X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১

জনগণ-নন্দিত দল আওয়ামী লীগ

হারুন-অর-রশীদ
২৩ জুন ২০২০, ১৭:১৬আপডেট : ২৩ জুন ২০২০, ১৭:১৯

হারুন-অর-রশীদ আওয়ামী লীগ আমাদের দেশের অন্যতম প্রাচীন সর্ববৃহৎ একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন পুরান ঢাকার কে এম দাস লেনের রোজ গার্ডেনে এ দলটির প্রতিষ্ঠা। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার এক বছর ১০ মাসের মধ্যে আওয়ামী লীগের আত্মপ্রকাশ ঘটে। সেই সময়কার পাকিস্তানে আওয়ামী লীগ ছিল প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক দল। তবে মনে রাখার বিষয় পাকিস্তান রাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্যে বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করতে আওয়ামী লীগের জন্ম হয়নি। এ দলটির প্রতিষ্ঠার পেছনে রয়েছে বঙ্গবন্ধু এবং বঙ্গবন্ধুর মতো ১৯৪৭ সালের পূর্বে পাকিস্তান আন্দোলনে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং আবুল হাশেমের সঙ্গে যারা যুক্ত ছিলেন, যারা বঙ্গীয় মুসলিম লীগের প্রগতিশীল অংশ হিসেবে পরিচিত ছিলেন, তাদের রাষ্ট্র ভাবনাটি বুঝতে হবে। তাদের রাষ্ট্রভাবনা ছিল ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাব, যেটা শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক উত্থাপন করেছিলেন। সেই প্রস্তাব অনুযায়ী ভারতের পূর্বাঞ্চল আজকে যেটা বাংলাদেশ। এই দুই বাংলা এবং আশপাশের এলাকা নিয়ে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে। ১৯৪৭ সালে যে পাকিস্তান দুই অংশ নিয়ে একটা রাষ্ট্র হলো। বাঙালিদের মধ্যে যারা এই অঞ্চলের মাটি ও মানুষের সন্তান তাদের রাষ্ট্রভাবনায় তা ছিল না। তাদের রাষ্ট্রভাবনায় ছিল স্বাধীন বাংলাদেশ। সেই স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য ভারত ভাগের অব্যবহতি পূর্বেই শেরে বাংলা একে ফজলুল হক একটি উদ্যোগ নিয়েছিলেন। অনেক দূর অগ্রসর হয়েছিলেন। ব্রিটিশ সরকারও বলেছিল কংগ্রেস এবং মুসলিম লীগ এই দুই দলের হাইকমান্ড সম্মত হলো তৃতীয় স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় তার সম্মতি দেবে। কিন্তু ওই দুটি দলের  বাঙালি নেতৃত্ব দিল্লিতে বসে বাঙালির ভাগ্য নির্ধারণ করেছে। বাংলা বিভক্ত হয়েছে ধর্মীয় সীমারেখায়। এই বিভক্তির ফলে অনিবার্য হিসেবে এই বাংলা পাকিস্তানের অংশে পরিণত হয়েছে। যার মধ্যে ছিল ভারতের এক হাজার মাইলের ব্যবধান। এভাবে যে অদ্ভুত রাষ্ট্র গঠিত হলেও তা হওয়ার কথা ছিল না। ঘটনাক্রমে ঐতিহাসিক ফাড়ার মধ্যে পড়ে একটি দুর্ঘটনা সংঘটিত হলো।
স্বাধীন বাংলার যে আন্দোলন সোহরাওয়ার্দী, আবুল হাশেম, শরৎ বোস, কিরণশঙ্কর রায়রা করেছিলেন, বঙ্গবন্ধু তরুণ প্রতিশ্রুতিশীল ছাত্রনেতা হিসেবে কলকাতায় উদ্যোগের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন। সেই সময়কার তার বক্তব্যে এর প্রমাণ মেলে। কিন্তু দেশভাগের সময় তা কার্যকর হলো না।
বঙ্গবন্ধুর রাষ্ট্রভাবনা ১৯৪৭ সালের পাকিস্তান ছিল না। যার কারণে পাকিস্তান বিভক্তির পরপরই বঙ্গবন্ধু তার রাষ্ট্রভাবনা বাঙালি রাষ্ট্রভাবনা স্থির করে তার রাজনৈতিক কর্মপন্থা নির্ধারণ করেন। যে কারণে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার মাত্র সাড়ে চার মাসের মাথায় তিনি ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করেন। আর এক বছর ১০ মাসের মধ্যে আওয়ামী মুসলিম লীগ এবং ১৯৫৫ সালে মুসলিম বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা হলো। আওয়ামী লীগ যখন প্রতিষ্ঠিত হয় তখন বঙ্গবন্ধু কারাগারে। তাকে জিজ্ঞাসা করা হলো তিনি ছাত্রলীগ করবেন, না রাজনৈতিক দল করবেন। তিনি জবাবে রাজনৈতিক দল করার কথাই বললেন। ওই সময়কার ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কিন্তু আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসতে পারেননি। এসেছিলেন বঙ্গবন্ধু। তিনি ছিলেন তরুণ প্রতিশ্রুতিশীল নেতা। নেতৃত্বের সম্ভাবনা তার মধ্যেই ছিল। এ কারণে তিনি জেলে থেকেই আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হলেন। এরপর ১৯৫২ সালে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হলেন এবং ১৯৫৩ সালে তিনি সাধারণ সম্পাদক হলেন। এরপর থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত টানা ১৩ বছর তিনি সাধারণ সম্পাদক এবং ১৯৬৬ সালের কাউন্সিলে তিনি সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৫৬-৫৭ সালে তিনি খান আতাউর রহমানের মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন। ওই পদ থেকে পদত্যাগ করে পার্টির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব নিলেন। তিনি সংগঠনকে গড়ে তুললেন। তার লক্ষ্য ছিল স্বাধীন বাংলাদেশ। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে তিনি দলকে শক্তিশালী করেছেন। তার নেতৃত্বেই আওয়ামী লীগ ষাটের দশকে বাঙালির মুক্তি মঞ্চে পরিণত হয়। আন্দোলনের ক্রমধারায় জনগণকে সচেতন ও সংগঠিত করে ১৯৬৬ সালে তিনি ঐতিহাসিক ছয় দফা ঘোষণা করেন। এই ছয় দফা মূলত স্বায়ত্তশাসনের কর্মসূচি ছিল না। এটি ছিল এক দফা কর্মসূচি। যেটাকে আমরা বলি জাতীয় মুক্তি। ১৯৬৮ সালের আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান। ’৭০-এর নির্বাচন। পূর্ববাংলার ১৬৯ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগের ১৬৭টি লাভ করা। ফলে পাকিস্তানের ৩১৩ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ একক মেজরিটি পেয়ে যায়। এই নির্বাচন ছিল আওয়ামী লীগের ছয় দফা কর্মসূচির ওপর ম্যান্ডেট। বঙ্গবন্ধুকে ছয় দফা থেকে সরানোর চেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু তিনি তার থেকে এক চুলও নড়েননি বরং সকল এমপিদের নিয়ে শপথ করেছিলেন ছয় দফা থেকে সরবেন না। এর ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চ ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে ভাষণ দেন। এই ভাষণ ছিল মূলত স্বাধীনতার ঘোষণা।  ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে পাকিস্তানিদের হাতে বন্দি হওয়ার আগে স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। এরপর ১০ এপ্রিল বঙ্গবন্ধুকে রাষ্ট্রপতি করে স্বাধীন বাংলার প্রথম সরকার গঠিত হয়। সশস্ত্র আন্দোলন করে সেই সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশের অভ্যুদয়।

বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের মাধ্যমে বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছে। এটি হচ্ছে আওয়াম লীগ ও বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন। বঙ্গবন্ধুর দুটি স্বপ্ন ছিল। এক. বাঙালি জাতি স্বাধীনতা। যেটি ১৯৭১ সালে পেয়েছি। কিন্তু তার এদেশের দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর যে স্বপ্ন ছিল। অর্থাৎ ক্ষুধা, দারিদ্র্য, অশিক্ষা থেকে বাঙালি জাতিকে মুক্তি দিয়ে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা। যাকে বঙ্গবন্ধু বলতেন সোনার বাংলা। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ মাত্র ১০ মাসে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংবিধান উপহারসহ রাষ্ট্রের ভিত্তি স্থাপনে অনেক কাজ করে গেলেও সেই সোনার বাংলা তিনি গড়ে যেতে পারেননি। তিনি দুর্নীতি উচ্ছেদ, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনসহ দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলেন। যার মূল লক্ষ্য ছিল উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা। সেই দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর রাজনৈতিক দর্শন তিনি পূরণ করে যেতে পারেননি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্রের হাতে তিনি সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার শিকার হন। এরপরে আমরা ১৫টি বছর জেনারেল জিয়া এবং জেনারেল এরশাদের কার্যত সেনা শাসনের অধীনে ছিলাম। ওই সময় পাকিস্তানের সেই সেনা আমলার ভাবধারার শাসন বাংলাদেশের ছিল।

