X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১
অব্যবস্থাপনায় অসন্তোষ নাগরিকদের

গণশৌচাগার পরিচালনায় ঢাকার দুই সিটির উদাসীনতা

রাশেদুল হাসান ও আতিক হাসান শুভ
১৭ জানুয়ারি ২০২৩, ১০:০০আপডেট : ১৭ জানুয়ারি ২০২৩, ১৮:৫৯

রাজধানী ঢাকায় প্রায় দুই কোটি মানুষের বসবাস। বিভিন্ন প্রয়োজনে ঘরের বাইরে বের হলে মানুষের দরকার পড়ে শৌচাগার। কিন্তু ঢাকায় গণশৌচাগারের সংখ্যা প্রয়োজনের তুলনায় যেমন অপ্রতুল, তেমনি জরুরি এই সেবা নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষের নেই নজরদারি ও ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা। ফলে বন্ধ থাকছে অনেক গণশৌচাগার, এতে ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে।

নগরবাসীর অভিযোগ, রাজধানীতে যেসব স্থানে গণশৌচাগার আছে, সেগুলোতেও নারী ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষের ব্যবহারের জন্য কোনও ব্যবস্থা নেই। আর গণশৌচাগারে থাকে না টিস্যু, সাবান। কিছু জায়গায় দেখা যায়, দরজা-জানালা, পানির ট্যাব ও কমোড ভাঙা। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কোনও বালাই নেই।

ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন সূত্রমতে, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটিতে গণশৌচাগার আছে প্রায় ২০০টির মতো, যার মধ্যে অধিকাংশ এখন বন্ধ।

নবনির্মিত টয়লেটের বেশিরভাগই বন্ধ

ঢাকা দক্ষিণ সিটির সম্পত্তি বিভাগের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ডিএসসিসির মোট গণশৌচাগার ৭৪টি। এরমধ্যে বেসরকারি সংস্থা ‘ওয়াটার এইড’ দেখভাল করে ১১টি, আর ইজারা দেওয়া হয়েছে ৪৬টি। বাকি ১৭টি গণশৌচাগার বন্ধ, পরিত্যক্ত ও সংস্কারাধীন অবস্থায় রয়েছে। কিন্তু বাংলা ট্রিবিউনের অনুসন্ধানে দেখা যায়, ইজারা দেওয়া গণশৌচাগারগুলোর মধ্যে অনেকগুলো বর্তমানে বন্ধ আছে। আবার কোনও কোনোটা অন্য কাজেও ব্যবহার হচ্ছে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বংশাল পার্ক সংলগ্ন গণশৌচাগারে ঝুলছে তালা। ছবি: বাংলা ট্রিবিউন

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় মোট গণশৌচাগার রয়েছে ৯৪টি। এরমধ্যে বেসরকারি সংস্থা ‘ভূমিজ’ পরিচালনা করে পাঁচটি, ‘ওয়াটার এইড’ ১৬টি ও ‘স্পেস’ পরিচালনা করে দুটি। আর বাকি ৭১টি গণশৌচাগারের বেশিরভাগই বন্ধ।

ব্যবস্থাপনায় নেই সক্ষমতা

বনানী ২৭ নম্বর খেলার মাঠের পাশে একটি গণশৌচাগার নির্মাণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। গত ১১ জানুয়ারি দেখা যায়, শৌচাগারটি তালাবদ্ধ। পথচারীরা গণশৌচাগারের পাশের খোলা জায়গায় মূত্র ত্যাগ করছেন।

মোহাম্মদপুরে উদয়াচল পার্ক ও খেলার মাঠের টয়লেট পড়ে আছে বন্ধ অবস্থা্য় (ছবি সাজ্জাদ হোসেন)

উত্তর সিটির একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে জানান, ২৭ নম্বরের খেলার মাঠটি গত অক্টোবরে উদ্বোধন করার কথা ছিল। অজানা কারণে সেটা হয়নি। খেলার মাঠ ও গণশৌচাগার এখনও জনগণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়নি। একই দৃশ্য দেখা গেছে মোহাম্মদপুরের ইকবাল রোড মাঠ, বনানী এফ ব্লক, শ্যামলী পার্কসহ বেশ কয়েকটি মাঠ ও পার্ক সংলগ্ন গণশৌচাগারের। এছাড়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বংশাল পার্ক, রসুলবাগ পার্ক ও সিক্কাটুলি পার্ক সংলগ্ন গণশৌচাগারও বন্ধ রয়েছে।

