X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৫ চৈত্র ১৪৩০

আওয়ামী লীগের এক সুদীর্ঘ গৌরবোজ্জ্বল সংগ্রামের পথপরিক্রমা

ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন
২৩ জুন ২০২১, ১০:২১আপডেট : ২৩ জুন ২০২১, ১০:২৩

ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন ১৯৭১ সালে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর এ বছর পালিত হচ্ছে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী। বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জিত হয়। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে উদযাপিত হচ্ছে মুজিববর্ষ। এই শুভক্ষণে স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী দল উদযাপন করছে সফলতার সাথে ৭২ বছর। দেশসেবার পবিত্র দায়িত্ব পেয়ে বিগত প্রায় এক যুগ ধরে আওয়ামী লীগ আমাদের প্রিয় জন্মভূমিকে উন্নীত করেছে এক অনন্য উচ্চতায় এবং প্রতিষ্ঠিত করেছে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রয়েছে অতীত ঐতিহ্য, গৌরব ও সংগ্রামের সুদীর্ঘ ইতিহাস।

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশদের অধীনে থাকা ভারত দুই দেশে বিভক্ত হয়৷ জন্ম নেয় নতুন দুই রাষ্ট্র৷ ভারত ও পাকিস্তান৷ পাকিস্তানের অংশ হয় পূর্ববঙ্গ (বর্তমান বাংলাদেশ)। এই প্রদেশে যারা মুসলিম লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতেন, তাদের কাছে পূর্ব বাংলার নেতারা অবহেলিত হয়েছেন ধারাবাহিকভাবে। দীর্ঘ নিপীড়নের ফলশ্রুতিতে নতুন দল গঠনের আলাপ-আলোচনা শুরু হয়। পরবর্তীতে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন ঢাকার রোজ গার্ডেনে ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’ নামে নতুন অঙ্গীকার নিয়ে এর সূচনা হয়। পরবর্তীতে ১৯৫৫ সালে অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক আদর্শের অধিকতর প্রতিফলন করে দলের নাম ‘আওয়ামী লীগ’ করা হয়। তৎকালীন রাজনৈতিক নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকসহ অনেকেই সেদিন রোজ গার্ডেনে উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিষ্ঠাকালে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী দলটির সভাপতি, শামসুল হক সাধারণ সম্পাদক এবং কারাবন্দি শেখ মুজিবুর রহমান যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু তার ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে লিখেছেন, ‘কোথাও হল বা জায়গা না পেয়ে শেষ পর্যন্ত হুমায়ুন সাহেবের রোজ গার্ডেনের বাড়িতে সম্মেলনের কাজ শুরু হয়েছিল।’ দীর্ঘদিনের পথচলায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বহু আন্দোলন-সংগ্রামে অংশ নিয়েছে। সাধারণ মানুষের অধিকার আদায়ে প্রধান ভূমিকা পালন করেছে এই ঐতিহ্যবাহী দলটি। বাংলায় সকল ন্যায্য গণতান্ত্রিক আন্দোলনে আওয়ামী লীগের ভূমিকা ছিল মুখ্য। প্রতিষ্ঠার পর থেকে বর্তমান পর্যন্ত বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রাম ছিল দলটির প্রাত্যহিক সঙ্গী। ‘যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ থেকে আজকের এই উত্তরণ- যেখানে রয়েছে এক বন্ধুর পথ পাড়ি দেওয়ার ইতিহাস’ সরকারের রুপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নের এটি একটি বড় অর্জন। বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

ভাষা আন্দোলন: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ১৯৪৮ সালে ঢাকায় এসে ‘উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা’ বলেছিলেন। এমন ঘোষণায় দেশের ছাত্রসমাজ প্রতিবাদ করে। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগঠিত করার কারণে ১১ মার্চ বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। ১৫ মার্চ মুক্তিলাভের পরের দিনই ভাষার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগ্রাম পরিষদের সভায় সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ডিসেম্বর মাসে তাকে আবার গ্রেফতার করা হয়, একটানা ১৯৫২ সাল পর্যন্ত তিনি কারাগারে ছিলেন। ৫২’র ফেব্রুয়ারিতে শিক্ষার্থীরা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে রাস্তায় মিছিল করলে কয়েকজনকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ জন্য বঙ্গবন্ধু জেলখানায় বসে অনশনও করেছেন। ছাত্রদের আন্দোলনের ফলে পাকিস্তান সরকার সিদ্ধান্ত বাতিল করে। পরবর্তীতে জাতিসংঘ ২১ ফেব্রুয়ারি দিনটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। মাতৃভাষা বাংলায় কথা বলার অধিকার আদায়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বলিষ্ঠ ভূমিকা রয়েছে।

