X
রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫
২২ আষাঢ় ১৪৩২

নাগরিকবান্ধব, টেকসই ও বাসযোগ্য চট্টগ্রাম কতদূর

মো. শাহ জালাল মিশুক
০৮ নভেম্বর ২০২৩, ১৭:১০আপডেট : ০৮ নভেম্বর ২০২৩, ১৭:১০

বাংলাদেশ বর্তমান বিশ্বের স্বল্পতম নগরায়িত দেশগুলোর অন্যতম। এমনকি এই একুশ শতাব্দীর সূচনায় ২০০১ সালেও জাতীয় জনসংখ্যার মাত্র ২৩ শতাংশ নগর ও শহরগুলোয় বাস করছিল। তবে আমাদের জনসংখ্যার বিশাল আকৃতির কারণে ২৩ শতাংশের অর্থ দাঁড়ায় ২ কোটি ৮০ লাখের বেশি মানুষ।

সর্বশেষ জনশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের মোট জনসংখ্যার ৩১ দশমিক ৫১ শতাংশ মানুষ নগরে বাস করে। এই ধারা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশে আগামী সাত বছরের মধ্যে মোট জনসংখ্যার ৪৫ শতাংশের বেশি শহরে বসবাস করবে। ওই সময়ের মধ্যে দেশের জনসংখ্যা হবে ১৮ কোটি ৪০ লাখ।

সেই হিসাবে ২০৩০ সালের মধ্যে ৮ কোটি ৩৯ লাখের বেশি মানুষ শহরে বসবাস করবে। বাংলাদেশে গত ৫০ বছরে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বেশি হারে নগরায়ণ হয়েছে। ২০০০ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত প্রতি বছর গড়ে ১ দশমিক ৬৯ শতাংশ মানুষ আনুষ্ঠানিকভাবে নগরের শ্রেণিভুক্ত হয়েছে।

চট্টগ্রাম দুই হাজার বছরের একটি ঐতিহ্যসমৃদ্ধ শহর, যার নামের পেছনে গ্রাম শব্দটি থাকলেও আসলে এটি কোনও গ্রাম নয়। এর সংস্কৃতিও গ্রাম্য নয়।

আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক ও ব্যবসা-বাণিজ্য এবং তার প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের কারণে চট্টগ্রাম একটি কসমোপলিটন নগর। এখানে আরব, ইংরেজ, মগ, পর্তুগিজরা এসেছিল। কেউ ব্যবসা-বাণিজ্য, কেউ ধর্ম প্রচার, কেউ শাসন ও শোষণ করার মানসে। আবার কেউ এসেছিল দস্যুতা ও লুণ্ঠনের জন্য। বিচিত্র মানুষের উপস্থিতি ও অপরূপ প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের কারণে এখানে গড়ে ওঠে মিশ্র সংস্কৃতি ও সামাজিক বৈশিষ্ট্য, যার সঙ্গে বাংলাদেশের অন্য কোনও জেলার মিল নেই। বৈশ্বিক উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে চট্টগ্রামেরও উন্নয়ন হয়েছে। তবে কায়েমি স্বার্থবাদীরা চট্টগ্রামকে পরিকল্পিত নগর হিসেবে গড়ে উঠতে দেয়নি। চট্টগ্রামের সমস্যা সমাধানের সঠিক পরিকল্পনা করা হয়নি। তাই বিশৃঙ্খলভাবে চট্টগ্রাম শহর আকারে বড় হয়েছে। অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সম্পদ হারিয়ে হয়েছে রুগ্ন।

চট্টগ্রাম একটি পরিকল্পিত ও টেকসই নগর হিসেবে গড়ে ওঠেনি। এর মূল কারণ শুরু থেকে চট্টগ্রামের সমস্যা সমাধানের সঠিক পরিকল্পনা না করা। কাগজ-কলমে অনেক কথা হলেও তা বাস্তবায়ন হয়েছে সীমিত। তাই বিশৃঙ্খলভাবে আকারে বড় হয়েছে শহর, যার খেসারত দিচ্ছে নগরবাসী।

দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম নগর ও প্রাচ্যের রানিখ্যাত চট্টগ্রামের নাগরিকদের জীবনযাত্রা কেমন? এ প্রশ্নের একটাই উত্তর—ভালো নয়। কারণ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সারা দেশের মতো চট্টগ্রামের জন্য উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছেন এবং বাস্তবায়নের জন্য অনেক বাজেট দিয়েছেন। কিন্তু তারপরও নানা নাগরিক দুর্ভোগ ও সমস্যার শিকার চট্টগ্রামবাসী এক ধরনের মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এর মধ্যে জলাবদ্ধতা, যানজট, গণপরিবহনের ভোগান্তি, বিশুদ্ধ পানি সংকটের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে অরক্ষিত নালা-নর্দমা ও খালে পড়ে মৃত্যু।