ইজারা দিয়েই খালাস, ব্যবস্থাপনায় নেই নজরদারি

কাগজপত্রে উল্লেখ আছে—পুরান ঢাকার নয়াবাজারে জিন্দাবাহার নবাব সিরাজউদ্দৌলা পার্কের গণশৌচাগারটি চলমান। কিন্তু সরেজমিন দেখা যায়, পার্কে অবস্থিত কফি শপের জিনিসপত্র ও সিঙ্গাড়া-সমুচা তৈরির যাবতীয় উপকরণ শৌচাগারের ভেতরে রাখা হয়েছে।

জানতে চাইলে কফি শপের একজন কর্মচারী বলেন, কফি শপের পাশাপাশি টয়লেটও ইজারা নিয়েছেন তার মালিক। সুতরাং, এই টয়লেট আমরা ব্যবহার করি নাকি বন্ধ রাখি, তার কৈফিয়ত কাউকে দিতে আমরা বাধ্য না। এই টয়লেট আমাদের প্রয়োজনে ব্যবহার করতে দিয়েছে। সেজন্যই এখানে আমাদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র রাখা হয়।

জানা যায়, গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে এক বছরের জন্য পার্কের গণশৌচাগারটি ইজারা নিয়েছিলেন রফিক উদ্দিন মোল্লা।

এরপর তার থেকে ভাড়া নিয়েছেন মতিঝিলের যুবলীগ নেতা নুর ইসলাম চৌধুরী।

উদ্বোধনের পর অব্যবহৃত পড়ে আছে এলিফ্যান্ট রোডে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের গণশৌচাগার (ছবি: ওবাইদুর সাঈদ)

নুর ইসলাম চৌধুরী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা ভাড়া নেওয়ার এক মাসের মধ্যে টয়লেটের পানি সরবরাহ লাইন বিকল হয়ে যায়। তারপর থেকে গণশৌচাগারটি বন্ধ রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘বিষয়টি সিটি করপোরেশনকে জানিয়েছি, তারা কোনও ব্যবস্থা নেয়নি।’

নবাব সিরাজউদ্দৌলা পার্কে নিয়মিত হাঁটতে আসা রোকসানা বেগম বলেন, ‘সকাল-সন্ধ্যা হাঁটার জন্য সবাই এই পার্কটি ব্যবহার করে। এখানে নিয়মিত হাঁটতে আসা মানুষের দীর্ঘদিনের একটা প্রত্যাশা ছিল— এই পার্কে যেন একটা টয়লেট হয়। টয়লেট তো হয়েছে, কিন্তু তা মানুষকে ব্যবহার করতে দেওয়া হচ্ছে না। সেটিকে কফি শপের স্টোর রুম বানিয়ে রাখা হয়েছে।’

সিটি করপোরেশনের অনেক গণশৌচাগার ব্যবহার করতে ৫-১০ টাকা করে ফি দিতে হয়। কিন্তু এগুলোর ভেতরের পরিবেশ মোটেও স্বাস্থ্যসম্মত নয়। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ,  ঠিকাদারের অধিক লাভের মানসিকতা ও সিটি করপোরেশনের তদারকির অভাবে গণশৌচাগারগুলোর এই দুরবস্থা।

সরেজমিন দেখা যায়, পুরান ঢাকার কবি নজরুল কলেজের পাশে অবস্থিত পাবলিক টয়লেট, বাহাদুর শাহ পার্কের পাবলিক টয়লেট, মালিটোলা পার্কের পাবলিক টয়লেটসহ সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালের পাবলিক টয়লেট ব্যবহারের জন্য ফি নেওয়া হয়। কিন্তু এসব টয়লেটে হ্যান্ডওয়াশ, সাবান বা টিস্যু কিছুই রাখা হয় না। ফলে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন ব্যবহারকারীরা। এ নিয়ে ক্ষোভ ও অসন্তোষ আছে সাধারণ মানুষের।

এলিফেন্ট রোডে বন্ধ গণশৌচাগার (ছবি: ওবাইদুর সাঈদ)

