X
বুধবার, ০৮ মে ২০২৪
২৫ বৈশাখ ১৪৩১

এই ‘উন্নয়ন’ স্বাধীনতার চেতনা বিরোধী

ডা. জাহেদ উর রহমান
১৩ এপ্রিল ২০২১, ১৯:৩৫আপডেট : ১৩ এপ্রিল ২০২১, ১৯:৩৫

ডা. জাহেদ উর রহমান ‘সোনার বাংলা শ্মশান কেন?’ সেই অতি বিখ্যাত পোস্টারটির শিরোনাম যেটি সেই সময়ে মানুষের ভেতরের সঙ্গে অসাধারণভাবে অনুরিত হয়েছিল এবং যার ফলশ্রুতিতে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পেয়েছিল ভূমিধস বিজয়। এই পোস্টারের শিরোনাম মনে পড়েছে এই কারণে– স্বাধীনতার ৫০ বছরের বাংলাদেশে দাঁড়িয়ে  এই দেশের কোনও একটা অংশ বা অঞ্চল বাংলা শব্দটি পাল্টে দিয়ে এই স্লোগানটি কি আবার ব্যবহার করতে পারে?

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করলাম আমরা। আপামর জনসাধারণের উচ্ছ্বসিত অংশগ্রহণে যেমন হতে পারতো এই উদযাপন। কিন্তু এটা হয়নি তার আশপাশের কিছুও, উত্তপ্ত কিছু প্রতিবাদ সমাবেশ এবং মিছিলে হামলার রক্তপাত এই দিনটিকে করেছে কালিমালিপ্ত।

এই দিনটিকে সামনে রেখে নানারকমভাবে বাংলাদেশকে দেখার চেষ্টা করা হচ্ছে। দেখার চেষ্টা হচ্ছে কতটা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। নিশ্চিতভাবেই গত ৫০ বছরে আমাদের এই জাতির অর্জন আছে অনেক।  এর জন্য আমি এই দেশের কোনও সরকারকে কৃতিত্ব দেই না, এই দেশের সরকারগুলো বরং এই দেশটা ৫০ বছরে যেখানে যেতে পারতো তার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। খুব ছোট একটি ভূখণ্ডে একটি অতি বড় জনসংখ্যা যখন থাকে তখন ভালোভাবে বেঁচে থাকা দূরেই থাকুক, টিকে থাকার জন্যই প্রচণ্ড লড়াই করতে হয়। এই দেশের মানুষ বাইরে গিয়ে, দেশে থেকে টিকে থাকার তীব্র লড়াই চালিয়ে গেছে। আর তাতেই দেশটা অনেক দিক থেকে এগিয়েছে। কিন্তু ৫০ বছর পরে এসে এই প্রশ্ন খুব জরুরি আমরা কি এমন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় কিংবা স্বাধীন হওয়ার ঠিক পরের সময়টায়?

ইদানীং দেখি অনেকেই ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ কেমন দেখতে চান, সেটা নিয়ে লিখছেন। আজ থেকে ২৫ কিংবা আরও ৫০ বছর পরে কেমন বাংলাদেশ দেখতে চান সেই স্বপ্নের কথা আর বিশ্লেষণ জানাচ্ছেন অনেকেই।

বাংলাদেশ নিয়ে যেকোনও স্বপ্ন দেখার আগে আমাদের ফিরে যাওয়া উচিত ৫০ বছর আগে; আমাদের জানা উচিত ঠিক কোন স্বপ্ন আমরা সেই সময় দেখেছিলাম দেশটাকে নিয়ে। তাহলেই হয়তো আমরা বুঝবো ভবিষ্যতে আমাদের করণীয় কী।

৫০ বছর আগে ফিরে যাওয়ার আগে আরেকটু পেছনে যাওয়া যাক। ৭৫ বছর আগে যখন এই ভারতবর্ষ বিভক্ত হয় তারপর থেকেই পূর্ব পাকিস্তান শিকার হতে থাকে একের পর এক বৈষম্যের। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আমাদের কাছে প্রধান কিংবা একমাত্র সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় অর্থনৈতিক বৈষম্য। ১৯৬৬ সালে শেখ মুজিবুর রহমান যে ৬ দফা দেন তার মূল কথা ছিল একটি কনফেডারেশন তৈরি করার মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানের অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করা। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ভোট চেয়েছিল দফার ভিত্তিতে বৈষম্য দূরীকরণের কথা বলে। তখনই মানুষের সামনে আনা হয় সেই বিখ্যাত পোস্টারটি, যেটার কথা দিয়ে শুরু করেছিলাম এই লিখা। কী ছিল সেখানে?