সবচেয়ে বড় কারণ হিসেবে ধরে নেওয়া সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাব, সেবাদানকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতা, প্রকল্প কাজে দীর্ঘসূত্রতা এবং প্রকল্প কাজে স্থানীয় জনগণকে অন্তর্ভুক্ত না করা।

জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের দিক থেকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ নগর চট্টগ্রাম। ৬০ থেকে ৭০ লাখ নাগরিকের সেবা নিশ্চিত করতে প্রধান যে তিনটি কাজ—রাস্তাঘাটের উন্নয়ন ও সংস্কার, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও মশকনিধন এবং সড়ক আলোকায়ন, তাতে নজর নেই চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের। কিন্তু পরিস্থিতি এতটাই শোচনীয় যে খাল ও নালায় পড়ে মানুষের মৃত্যুর ঘটনাও ঘটছে। এরপরও শুধু রুটিন কাজেই দায় সারছে নগর কর্তৃপক্ষ।

৪১টি ওয়ার্ডের বন্দরনগর চট্টগ্রামের দীর্ঘদিনের পুরোনো সমস্যা জলাবদ্ধতা। এ সমস্যা নিরসনে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের একটি, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) দুটি ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি প্রকল্পের কাজ চলমান। প্রায় সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকার এসব প্রকল্পের কাজের অগ্রগতিও কম। ফলে প্রতি বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির সময় নগরের অধিকাংশ এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। সামনের বর্ষা মৌসুমেও এ ভোগান্তি থেকে মুক্তির সম্ভাবনা কম। এসব সমস্যার সঙ্গে এখন যুক্ত হয়েছে খাল-নালায় পড়ে মানুষের মৃত্যু। উন্নয়ন প্রকল্পের কাজের কারণে বিপজ্জনক হয়ে পড়া উন্মুক্ত নালা-নর্দমা ও খালে পড়ে গত ছয় মাসের ব্যবধানে মারা গেছেন পাঁচ জন। নগরের অক্সিজেন-মুরাদপুর সড়ক, মেরিনার্স রোড, হালিশহরের চৌচালা সড়কসহ অনেক সড়কের অবস্থা বেহাল। খানাখন্দের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ধুলার যন্ত্রণা।

গত আগস্ট মাসে জলাবদ্ধতা ভয়াবহ আকার ধারণ করে। এ সময় কোনও কোনও এলাকায় ৯ থেকে ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত পানি জমে ছিল। ভারী বর্ষণে নগরের নিচু এলাকাগুলোয় জলাবদ্ধতার কারণে সড়ক ও অলিগলিতে গোড়ালি থেকে হাঁটু সমান পানি জমে যায়। পানি না নামায় বিপাকে পড়েন নগরের নিচু এলাকার মানুষ। এদিকে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়রের বাসভবনেও পানি ঢুকে ছিল। ভারী বৃষ্টি ও বন্যার কারণে পিছিয়ে যায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষাও। জলাবদ্ধতায় ভোগান্তি কম ছিল না দোকানি, ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীদের।

অন্যদিকে নগরবাসীর সার্বিক নিরাপত্তার ব্যাপারটা বর্তমান সময়ে বেশ জরুরি। কারণ, দিনকে দিন চুরি, ছিনতাই, খুন, মাদকের কারবার ইত্যাদি বেড়েই চলেছে। কিন্তু বন্দরনগরী চট্টগ্রামের জনসংখ্যা এবং এলাকার পরিধি বাড়লেও বাড়েনি চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) জনবল।

প্রতিষ্ঠার ৪৪ বছর পার হলেও সীমিত জনবল দিয়েই সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছে নগর পুলিশ। ১৯৭৮ সালের ৩০ নভেম্বর ৬টি থানা ও ৩ হাজার ৬২২ জনবল নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল সিএমপি। তখন মহানগরীর জনসংখ্যা ছিল ১০ লাখ। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের তথ্যমতে, বর্তমানে নগরীতে জনসংখ্যা ৬০ লাখের বেশি। এছাড়া ভাসমান জনসংখ্যা আরও ১৫ লাখ। এই ৭৫ লাখ মানুষের নিরাপত্তায় রয়েছে মাত্র ৬ হাজার ৭৪৮ জন পুলিশ সদস্য। অর্থাৎ বর্তমানে প্রায় ১ হাজার ১০০ জন নাগরিকের সুরক্ষার বিপরীতে কাজ করছেন মাত্র ১ জন পুলিশ সদস্য, যা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। বর্তমানে নগরীতে থানা রয়েছে ১৬টি।

