ বিজ্ঞাপন আয় তারা এখানে করছে, এনবিআর-এর ধারণা করের পরিমাণ তার অনেক কম। সুতরাং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কথা বললেই হবে না, ডিজিটাল বাংলাদেশের সুবিধা জনগণ কতটা পাচ্ছে, সরকার কতটা পাচ্ছে, সেটা দেখার জন্য যথাযথ মনিটরিং দরকার। এনালগ লোকজন তার হদিস করতে পারবে না। যে ডিজিটাল বাংলাদেশের বাহবা নিচ্ছি আমরা সেখানে মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে ১৩৭ দেশের মধ্যে ১৩৫তম। বাংলাদেশ কেবল এগিয়ে আছে ভেনিজুয়েলা আর আফগানিস্তানের চেয়ে। ব্রডব্যান্ডে বাংলাদেশের অবস্থান ৯৮তম। এটি নিশ্চয়ই আশার খবর নয়।

ক্যাবল অপারেটরদের ওপর নির্দেশ ছিল যেসব চ্যানেলের ক্লিনফিড আছে, সেগুলো চলবে। কিন্তু ১ অক্টোবর থেকে সব বিদেশি চ্যানেল বন্ধ করে দিয়ে তারা দেশের দর্শকদের কাছে, বিদেশি সরকারের কাছে ভুল বার্তা পৌঁছে দিয়েছে যে সরকারের কারণে তারা বিদেশি চ্যানেল চালাতে পারছে না। অথচ কমপক্ষে ১৭টি জনপ্রিয় চ্যানেল এখনই চলছে ক্লিনফিড দিয়ে বা বিজ্ঞাপন ছাড়া। সেগুলো চালাতে সমস্যা কোথায়! তারা অবকাঠামোগত অসুবিধার কথা বলছে। প্রণোদনা দিতে বলছে সরকারকে। ব্যবসা করছে তারা, দায় সব সরকারের! আইন করার ১৫ বছর পরও তারা এসব ঠিক করতে পারলো না কেন!

সময়ক্ষেপণ ক্যাবল ব্যবসায়ীদের পুরনো চাল। সরকারের উচিত এ ব্যাপারে কঠোর হওয়া এবং এ খাতে নতুন বিনিয়োগে যারা আগ্রহী তাদের দ্রুত লাইসেন্স দিয়ে একাধিপত্য ভেঙে দেওয়া। আধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে শুধু বিজ্ঞাপনমুক্ত বিদেশি চ্যানেল নয়, দর্শকদের পরিচ্ছন্ন ফুটেজ দেখার ব্যবস্থা করা। টেলিভিশনগুলো যে পরিমাণ স্বচ্ছ ফিড দেয়, ক্যাবল সার্ভিসে বাসায় বসে দর্শক তার ৫০ শতাংশও পায় না। সর্বোপরি টিভি মালিকদের জন্য ক্যাবল অপারেটরদের কাছ থেকে লভ্যাংশের হিস্যা নিশ্চিত করা দরকার।

দৃশ্যত পত্রিকার হকার আর টেলিভিশনের ক্যাবল অপারেটর এবং বিজ্ঞাপন এজেন্সিগুলো জিম্মি করে রেখেছে বাংলাদেশের মিডিয়াকে। মিডিয়া যদি নিজের পায়ে দাঁড়াতে না পারে ভালো কনটেন্ট দেবে কী করে! অন্যায়কারীর ওপর চোখ রাঙানোর মেরুদণ্ড পাবে কই! তাদের মেরুদণ্ড শক্ত নয় বলে তারাও মেরুদণ্ডহীন পদলেহনকারীদের দিয়ে মিডিয়া চালায়। মিডিয়াকে হাতিয়ার করে অন্য ব্যবসা করে, যদিও শেষ পর্যন্ত মিডিয়া হাতিয়ার না হয়ে গলার কাটা হতে চলছে।

বিজ্ঞাপন এজেন্সিগুলো বিদেশি মিডিয়া, ফেসবুক, ইউটিউবে বিজ্ঞাপন দিতে বেশি আগ্রহী। হকার সমিতি পত্রিকা বিক্রি করে লাভের বড় অংশ কেটে তো নেয়-ই, বকেয়াও পরিশোধ করে না দিনের পর দিন। ক্যাবলওয়ালা তো এক পয়সাও দেয় না টিভি মালিকদের। এরা পরের পুঁজিতে ‘পোদ্দারি’র ব্যবসা করছে আর গ্রাহক-দর্শকদের কাছে মিডিয়াকে পৌঁছে দিচ্ছে বলে বাহবা নিচ্ছে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে উল্টো ঘুষও নিচ্ছে মিডিয়া থেকে। আবার তারা অভিযোগও করে, মিডিয়া ভালো কনটেন্ট দিচ্ছে না বলে তারা ভালো ব্যবসা করতে পারছে না, শুধু বাংলাদেশি চ্যানেল দিয়ে তাদের টিকে থাকা সম্ভব নয়।

সরকারি বিজ্ঞাপন প্রাপ্তিতে পত্রিকাকে দিতে হয় আয়ের প্রায় অর্ধেক পরিমাণ ঘুষ।  আদালত কোন পত্রিকায় বিজ্ঞাপনটি যাবে সেটা ঠিক করে দেয়, নির্দিষ্ট এজেন্সিকে দিয়ে রেখেছে বিজ্ঞাপন বিলির এই সুবিধা। করপোরেশন, আধা সরকারি প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনের টাকার সিংহভাগ চলে যায় পিআরও এবং সংশ্লিষ্ট কর্তাদের পকেটে। টেলিভিশনের বিজ্ঞাপন সরবরাহকারী এজেন্সি নিজেরাই কনটেন্ট বানিয়ে সেসব চালানোর জন্য সময় কিনছে টিভির কাছ থেকে। আর বিজ্ঞাপনের ফাঁকে সেসব মেধাহীন কনটেন্ট চালিয়ে পেটে-ভাতে টিকে থাকার ব্যবস্থা করছে টিভিগুলো। বেশিরভাগ মিক্স চ্যানেলের কনটেন্ট তাই একই রকম। লোগো বাদ দিলে অনিয়মিত দর্শকদের চেনার উপায় নেই কোনটা কোন টিভি। নিউজ চ্যানেলেরও একই নিউজ, কোনও বৈচিত্র্য নেই। ফলে দর্শকরা সত্যি বিরক্ত এসব চ্যানেলের ওপর।

কিন্তু শুধু ক্লিনফিড বিদেশি চ্যানেল নয়, মিডিয়াকে বাঁচানোর জন্য, বিনোদন খাতের হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে চলে যাওয়া রোধ করতে হলে বিজ্ঞাপন এজেন্সি, পত্রিকার হকার এবং ক্যাবল টিভির পরিবেশক, ডিটিএইচ পরিষেবা, ওটিটি মিডিয়া সার্ভিস- সবাইকে নিয়ে বৃহত্তর আঙ্গিকে ভাবতে হবে। সবার টিকে থাকার ব্যবস্থা করতে হবে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট। [email protected]

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে ৪ কিশোর সংশোধনাগারে
শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে ৪ কিশোর সংশোধনাগারে
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
এআই প্রযুক্তিতে প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম
এআই প্রযুক্তিতে প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