X
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
১৬ বৈশাখ ১৪৩১

উন্নয়নে জনস্বাস্থ্যের ভূমিকা

ড. মো. হাসিনুর রহমান খান
০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ২৩:৩০আপডেট : ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ২৩:৩০

জনস্বাস্থ্য নিয়ে গবেষণার ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতা থেকে আমার সবসময় বলতে ইচ্ছে হয়– সুস্থ দেহ, সুস্থ মন, অনেক উন্নয়ন। সুস্থ ব্যক্তি যেমন সুস্থ পরিবারের নির্ণায়ক, আবার সুস্থ পরিবার হলো সুস্থ সমাজের নির্ণায়ক। ঠিক তেমনই সুস্থ সমাজ হলো উন্নত রাষ্ট্রের নির্ণায়ক। ব্যক্তি হতে রাষ্ট্রের এই যোগসূত্রের প্রধানতম উপাদান হলো জনস্বাস্থ্য। যখন জনস্বাস্থ্যের যেকোনও বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়, তখন আসলে উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হয়। এই দুটির মধ্যে আসলে সম্পর্ক রয়েছে। অর্থাৎ একটি ছাড়া অন্যটি কার্যকরভাবে এগোতে পারে না। একটি কোনও কারণে দুর্বল বা পিছিয়ে থাকলে অন্যটিরও একই অবস্থা ঘটে।

এই সম্পর্কের সূত্র ধরেই বলি, যখন জনস্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে বিনিয়োগ কম হয় তখন অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে এর বিরূপ প্রভাব পড়ে। ব্যয়বহুল সংক্রামক রোগ, যেমন এইডস, যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া, করোনাভাইরাস, ডেঙ্গু  ইত্যাদি মানুষের দৈনন্দিন ব্যয় বৃদ্ধি করে, গরিব বানিয়ে ফেলে, উৎপাদনশীলতা কমিয়ে ফেলে, খাদ্য নিরাপত্তা হুমকির মুখে ফেলে, অপুষ্টি বৃদ্ধি পায়, ডিপেন্ডেন্সি রেশিও বৃদ্ধি পায়, সামাজিক সুরক্ষা বেষ্টনী হুমকির মুখে পড়ে।

ফলে শুধু ব্যক্তি অর্থনীতিতে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে না, সমাজ এবং রাষ্ট্রীয় অর্থনীতিতে সামষ্টিক নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। ফলে বলা চলে এক কথায়, অসুস্থতা বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করে।

অন্যদিকে ভালো স্বাস্থ্য ব্যবস্থা অর্থনীতিকে শক্তিশালী করে। কারণ, এটা উৎপাদনশীলতাকে বৃদ্ধি করে। ভালো স্বাস্থ্য জনগণের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বৃদ্ধি করে এবং পাশাপাশি জনগণের ক্ষমতা, কর্মশক্তি, আর্থিক সঞ্চয় এবং বিনিয়োগকে শক্তিশালী করে। তাই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা স্বাস্থ্যকে সম্পূর্ণ শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক সুস্থতার একটি অবস্থা হিসাবে সংজ্ঞায়িত করে, শুধু রোগ বা দুর্বলতার অনুপস্থিতি হিসেবে নয়।

স্বাস্থ্যের সাথে যুক্ত সব ক্ষেত্রের অন্তর্নিহিত তাৎপর্য এবং যে যে সামাজিক নির্ণায়কগুলো মানুষের স্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধিকে প্রভাবিত করে তা বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে বৈশ্বিকভাবে অনেক গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এবং এটা প্রতীয়মান হচ্ছে যে এই নির্ণায়কগুলো বৈশ্বিক জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে দারুণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


২০১৫ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ একটি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা প্রতিষ্ঠা করে, যেখানে ১৭টি বৈশ্বিক লক্ষ্য একত্রিত করে এমনভাবে ডিজাইন করা হয়, যাতে একটি স্বাস্থ্যকর, আরও ন্যায়সঙ্গত এবং টেকসই সার্বজনীন অগ্রগতির বিশ্বের দিকে যাওয়া যায়। যদিও তৃতীয় লক্ষ্যটি সরাসরি স্বাস্থ্যের সাথে সম্পর্কিত, যা বিশ্বের সব বয়সী মানুষের সুস্বাস্থ্য এবং কল্যাণ নিশ্চিত  করার লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু অন্য লক্ষ্যগুলো অর্জনের ক্ষেত্রে জনগণের সুস্বাস্থ্য এবং কল্যাণ পূরণের পূর্ব শর্তের ওপর নির্ভর করে।

বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক নির্ধারকগুলো– যেমন, লিঙ্গ, স্থানীয় অবকাঠামো, প্রযুক্তির অ্যাকসেস, পরিবহন, খাদ্য নিরাপত্তা, পানি, স্যানিটেশন, স্বাস্থ্যবিধি এবং জলবায়ু পরিবর্তন জনস্বাস্থ্যের ল্যান্ডস্কেপ উন্নত করতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্বাস্থ্যের সহজাত প্রতিষ্ঠিত নির্ণায়কগুলো যেমন আর্থসামাজিক অবস্থা, পরিবেশের অবস্থা, ব্যক্তির মেটাবলিক বৈশিষ্ট্য, শিক্ষা, আচার-আচরণ ইত্যাদির সাথে মজবুত জনস্বাস্থ্যের ল্যান্ডস্কেপের সঠিক সংযোগ ঘটলে স্বাস্থ্য খাতের টেকসই উন্নয়ন সম্ভব হবে।

এই মতবাদটি ম্যাক্রো লেভেলে ইতোমধ্যে জনস্বাস্থ্য এবং বৈশ্বিক উন্নয়নের মধ্যকার সম্পর্ককে সুগঠিত করছে।

যেমন, ডায়রিয়া হলো পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের অপুষ্টির একটি প্রধান কারণ এবং মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ। যদিও ডায়রিয়া রোগের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ নিরাপদ পানীয় জল এবং পর্যাপ্ত স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যবিধির মাধ্যমে প্রতিরোধযোগ্য। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধশালী দেশগুলো এই রোগের হাত থেকে পাঁচ লাখ ২৫ হাজার শিশুর জীবন রক্ষা করছে। নিম্নবিত্ত পরিবারের শিশুরা বয়স পাঁচ বছর পূর্ণ হওয়ার পূর্বেই প্রায় দ্বিগুণ হারে মৃত্যুবরণ করছে উচ্চবিত্ত পরিবারের তুলনায়। এছাড়াও মাতৃমৃত্যুর হার উন্নয়নশীল দেশগুলোতে উন্নত দেশগুলোর তুলনায় ১৪ গুণ বেশি।
আধুনিক প্রযুক্তিগত অগ্রগতির সাথে, জনস্বাস্থ্যের পরিকাঠামো, স্যানিটেশন ব্যবস্থা এবং আর্থিক সংস্থান ছাড়াও, পর্যাপ্তভাবে অর্থায়ন এবং কার্যকর জনস্বাস্থ্য সুরক্ষার পদক্ষেপ এবং সর্বোপরি সঠিক টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন বাঁচাতে পারে হাজারো জীবন।

সাম্প্রতিক করোনা মহামারি মোকাবিলার ক্ষেত্রেও এটা প্রমাণিত হয়েছে। তবে প্রয়োজনীয় ও উন্নত সিস্টেম, কাঠামো এবং সংস্থানগুলোর অভাবের কারণে নিম্ন এবং মধ্যম আয়ের দেশগুলো সুফল পাচ্ছে না। যার ফলে দুর্বল জনস্বাস্থ্য কাঠামো দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়নের কিংবা উন্নত সমাজ ব্যবস্থা তৈরিতে প্রতিবন্ধকতা হিসেবে কাজ করে।

যদিও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য শক্তিশালী জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতিবন্ধকতা এবং চ্যালেঞ্জগুলো বোঝা খুবই জরুরি, কিন্তু এর চেয়েও বেশি জরুরি হলো টেকসই সমাধানগুলোকে গাইড করার জন্য স্বাস্থ্য এবং উন্নয়নের মধ্যকার সম্পর্কের লিংকগুলোকে পুরোপুরি উপলব্ধি করা। এর মধ্যে রয়েছে ব্যবহারিক, অর্জনযোগ্য এবং টেকসই নীতির ধারণা এবং তাদের সঠিক বাস্তবায়ন। যার মধ্য দিয়ে সুস্বাস্থ্য এবং সমৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব। স্বাস্থ্য এবং উন্নয়নের মধ্যে সম্পর্ক এতটাই নিবিড়ভাবে আন্তঃসম্পর্কিত যে আমরা বুঝতে পারি উন্নয়ন শুধু স্বাস্থ্যের সাথে সম্পর্কিত নয়, এবং শক্তিশালী ভিত্তি ছাড়া অর্জন করা সম্ভব নয়।