কবি নজরুল সরকারি কলেজের পাশে অবস্থিত পাবলিক টয়লেটে গিয়ে দেখা যায় একই দুরবস্থা। এখানকার টয়লেট নোংরা ও অপরিষ্কার। দায়িত্বরত কর্মী ইব্রাহিম জানান, টয়লেটের ভেতরে বা বাইরে টিস্যু অনেকে তা নিয়ে যায়। আবার অনেকে টিস্যুর অপচয় করে। এ কারণে টিস্যু আমাদের কাছে রাখি। যার প্রয়োজন হবে, সে আমাদের কাছ থেকে নিয়ে যাবে।’

কবি নজরুল কলেজের টয়লেটে নারীদের জন্য নেই হাইকমোড। এছাড়া দুটো টয়লেট বন্ধ অবস্থায় রয়েছে। পরিচ্ছন্নতা কর্মী ইব্রাহিম বলেন, ‘এখানে কিছু নারী আসেন, যারা  হাইকমোডে বসে নেশার সুঁই নেন। নোংরা করে রেখে যান। এজন্য ওই টয়লেট বন্ধ করে রেখেছি। এছাড়া এই টয়লেটে মানুষও কম আসে। সেজন্য বেশি টয়লেটের প্রয়োজনও হয় না। বেশি মানুষ এলে পানির কল বা বেসিন ঠিক করে নিতাম। এখন সেটার প্রয়োজন হয় না।’

ইকবাল রোড পার্কের গণশৌচাগারের ভেতরের অবস্থা (ছবি: সাজ্জাদ হোসেন)

বাহাদুর শাহ পার্কের পাবলিক টয়লেটে গিয়ে দেখা যায়— সেখানেও  টিস্যু বা সাবানের ব্যবস্থা নেই। তবে  টয়লেটটি বেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। সাবান ও টিস্যু না থাকার বিষয়ে দায়িত্বরত কর্মচারী আকলিমা বলেন, ‘আজই টিস্যু ও সাবান শেষ হয়ে গেছে।’

পার্কে হাঁটতে আসা এনামুল হক (৫৬) বলেন, ‘এখানে হাঁটতে আসলে প্রায় সময়ই অন্ত একবার হলে টয়লেট ইউজ করতে হয়। এই টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে এটা ঠিক, তবে কখনোই সাবান বা টিস্যু পেপার থাকে না। টাকা দিয়ে টয়লেট ইউজ করার পরেও তারা টিস্যু দেয় না।’ সায়েবা খাতুন নামে একজন বলেন, ‘মহিলাদের জন্য পাবলিক টয়লেটগুলোতে ন্যাপকিনের ব্যবস্থা রাখা উচিত। হঠাৎ অসুস্থ হলে অনেকেরই কাছের পাবলিক টয়লেটে যাওয়া লাগে। কিন্তু পাবলিক টয়লেটগুলোতে যদি মহিলাদের জন্য স্পেশাল সুযোগ সুবিধা না থাকে, তাহলে বিষয়টি দৃষ্টিকটু লাগে।’

মালিটোলা পার্কের ভেতরের পাবলিক টয়লেটটি সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থায় দেখা যায়। এখানে অনেকেই নোংরা পরিবেশ দেখে টয়লেট না করেই চলে যান। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দায়িত্বরত এক কর্মচারী বলেন, টয়লেটের সাবান-টিস্যু শেষ হয়ে গেছে। কিনে আনতে পাঠাইছি। তবে  ঘণ্টাখানেক অপেক্ষার পরও সাবান-টিস্যুর কোনও হদিস মেলেনি।

মালিটোলা পার্কের পাবলিক টয়লেটে আসা  শিক্ষার্থী রিকসন বলেন, ‘এই পাবলিক টয়লেটের মতো এত নোংরা  আর কোথাও দেখিনি। টয়লেটের উপরিভাগে মলমূত্র জমে আছে। এখানে এলে জাস্ট বমি চলে আসে।’ আরেকজন জেসমিন আক্তার বলেন, ‘মহিলাদের টয়লেট মোটামুটি পরিষ্কার আছে। কিন্তু স্যানিটাইজেশনের ব্যবস্থা নেই।’

ইকবাল রোড পার্কের গণশৌচাগারের ভেতরের অবস্থা (ছবি: সাজ্জাদ হোসেন)

সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালের পাশের পাবলিক টয়লেটেও নেই স্যানিটাইজেশনের ব্যবস্থা। যদিও এই পাবলিক টয়লেটটি বেশ পরিষ্কার। লঞ্চ টার্মিনালে আসা মোমেনা বেগম বলেন, ‘পাবলিক টয়লেটে টাকা দিয়ে সার্ভিস নেওয়া সত্ত্বেও স্যানিটাইজেশনের ব্যবস্থা না থাকাটা দুঃখজনক। এখানে সাবানই নাই, হ্যান্ড স্যানিটাইজার বা হ্যান্ডওয়াশ খোঁজা তো বিলাসিতা।’ এ বিষয়ে দায়িত্বরত কর্মচারী মিলন বলেন, ‘এখানে সবসময় এগুলো থাকে। আজ বোধহয় শেষ হয়ে গেছে।’

যা বলছে কর্তৃপক্ষ

ডিএসসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন বলেন,  ‘কেন তারা ভালো সেবা দেবে না! উচ্চ মূল্যে ইজারা নিয়ে ভালো সেবা না দিলে তারা গ্রাহক পাবে না। তারাই আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাদের ভালো সেবা না দেওয়ার কোনও কারণ নেই।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের যে শৌচাগারগুলো ইজারা হয়নি, তা দ্রুত ইজারা দেওয়ার ব্যবস্থা করবো। আর ইজারা দেওয়ার পর বন্ধ আছে কিনা, তা পরিদর্শন করে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বনানী ২৭ নম্বর রোডে নবনির্মিত গণশৌচাগার ছয় মাসের বেশি সময় ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে (ছবি: রাশেদুল হাসান)

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের পরিবেশ, জলবায়ু ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবুল কাশেম বলেন, ‘নির্মাণের পর আমাদের ১৪টির মতো গণশৌচাগার চালু করার অপেক্ষায় আছে। কিন্তু এগুলোর ব্যবস্থাপনার জন্য যথেষ্ট জনবল সিটি করপোরেশনের নেই। সে কারণে এগুলো স্থানীয় জনগণের মাধ্যমে পরিচালনা করবো।’

তিনি জানান, নবনির্মিত ও সংস্কারকৃত ৫০টির বেশি গণশৌচাগার আছে, যার মধ্যে ৩-৪টি ইজারা দেওয়া হয়েছে।

সমাধান কী

এ বিষয়ে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক পরিকল্পনাবিদ আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, ‘ঢাকা শহরের জন্য ২০০ গণশৌচাগার আসলে কিছুই নয়। আর পর্যাপ্ত গণশৌচাগার নির্মাণ ও ব্যবস্থাপনা করাও সম্ভব নয়। সিটি করপোরেশনের যত গণশৌচাগার আছে, সেখানে সঠিক সেবা নিশ্চিত করা উচিত। পাশাপাশি মসজিদ, মন্দির, বাজার, শপিং মলে পর্যাপ্ত গণশৌচাগার নির্মাণ করে মানুষের জন্য তা খোলা রাখতে হবে।’

/এপিএইচ/এমওএফ/
টাইমলাইন: নাগরিক শৌচাগার চিত্র
২০ জানুয়ারি ২০২৩, ১০:০১
১৭ জানুয়ারি ২০২৩, ১০:০০
গণশৌচাগার পরিচালনায় ঢাকার দুই সিটির উদাসীনতা
সম্পর্কিত
‘নীরব এলাকা’, তবু হর্নের শব্দে টেকা দায়
সমবায় সমিতির নামে কোটি টাকার দুর্নীতি: দুদকের অনুসন্ধান শুরু
হজ ব্যবস্থাপনায় বিশৃঙ্খলার শঙ্কা এজেন্সি মালিকদের
সর্বশেষ খবর
থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
পশ্চিমাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চীনকে যা করতে হবে
পশ্চিমাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চীনকে যা করতে হবে
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী মিডফিল্ডারকে নিয়ে দুঃসংবাদ
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী মিডফিল্ডারকে নিয়ে দুঃসংবাদ
টেবিলে রাখা ‘সুইসাইড নোট’, ফ্ল্যাট থেকে দম্পতির মরদেহ উদ্ধার
টেবিলে রাখা ‘সুইসাইড নোট’, ফ্ল্যাট থেকে দম্পতির মরদেহ উদ্ধার
সর্বাধিক পঠিত
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
খুলনায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
খুলনায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
চুক্তিতে মাউশির ডিজি হলেন নেহাল আহমেদ
চুক্তিতে মাউশির ডিজি হলেন নেহাল আহমেদ