আমরা ১৯৬১ সালের চট্টগ্রাম নগরীর পরিকল্পনা কিংবা মহাপরিকল্পনার কথা জানি। যদিও পরিকল্পনাগুলো হলো একটা নগরকে সুন্দর রাখার সিরিজ অব সুপারিশ। ১৯৬১ সালের মাস্টারপ্ল্যানের কথা যদি বলি, এই প্ল্যানগুলো কিন্তু জনসম্মুখে আসেনি। অন্য যেকোনও দেশে এই প্ল্যানগুলো মানুষ কিনতে পারে। এগুলো কোনও নগরের কোনও সংস্থার একক কোনও বিষয় নয়, এগুলো সামগ্রিক। ১৯৬১ সালের মাস্টারপ্ল্যানে তিনটি (পানি, রাস্তা ও উন্মুক্ত স্থান) প্রধান সমস্যার কথা বলা হয়েছিল। পানির অভাব থেকে আমরা অনেক উত্তরণ পেয়েছি চট্টগ্রাম ওয়াসার মাধ্যমে। সরু ও বিশৃঙ্খল রাস্তা থেকে উত্তরণ পাইনি। একই সঙ্গে উন্মুক্ত স্থানের পরিমাণও আরও কমেছে। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রসঙ্গে সিডিএ চেয়ারম্যান জনসম্মুখে বলেন, এই এক্সপ্রেসওয়ে হচ্ছে নগরের ৭০ থেকে ৮০ জন মানুষের জন্য, যারা চট্টগ্রামে বিনিয়োগ করবেন। কিন্তু এই ৭০-৮০ জনের জন্য কত হাজার কোটি টাকা খরচ করে এই এক্সপ্রেসওয়ে বানানো হচ্ছে? অন্যদিকে সিডিএ ২০০৭ সালে অনন্যা আবাসিক এলাকায় ১৬০০ প্লট বরাদ্দ দিয়েছে। কিন্তু এত বছর হয়ে গেলেও মানুষ সেখানে বিনিয়োগ কাজে লাগাতে পারছে না। এখানে একসময় প্লাবনভূমি ছিল, বৃষ্টির পানি এসে জমা হতো। কিন্তু পানির জন্য আলাদা জলাধার তৈরি না করে পুরো এলাকা ভরাট করা হয়। ফলে সমগ্র এলাকায় এখন জলাবদ্ধতা হয়। নগরে সামষ্টিক চিন্তা না থাকলে, একক ব্যক্তি দ্বারা যদি এভাবে হতে থাকে, ওটা নগর হবে না। বাসযোগ্যতা পাবে না। তাহলে নগরীর দর্শন যেটা, সেটার বিপরীতে আমরা হাঁটছি। ১৯৬১ সালের পরে ১৯৯৫ সালের মাস্টারপ্ল্যানের চারটি খণ্ড রয়েছে। সেখানে স্পষ্ট বলা রয়েছে নগরীর কৌশলগত উন্নয়ন কী হবে, দর্শন কী হবে, ড্রেনেজ কী হবে, ট্রান্সপোর্ট কী হবে। একই সঙ্গে কোন সংস্থা কী কাজ করবে তাও বলা হয়েছে। ওখানে ড্রেনেজে যে অথিউরিটির কথা বলা হয়েছে সেখানে সিডিএ নয়। আমরা যদি প্ল্যানগুলো বাস্তবায়ন করতে চাই তাহলে প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথিউরিটি লাগবে। এর জন্য নতুন একটি প্রতিষ্ঠান করতে হবে অথবা সিডিএকে ট্রান্সফর্ম করে তা করতে হবে।