ছয় দফা আন্দোলন: দেশভাগের পর থেকেই পশ্চিম পাকিস্তান নানাভাবে পূর্ব পাকিস্তানকে অধিকার থেতে বঞ্চিত করতে থাকে। এসব বিষয় সর্বপ্রথম বঙ্গবন্ধু উপলব্ধি করেন। পরবর্তীতে ছয় দফা দাবির কর্মসূচিকে ‘আমাদের (বাঙালির) বাঁচার দাবি’ হিসেবে আখ্যায়িত করে তা নিয়ে পূর্ব বাংলার জনগণের দরবারে হাজির হন। এরই মধ্যে মতিঝিলের ইডেন হোটেলে আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে (মার্চ ১৯৬৬) বঙ্গবন্ধু ছয় দফা কর্মসূচি অনুমোদন করিয়ে নেন। কাউন্সিলে বঙ্গবন্ধু দলের সভাপতি নির্বাচিত হন। কিন্তু সম্মেলনের উদ্যোক্তারা এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। ১৯৬৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির সভায় ছয় দফা প্রস্তাব এবং দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলনের কর্মসূচি গৃহীত হয়। পরে ফেব্রুয়ারিতে লাহোরে পাকিস্তান সর্বদলীয় রাউন্ড টেবিল বৈঠকে দাবিগুলো উপস্থাপন করেন শেখ মুজিবুর রহমান।

ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান: ছয় দফার অনুরূপ দাবি নিয়ে ১৯৬৯ সালের ৪ জানুয়ারি ১১ দফার ভিত্তিতে গঠিত হয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ। পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন (মেনন) ছাত্র ইউনিয়ন (মতিয়া) ও ডাকসুর সমন্বয়ে এই প্ল্যাটফর্ম গঠিত হয়। গণঅভ্যুত্থান দমন করতে ব্যর্থ হয়ে স্বৈরশাসক আইয়ুব খান সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে বাধ্য হন। কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শী নেতৃত্বের ফলে সাধারণ জনতারা প্রতিবাদ করেছিল। এই আন্দোলনকে ঠেকাতে পাকিস্তান সরকার আগরতলা মামলা করেন। যার প্রধান আসামি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মামলার প্রধান আসামিসহ অন্যদের মুক্তি ও পাকিস্তানি সামরিক শাসন উৎখাতের দাবিতে ১৯৬৯ সালের ২৪ জানুয়ারি সান্ধ্য-আইন ভঙ্গ করে সাধারণ মানুষ মিছিল বের করে। মিছিলে পুলিশের গুলিতে একজন নিহত হয়। এরপর পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি আইয়ুব খান ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি আর প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না। এই আন্দোলন দেশের স্বাধীনতার এক অনন্য মাইলফলক।

সত্তরের নির্বাচন: গণআন্দোলনের পর আইয়ুব খানের পতন হয়। এতে নতুন করে ৩১৩ আসনবিশিষ্ট পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানের ১৬৯ আসনের মধ্যে ১৬৭ আসনে বিজয়ী হয় আওয়ামী লীগ। সামগ্রিক পাকিস্তানে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করেও সরকার গঠনের সুযোগ দেয় না ষড়যন্ত্রকারীরা। সামরিক শাসক ইয়াহিয়া খান সামরিক শক্তি প্রয়োগ করে বাঙালির অধিকার নস্যাৎ করার অপচেষ্টা করেন।

একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ: নির্বাচনে জয়লাভের পর সরকার গঠন করতে না পারার মধ্যে বঙ্গবন্ধু এক বড় ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত উপলব্ধি করেন। এ জন্য স্বাধীনতা ও নতুন রাষ্ট্র গঠনের রূপরেখা চিন্তা করেন। এ জন্য ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঐতিহাসিক সভায় স্বাধীনতার ইঙ্গিত দেন। পাকিস্তান জান্তা কর্তৃক ২৫ মার্চ রাত্রে বঙ্গবন্ধু নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার হওয়ার পূর্বেই বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের চট্টগ্রামের নেতা এম এ হান্নান স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা সম্পর্কিত লিফলেট পাঠ করেন। এবার শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধে প্রায় ৩০ লাখ মানুষ প্রাণ হারায়। তবেই পাকিস্তান আত্মসমর্পণ করতে ও বিজয় লাভের পর বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় তারা। সেখান থেকে তিনি বাংলাদেশে এসে নতুন করে রাষ্ট্র গঠন করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বাঙালিরা স্বাধীন ভূখণ্ড লাভ করে। পরবর্তীতে কিছু বিপথগামী সেনাবাহিনীর দল ও দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা আওয়ামী লীগ ও নেতাকে নিশ্চিহ্ন করার পথ বেছে নেয়। ষড়যন্ত্রকারী ও ঘাতক সেনাবাহিনীর হাতে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে নিহত হন বঙ্গবন্ধু। তাঁর দুই মেয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় ভাগ্যক্রমে বেঁচে ছিলেন।