শক্তিশালী জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা শুধু রোগের চিকিৎসা করে না, প্রতিরোধের দিকেও মনোনিবেশ করে। এই প্রতিরোধমূলক পদ্ধতি স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার ওপর বোঝা কমায়, জনসংখ্যার সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে উন্নত করে এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। একটি সুস্থ জনসংখ্যা বেশি বেশি উৎপাদনশীল হয়। মানুষ যখন সুস্থ থাকে, তখন তারা কাজ করতে এবং কর্মশক্তিতে অবদান রাখতে আরও ভালোভাবে সক্ষম হয়। এটি পরোক্ষভাবে অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। জনস্বাস্থ্যের হস্তক্ষেপ, যেমন- টিকা এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা, রোগের প্রকোপ কমাতে পারে। অসুস্থতা প্রতিরোধ করে, সামগ্রিক স্বাস্থ্যসেবা ব্যয় হ্রাস করা হয়, অন্যান্য উন্নয়নমূলক উদ্যোগের জন্য রিসোর্সকে উন্মুক্ত করে।

জনস্বাস্থ্য বিনিয়োগ জনগণের সুস্থতা এবং তাদের পূর্ণ সম্ভাবনায় পৌঁছানোর সক্ষমতা তৈরি করে মানব পুঁজির বিকাশে অবদান রাখে। সুস্থ জনগণের শিক্ষিত, দক্ষ এবং উদ্ভাবনী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। শক্তিশালী জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থায় কর্মসূচিগুলো এমনভাবে নেওয়া হয়, যা সামাজিক ন্যায্যতা নিশ্চিত করে। দুর্বল এবং পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করে। এছাড়াও স্বাস্থ্য সুবিধাগুলো বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক গোষ্ঠীতে আরও সমানভাবে বিতরণের মাধ্যমে স্বাস্থ্য বৈষম্য হ্রাস করে।

শক্তিশালী জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা স্বাস্থ্যের জরুরি অবস্থা, যেমন- রোগের প্রাদুর্ভাব বা প্রাকৃতিক দুর্যোগে সাড়া দিতে আরও ভালোভাবে প্রস্তুত থাকে। এই স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং উন্নয়নের বাধাগুলো প্রতিরোধ করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জনস্বাস্থ্য শুধু ব্যক্তিস্বাস্থ্য কেন্দ্রিক নয়, বরং পুরো কমিউনিটির স্বাস্থ্যের স্বার্থ রক্ষা করে। আবার স্বাস্থ্যকর কমিউনিটিগুলো সামাজিক সংহতি, জনগণের সম্পৃক্ততা এবং সম্মিলিত দায়িত্বের বোধকে লালন করে।

আকস্মিক বড় রকমের জনস্বাস্থ্য সমস্যা, যেমন- করোনাভাইরাসের মতো সংক্রামক রোগ, বিশ্বব্যাপী অভিঘাত সৃষ্টি করতে পারে। জাতীয় পর্যায়ে এই সমস্যাগুলোর সমাধান করে, দেশগুলো বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়নে অবদান রাখে। জনস্বাস্থ্যের ওপর দৃষ্টি বাড়ালে টেকসই উন্নয়নের উদ্যোগগুলোর নিশ্চয়তা বৃদ্ধি পায়। যেকোনও স্বাস্থ্যকর জনসংখ্যার টেকসই অনুশীলনগুলো গ্রহণ করার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। জনস্বাস্থ্য নীতিগুলো পরিবেশগত এবং সামাজিক টেকসই লক্ষ্যগুলোর সাথে ভালোভাবে যুক্ত হতে পারে।