যারা দেখেননি তাদের উদ্দেশ্যে এই পোস্টারটি সম্পর্কে কয়েকটি কথা বলা দরকার। এখানে কয়েকটি বিষয়ে পূর্ব এবং পশ্চিম পাকিস্তানের তুলনা করা হয়েছে। রাজস্ব ব্যয়, উন্নয়ন খাতে খরচ, বৈদেশিক সাহায্য, বৈদেশিক দ্রব্য আমদানি, কেন্দ্রীয় সরকারে চাকরি, সামরিক বিভাগে চাকরি– এই বিষয়গুলোতে পশ্চিম পাকিস্তান পূর্ব পাকিস্তানের চাইতে অনেক বেশি এগিয়ে ছিল। অপরদিকে পূর্ব পাকিস্তানে প্রতি মণ চাল, প্রতি মণ আটা, প্রতি সের সরিষার তৈল এবং প্রতি ভরি সোনার মূল্য ছিল পশ্চিম পাকিস্তানের চাইতে অনেক বেশি।

খেয়াল করলে দেখবো, ১৯৭০ সালে নির্বাচনে যে কারণে আমরা সোনার বাংলাকে শ্মশান বলছি সেটা শুধু অর্থনৈতিক বৈষম্যকে লক্ষ্য করে বলা। সেই নির্বাচনের প্রচারণায় ছিল না মানবাধিকার, মত প্রকাশের স্বাধীনতা, কিংবা দুর্নীতি-সুশাসনের কথা। আমি বিশ্বাস করি সে কারণেই আমরা আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের তিন মূল লক্ষ্য (সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার) বলতে গিয়ে প্রথমেই সাম্যের কথা বলেছি।

আজ যে খুব ‘উন্নয়ন উন্নয়ন’ এর প্রপাগান্ডা চালানো হয় চারদিকে, সেটা কি আমাদের মূল স্বপ্ন ছিল স্বাধীনতার শুরুর সময়টাতে? ক্ষমতাসীন দলটি প্রায়ই ১৯৭২ সালের মূল সংবিধানের কথা খুব জোর গলায় বলে যায়। তবে এটা নিয়ে বললেও বলে সেটুকু,যেটুকু তাদের বর্তমান বয়ানে কাজে লাগে। সেই সংবিধানের অতি গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় তারা এড়িয়ে যায়। দেখে নেওয়া যাক আজকের এই লিখার সঙ্গে খুবই প্রাসঙ্গিক সেই সংবিধানের প্রস্তাবনার তৃতীয় অনুচ্ছেদটি, যেটি আমাদের স্বাধীনতার চেতনাকে আরও বিশদভাবে ব্যাখ্যা করে–

‘আমরা আরও অঙ্গীকার করিতেছি যে, আমাদের রাষ্ট্রের অন্যতম মূল লক্ষ্য হইবে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এমন এক শোষণমুক্ত সমাজতান্ত্রিক সমাজের প্রতিষ্ঠা – যেখানে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হইবে।’

এটার শেষ অংশটুকু খেয়াল করি– সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন এবং মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক সামাজিক বিষয়ের সাথে অর্থনৈতিক বিষয়কে যুক্ত করে বলা হয়েছে সেখানে সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হইবে। অর্থাৎ আমরা স্বপ্ন দেখেছিলাম এমন একটা বাংলাদেশের যেখানে অর্থনৈতিক উন্নতি যতটুকুই হবে সেটার ক্ষেত্রে সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হবে।