১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে দলের কাউন্সিল তাকে আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করে। এরপর ওই ১৭ মে দলের নেতৃত্ব নিয়ে শুরু করেন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং মানুষের ভাত ও ভোটের অধিকারের সংগ্রাম। দীর্ঘ সংগ্রামের পর ১৯৯৬ সালে ২১ বছর পর ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তার দল সরকার গঠন করে। সেই সরকারের সফলতা সকলেরই জানা। পার্বত্য শান্তি চুক্তি, একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা, নারীর ক্ষমতায়ন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে নানা পদক্ষেপ সেই সরকার গ্রহণ করে। এরপর ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় আসে। তারপরে ২০০৭-০৮ সালে সেনাসমর্থিত তথাকথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় আসে। এরপর ২০০৮ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগ এখন সরকার পরিচালনা করছে।

এই আওয়ামী লীগ সরকারের বিশাল অর্জন। যে বাংলাদেশকে একসময় তলাবিহীন ঝুড়ি বলা হতো, সেটি এখন মধ্যম আয়ের দেশ। সেই বাংলাদেশকে এখন কেবল টিকে থাকেনি, বিশ্বের কাছে এখন উন্নয়নের একটি রোল মডেল। এদেশে বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের বিচার হয়েছে। মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার হয়েছে। দেশে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটেছে। বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ হয়েছে। পদ্মা সেতুর মতো মেগা প্রজেক্ট নিজস্ব অর্থায়নে হচ্ছে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র হচ্ছে। কর্ণফুলীতে টানেল হচ্ছে। এসবই হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে।

এই সময়কার আওয়ামী লীগ আর বঙ্গবন্ধু সময়কার আওয়ামী লীগের তুলনা করতে হলে বলবো, সময়ের পরিবর্তন হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর লক্ষ্য ছিল বাঙালি জাতির মুক্তি। এবং দেশ স্বাধীনের মধ্য দিয়ে সেই মুক্তি তার নেতৃত্বেই হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর সময় আওয়ামী লীগ সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল ছিল, আজও  দলটি সর্ববৃহৎ। আজকে দলটির নেতৃত্বে রয়েছেন শেখ হাসিনা। তিনি বঙ্গবন্ধুর রক্তের ও আদর্শের উত্তরাধিকারী। যে কারণে তিনি বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় স্বপ্ন দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর লক্ষ্যকে সামনে রেখে রাতদিন কাজ করছেন। করোনা আক্রান্ত মানুষের জন্য তার যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। তিনি সবসময়ই খোঁজ-খবর রাখছেন। সাধ্য অনুযায়ী তিনি মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। এটা সম্ভব হয়েছে বঙ্গবন্ধুর রক্ত আছে বলে। তাঁর আদর্শকে ধারণ করেন বলেই।
আওয়াম মানে 'জন'। আওয়ামী লীগ জনগণের দল। তাদের রয়েছে সৃষ্টির ইতিহাস। যে দল স্বপ্ন দেখে, মানুষকে স্বপ্ন দেখায়। আর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে। কাজেই সেই দলের কাছে জনগণের প্রত্যাশা তো থাকবেই। আজকে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে জনগণের দাবি—বঙ্গবন্ধুর দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর যে স্বপ্ন পূরণ করবে। অধিকার ও সহায় সম্বলহীন মানুষের পাশে দাঁড়াবে। আর এক্ষেত্রে দলটির চ্যালেঞ্জ হলো—উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তি। এই চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল দুর্নীতিমুক্ত সমাজ। সেই  দুর্নীতিকে সম্পূর্ণ মুক্ত করা না গেলেও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এজন্য সে ধরনের প্রতিষ্ঠান কাঠামো আইন গড়ে তুলতে হবে।

আমরা আশা করি ৭১ বছর ধরে যে দল জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত। জনগণনন্দিত দল আওয়ামী লীগ। যার রয়েছে গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। ইতিহাস হলো সৃষ্টির ইতিহাস। সেই ইতিহাস হলো অর্জনের ইতিহাস। সেই ইতিহাস হলো উন্নয়নের ইতিহাস। ওই লক্ষ্যে পৌঁছাতে আওয়ামী লীগ সক্ষম হবে সে ভরসা আমাদের আছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আওয়ামী লীগের কাছে। দলটির নেতৃত্বে কাছে জনগণের প্রত্যাশাও এটি।  আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতার সঙ্গে যারা ছিলেন তাদের স্মরণ করি। বিশেষভাবে স্মরণ করি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।
লেখক: উপাচার্য,  জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

 

/এসএএস/এমএমজে/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ককে দল থেকে বহিষ্কার
জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ককে দল থেকে বহিষ্কার
সড়কে প্রাণ গেলো মোটরসাইকেল আরোহী বাবা-ছেলের
সড়কে প্রাণ গেলো মোটরসাইকেল আরোহী বাবা-ছেলের
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করতে চান রাশেদুল মাজিদ
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করতে চান রাশেদুল মাজিদ
আগুন নেভাতে ‘দেরি করে আসায়’ ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, দুই কর্মী আহত
আগুন নেভাতে ‘দেরি করে আসায়’ ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, দুই কর্মী আহত
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