জনস্বাস্থ্য প্রচারাভিযান মানুষের আচরণগত পরিবর্তনের প্রচারে এবং স্বাস্থ্যকর অনুশীলন সম্পর্কে সমাজকে শিক্ষিত করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত ব্যায়ামকে উৎসাহিত করা থেকে শুরু করে তামাক ব্যবহার নিরুৎসাহিত করা পর্যন্ত, এই প্রচারাভিযানগুলো ব্যক্তি, কমিউনিটি এবং সমাজের সার্বিক কল্যাণে অবদান রাখে।

জনস্বাস্থ্য উদ্যোগগুলো ক্রমবর্ধমান মানসিক স্বাস্থ্যের গুরুত্ব স্বীকার করে। মানসিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা ব্যক্তিদের সামগ্রিক সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা উৎপাদনশীলতা এবং সামাজিক সংহতির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। অপুষ্টি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সমস্যা। জনস্বাস্থ্যের হস্তক্ষেপের মধ্যে প্রায়ই পুষ্টি প্রোগ্রামগুলো অন্তর্ভুক্ত থাকে এবং যার লক্ষ্য থাকে পর্যাপ্ত এবং পুষ্টিকর খাবারের অ্যাক্সেস নিশ্চিত করা, বিশেষ করে শিশু এবং গর্ভবতী মহিলাদের মতো দুর্বল জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে।

জরুরি প্রস্তুতি এবং প্রতিক্রিয়ার জন্য জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ। একটি মহামারি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বা অন্যান্য স্বাস্থ্য জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলা করা হোক না কেন, একটি দ্রুত এবং কার্যকর প্রতিক্রিয়ার জন্য ভালো কার্যকর জনস্বাস্থ্য অবকাঠামো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জনস্বাস্থ্য রোগের প্রবণতা নিরীক্ষণ, ভবিষ্যৎ স্বাস্থ্য হুমকি শনাক্ত করতে এবং প্রমাণভিত্তিক হস্তক্ষেপগুলো গাইড করতে ডাটা এবং নজরদারি সিস্টেমের ওপর খুব বেশি নির্ভর করে। এই ডাটা-চালিত পদ্ধতি জনস্বাস্থ্য কৌশলগুলোর দক্ষতা এবং কার্যকারিতা বাড়ায়।

জনস্বাস্থ্যের ধারণাটি শুধু দেশভিত্তিক নয়; এটি একটি বৈশ্বিক ব্যাপার, এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য। দেশ এবং সংস্থাগুলোর মধ্যে সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা, জ্ঞান, সংস্থান এবং সর্বোত্তম অনুশীলনের বিনিময়ে অবদান রাখে। এছাড়াও এটি বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জগুলোর জন্য একটি সম্মিলিত পদ্ধতিকে উৎসাহিত করে।

এক কথায়, জনস্বাস্থ্য টেকসই উন্নয়নের জন্য অন্যতম মৌলিক উপাদান, যা ব্যক্তির উন্নয়ন, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এবং সামাজিক ন্যায্যতার অধিকারকে নিশ্চিত করে। জনস্বাস্থ্যে বিনিয়োগকে একটি সমাজের কিংবা রাষ্ট্রের সামগ্রিক উন্নয়ন এবং স্থিতিস্থাপকতার জন্য একটি বিনিয়োগ হিসেবে অবশ্যই দেখা উচিত।

লেখক: অধ্যাপক, ফলিত পরিসংখ্যান এবং ডাটা সায়েন্স, পরিসংখ্যান গবেষণা ও শিক্ষণ ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
সিরি আ’য় এবারই প্রথম এক ম্যাচে সব নারী রেফারি
সিরি আ’য় এবারই প্রথম এক ম্যাচে সব নারী রেফারি
ফেরিঘাটে টেম্পুর ধাক্কায় কলেজশিক্ষার্থী নিহত
ফেরিঘাটে টেম্পুর ধাক্কায় কলেজশিক্ষার্থী নিহত
পাকিস্তানে উপ-প্রধানমন্ত্রী হলেন ইসহাক দার, পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ পিটিআইয়ের
পাকিস্তানে উপ-প্রধানমন্ত্রী হলেন ইসহাক দার, পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ পিটিআইয়ের
দুই দফা অভিযানেও খোঁজ মেলেনি শিশুটির
দুই দফা অভিযানেও খোঁজ মেলেনি শিশুটির
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