এই যদি হয় আমাদের স্বাধীনতার সময় দেখা অর্থনৈতিক স্বপ্ন তাহলে দেশের মোট দেশজ উৎপাদন জিডিপি প্রবৃদ্ধি কিংবা পুরো জাতিকে জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করে গড় মাথাপিছু আয় এগুলো কোনোভাবেই আমাদের উন্নয়নের নির্দেশক হওয়ার কারণ ছিল না। তেমনি ছিল না বিরাট দুর্নীতি করে অতিব্যয়ের মাধ্যমে তৈরি কিছু অবকাঠামোকে দেখিয়ে উন্নয়নের দাবি করা। কথা ছিল এই বাংলাদেশে বসে আমরা দেখবো রাষ্ট্রের মানুষের সামষ্টিক শ্রমে-ঘামে যতটুকু উন্নতি হয়েছে, সেটা আপামর জনগণের কাছে কতটুকু পৌঁছেছে। কতটুকু নিশ্চিত হয়েছে অর্থনৈতিক সাম্য এবং সুবিচার। কিংবা শুধু ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যুক্ত থাকার কারণে অসাধারণ সব অর্থনৈতিক সুবিধা পাবার দেশে এটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ ইন্ডিকেটর হওয়ার কথা যে এই রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা আদতে কতটুকু আছে।

দেখে নেওয়া যাক দেশের কিছু জেলার দারিদ্র্যের পরিসংখ্যান দেশে সবচেয়ে গরিব মানুষ কুড়িগ্রামে। এই জেলার প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ৭১ জনই গরিব। এরপরই অবস্থান দিনাজপুরের। এই জেলায় দারিদ্র্যসীমার নিচে আছে ৬৪ শতাংশ মানুষ। দারিদ্র্য বেশি, এমন ১০টি জেলার মধ্যে ৫টিই রংপুর বিভাগের। জেলাগুলো হলো কুড়িগ্রাম, রংপুর, দিনাজপুর, গাইবান্ধা ও লালমনিরহাট।

শুধু সেটারই নয়, ভয়ংকর সত্য হচ্ছে রংপুর বিভাগে দারিদ্র্যে সময়ের সঙ্গে বাড়ছে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালে রংপুর বিভাগে দারিদ্র্যের হার ছিল ৪২.৩ শতাংশ, ছয় বছর পর ২০১৬ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৪৭.২ শতাংশ। অন্যদিকে গরিব মানুষ সবচেয়ে কম নারায়ণগঞ্জে, মাত্র ২.৬ শতাংশ। এছাড়াও মুন্সিগঞ্জ এবং মাদারীপুরে দারিদ্র্যের শতকরা হার যথাক্রমে ৩.১ এবং ৩.৭ শতাংশ।

দেশের আটটি বিভাগের মধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিভাগে বরাদ্দ দেওয়া হয় এডিপির ৭৬.৪১ শতাংশ। বরিশাল, ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগ সবচেয়ে কম বরাদ্দ পায়। ওই তিন বিভাগে বরাদ্দ দেওয়া হয় মাত্র ১০.৮৪ শতাংশ। দারিদ্র্যের দিক থেকে হিসাব করলে দেশের সর্বোচ্চ দরিদ্র ১০ টি জেলার পাঁচটি রংপুর বিভাগে। অথচ এই বিভাগের আট জেলায় বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) এর বরাদ্দ‌ মাত্র ৩.১৩। অথচ অর্থনৈতিক সাম্য এবং সুবিচার নিশ্চিত করতে চাইলে এই জেলাগুলোতে বরাদ্দ বাড়িয়ে মানুষকে দারিদ্র্য থেকে দ্রুত টেনে তুলে নিয়ে আসার কথা ছিল।

এই যে চরম বৈষম্যের শিকার এই বিভাগগুলো, বিশেষ করে চরম দরিদ্র রংপুর বিভাগ তো ৫০ বছর পেছনের ইতিহাস দিয়ে অনুপ্রাণিত হয়ে কি বলতে পারে - সোনার রংপুর শ্মশান কেন?

একটা বিষয় অনস্বীকার্য, গত কয়েক বছরে আমাদের দেশের বাজেট বরাদ্দসহ অন্যান্য অর্থনৈতিক নীতির ক্ষেত্রে আমরা যথেষ্ট ডাটা পাচ্ছি,এটা একটা বড় উন্নতি। এর আগে এতটা সুনির্দিষ্ট ডাটা পাওয়া যেত না। এসব ডাটা নিশ্চিতভাবেই আমাদের দেশের অঞ্চলভিত্তিক তুলনা করে করণীয় ঠিক করতে সাহায্য করবে।