স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন: ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকদের বুলেটে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে শহীদ হওয়ার পর ক্ষমতা দখল করেন সেনাবাহিনী। দেশে সামরিক শাসন জারি করে স্বৈরাচারী শুরু করে সেনাবাহিনীর সদস্যরা। দীর্ঘদিন পর বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আবার দলকে সংগঠিত করেন। ১৯৮৮ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি লেফটেন্যান্ট জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সংগঠিত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। গণআন্দোলনের মুখে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর জেনারেল এরশাদের শাসনের পতন হয়।

নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন: বিএনপির দুর্নীতিতে বিশ্বরেকর্ড গড়ার পর ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ইশতেহার দিয়ে জাতীয় নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয়লাভ করে। পরবর্তীতে সরকার গঠন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ পরিচালনা শুরু করেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। নির্বাচনে জয়লাভের পর ইশতেহারের অন্যতম দুটি বিষয় রাজাকার ও বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচারকার্য সম্পন্ন করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার। এতে দেশের মানুষের কাছে আওয়ামী লীগ আরও বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করে।

পরবর্তীতে দশম সংসদ নির্বাচন ২০১৪ সালে বিজয় লাভ করে। জনপ্রিয়তা ও উন্নয়নের ধারার বজায় রাখার ইশতেহার দিয়ে ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়লাভ করেন। দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থেকে দেশের সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে অনন্য ভূমিকা পালন করেছে এই দল। বর্তমানে টানা তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিশ্বদরবারে উচ্চ মর্যাদায় আসীন হয়েছে বাংলাদেশ। দল হিসেবে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ও ঐতিহ্যবাহী অবস্থান ধরে রেখে জনকল্যাণে কাজ করে চলেছে আওয়ামী লীগ। ভারতে যেমন জাতীয় কংগ্রেস, রাশিয়ায় ইউনাইটেড রাশিয়া, পিপলস অ্যাকশন পার্টি, মালয়েশিয়ায় ইউনাইটেড মালয় নিজ নিজ দেশের ঐতিহ্য, সংহতি ও সমৃদ্ধির জন্য কাজ করছে, তেমনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগও দেশ ও দেশের মানুষের জন্য কাজ করে চলেছে নিরন্তর।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার পর থেকে নিরলসভাবে দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এই দলের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় ও বঙ্গবন্ধুর সঠিক নেতৃত্বে দেশ স্বাধীনতা লাভ করেছে। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুকন্যার দূরদর্শী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশ উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। একসময়ের ঋণগ্রহীতা বাংলাদেশ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশকে এখন আর্থিক ও মানবিক সহায়তা করছে। বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় এখন ২২২৭ মার্কিন ডলার। মূলত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই অদম্য বাংলাদেশ এখন আধুনিক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে উন্নত মানবিক রাষ্ট্র হিসেবে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে। ভিশন ২০৪১ থেকে ভিশন ২০৭১ হয়ে শতবর্ষের ডেল্টা পরিকল্পনা বাংলাদেশের সাফল্যকে ছড়িয়ে দেবে বিশ্বময়। বাংলাদেশে মানব উন্নয়ন সূচকের উন্নতি এখন বিশ্বজুড়ে আলোচনার বিষয়। নারী-পুরুষের ক্ষমতার ভারসাম্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান, তথ্য-প্রযুক্তিতে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের রোল মডেল।

লেখক: অধ্যাপক; সদস্য, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি); পরিচালক, বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল)।

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
ছুটির দিনে নিউ মার্কেটে জনসমুদ্র
ছুটির দিনে নিউ মার্কেটে জনসমুদ্র
ভারতের নিখিলের হ্যাটট্রিকে ঊষার বড় জয়
ভারতের নিখিলের হ্যাটট্রিকে ঊষার বড় জয়
বাংলাদেশে আইসিটির ভবিষ্যৎ কেন হুমকির মুখে?  
বাংলাদেশে আইসিটির ভবিষ্যৎ কেন হুমকির মুখে?  
মস্কোতে কনসার্টে হামলা: ৯ সন্দেহভাজনকে আটক করলো তাজিকিস্তান
মস্কোতে কনসার্টে হামলা: ৯ সন্দেহভাজনকে আটক করলো তাজিকিস্তান
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