চট্টগ্রাম নগরীতে পানি সরবরাহের ক্ষেত্রে দিনকে দিন নতুন নতুন সমস্যায় পড়ছে চট্টগ্রাম ওয়াসা। কারণ, চলমান শুষ্ক মৌসুমে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের লেকে পানির লেভেল ৭৬ ফুটে নেমে এসেছে, যা স্বাভাবিক অবস্থায় ১০৯ ফুট থাকে। এমতাবস্থায় জলবিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে পর্যাপ্ত পানি নির্গত হচ্ছে না। আর মোহরা ও শেখ রাসেল পানি শোধনাগার হালদা নদী থেকে উত্তোলিত পানিতে লবণাক্ততার মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ অবস্থায় ২৪ ঘণ্টায় দুইবার পূর্ণ জোয়ারের সময় তিন ঘণ্টা করে ছয় ঘণ্টা পানি উত্তোলন বন্ধ রাখতে হচ্ছে। পানি উত্তোলনের পরিমাণ কমে যাওয়ায় পানির উৎপাদন ও সরবরাহ স্বাভাবিকের তুলনায় কিছুটা হ্রাস পেয়েছে। চট্টগ্রাম ওয়াসা সূত্র জানায়, ১৯৮৭ সালে মোহরা পানি শোধনাগার প্রকল্প চালু হয়। এরপর ১৯৯৫ সালে প্রথমবারের মতো পানিতে লবণাক্ততার সমস্যা দেখা দেয়। এরপর ২০০৭, ২০০৯ ও ২০২২ সালেও হালদা নদীর পানিতে লবণাক্ততা দেখা দেয়। বিষয়টি সুরাহার জন্য ২০০৯ সালে গঠিত হয় কারিগরি কমিটি। এ কমিটি পরে স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনাসহ বেশ কিছু সুপারিশ করে। সেখানে শুষ্ক মৌসুমে অমাবস্যা ও পূর্ণিমার সময় নদীর পানির লবণাক্ততা রোধে কাপ্তাই হ্রদ থেকে অতিরিক্ত পানি ছাড়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এ কারণে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রকে বর্ষা মৌসুম থেকে প্রস্তুতি নিতে বলা হয়।

পরিশেষে, এটা আমাদের উপলব্ধি করতে হবে যে সেই সময়টা আর খুব বেশি দূরে নেই, যখন আমরা বলবো একসময় চট্টগ্রাম সবুজ ছিল, পাহাড় ছিল, নদী ছিল কিংবা লেক ছিল। এখনও এগুলো যে অবস্থায় আছে, এগুলো হয়তো আর বেশি দিন থাকবে না। সারা দেশে যেখানে  অভূতপূর্ব উন্নয়ন হচ্ছে, কিন্তু চট্টগ্রামের অবস্থা অনেকাংশে শ্রীহীন। আমরা সবাই জানি, জলাবদ্ধতা, পাহাড় কাটা, উন্মুক্ত স্থান ধ্বংস করাসহ কোনটা ভুল, কোনটা শুদ্ধ, কোনটা করা প্রয়োজন, কোনটা প্রয়োজন নয়। কিন্তু বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধার যে বিষয় সেটা অনুপস্থিত। দুঃখজনক বিষয় হলো, সিটি করপোরেশন ও সিডিএ; এ দুটি সংস্থা নগরের অভিভাবক হিসেবে কাজ করছে। দুটো সংস্থাই অত্যন্ত দুর্বল। মানসিকভাবে দুর্বল, প্রশাসনিকভাবে দুর্বল ও আর্থিকভাবে দুর্বল। তাই অতি দ্রুত বন্দরনগরী চট্টগ্রামের বাসযোগ্য ও টেকসই উন্নয়নের দিকে নজর না দিলে নগরবাসীর সীমাহীন নাগরিক ভোগান্তি দিনকে দিন কমবে না; বরং বাড়তেই থাকবে।

লেখক: সহকারী অধ্যাপক, নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

ইমেইল: [email protected]

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
আওয়ামী নেতাদের দমন-পীড়ন ছিল ইয়াজিদের পৈশাচিকতার সমতুল্য: তারেক রহমান
আওয়ামী নেতাদের দমন-পীড়ন ছিল ইয়াজিদের পৈশাচিকতার সমতুল্য: তারেক রহমান
ভাষানটেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ভাষানটেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
র‌্যাগিং: সিভাসুর ১৯ শিক্ষার্থীকে হল থেকে বহিষ্কার, ২ জনের ছাত্রত্ব বাতিল
র‌্যাগিং: সিভাসুর ১৯ শিক্ষার্থীকে হল থেকে বহিষ্কার, ২ জনের ছাত্রত্ব বাতিল
সেই ব্যাংক কর্মকর্তার খোঁজ মিলেছে
সেই ব্যাংক কর্মকর্তার খোঁজ মিলেছে
সর্বশেষসর্বাধিক