এই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিপরীতে বৈষম্য বৃদ্ধি একটা অতি আলোচিত ব্যাপার। এই দেশ যখন অতি ধনী এবং ধনী বৃদ্ধিতে পৃথিবীর শীর্ষ পর্যায়ে থাকে তখনই গত দেড় দশকে দারিদ্র্য দূরীকরণে সর্বোচ্চ ১৫টি দেশের মধ্যে থাকে না। ২০১৯ সালের শেষের দিকে বিশ্বব্যাংক এক রিপোর্টে জানায়, গত দেড় দশকে সবচেয়ে দ্রুতগতিতে যে ১৫টি দেশ দারিদ্র্য কমিয়েছে সেই তালিকায় বাংলাদেশ নেই। দেশগুলোর নাম দেখলে আমাদের হতাশা বাড়বেই– তানজানিয়া, তাজিকিস্তান, চাদ, কঙ্গো, কিরগিজস্তান, চীন, ভারত, মালদোভা, বারকিনো ফাসো, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, ইথিওপিয়া, পাকিস্তান ও নামিবিয়া।

এই দেশের নানা পর্যায়ে মানুষের অর্থনৈতিক বৈষম্যের ফিরিস্তি দিতে চাইলে গিনি সূচক,পা'মা অনুপাত, সবচেয়ে দরিদ্র মানুষের হাতে সম্পদের হিস্যা কমে যাওয়া... ইত্যাদি আরও অনেক সূচক যুক্ত করা যায়, বাড়াচ্ছি না আর সেটা। তবে খুব সাম্প্রতিক একটা স্ট্যাডির ফলাফল একটু স্মরণ করিয়ে দিতে চাই।

২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে (অর্থাৎ এই দেশে করোনা শনাক্ত হওয়ার আগেই) রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এক জরিপ আমাদের জানায় ভয়ংকর তথ্য। সারাদিনে একবেলাও খেতে পায়নি প্রায় তিন শতাংশ শহুরে দরিদ্র পরিবার। শহরের আট শতাংশ দরিদ্র পরিবার না খেয়ে ঘুমাতে যায়। শহরের ১২ শতাংশ দরিদ্র পরিবারে খাবার নেই। শহরের ২১ শতাংশেরও বেশি দরিদ্র পরিবারে পর্যাপ্ত খাবার নেই। সাত শতাংশ পরিবার কম পরিমাণে খাবার খাচ্ছে। হ্যাঁ, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দাঁড়িয়ে মানুষের বেঁচে থাকার ন্যূনতম চাহিদা খাদ্যের নিরাপত্তা পরিস্থিতি এখনও এতটা নাজুক।

এই দেশের স্বাধীনতার আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ চেতনা ভোটাধিকার,গণতন্ত্র,মৌলিক মানবাধিকার,সামাজিক ন্যায়বিচার, রাজনৈতিক, সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা এবং সুবিচার এসবের কথা ক্ষমতাসীন দলটি এখন আর বলেও না। মূল আলোচনা এখন ‘উন্নয়ন’। উন্নয়নের সংজ্ঞা এখন অনেক ব্যাপক হলেও সরকার এই শব্দটি দিয়ে মূলত অর্থনৈতিক উন্নয়নকেই বোঝায়। কিন্তু যেভাবে এই তথাকথিত উন্নয়ন হচ্ছে, আশা করি এই দীর্ঘ আলোচনায় আমরা বুঝতে পারছি– সেটা স্বাধীনতার চেতনার ঘোরতর বিরোধী।

জনগণ এই বিষয়ে সচেতন হোক এবং বর্তমান এবং অনাগত সব সরকারকে জবাবদিহিতার আওতায় আনুক - স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এটুকুই আমার ন্যূনতম ব্যক্তিগত চাওয়া।

লেখক: শিক্ষক ও অ্যাকটিভিস্ট

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
বৃষ্টিতে ভোটার উপস্থিতি কম নোয়াখালীর সুবর্ণচরে
বৃষ্টিতে ভোটার উপস্থিতি কম নোয়াখালীর সুবর্ণচরে
জানাজা শেষে ফেরার পথে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত
জানাজা শেষে ফেরার পথে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত
কবিগুরুর  ১৬৩তম জন্মজয়ন্তী: গঠিত হলো সোসাইটি, দেশজুড়ে বর্ণিল আয়োজন
কবিগুরুর ১৬৩তম জন্মজয়ন্তী: গঠিত হলো সোসাইটি, দেশজুড়ে বর্ণিল আয়োজন
প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু
প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