X
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
১০ বৈশাখ ১৪৩২

শান্তিপূর্ণ আন্দোলন কেন সহিংসতায় রূপ নিলো?

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট  
১৬ জুলাই ২০২৪, ২৩:৪০আপডেট : ১৬ জুলাই ২০২৪, ২৩:৪৭

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শুরু হওয়া শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি রক্তাক্ত আন্দোলনে পরিণত হয়েছে। শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি তিন সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিরোধের মুখে পড়েছে। সোমবার (১৫ জুলাই) সরকার সমর্থিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে প্রতিহত করার ঘোষণা দেওয়ার পরপরই আন্দোলন সহিংসতায় রূপ নেয়। এর জের ধরে মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সারা দেশে অন্তত ৬ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। বেশ কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। ঢাকার বেশ কয়েকটি এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষে আরও কয়েক’শ মানুষ আহত হয়েছেন।

২০১৮ সালে শিক্ষার্থীদের কোটাবিরোধী আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে ওই বছর ৪ অক্টোবর এক প্রজ্ঞাপন জারি করে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরির নিয়োগে সব ধরনের কোটা বাতিল করে। সেই পরিপত্রের ‘মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলে’র অংশটিকে চ্যালেঞ্জ করে ২০২১ সালে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান উচ্চ আদালতে একটি রিট আবেদন করেন। ওই রিটের রায়ে চলতি বছরের ৫ জুন পরিপত্রের ওই অংশ অবৈধ ঘোষণা করেন আদালত। এতে করে ২০১৮ সালের সরকারি পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালের আদেশ আসে উচ্চ আদালত থেকে। নতুন করে মুক্তিযোদ্ধা কোটা চাকরিতে যুক্ত হওয়ার রায়ের ফলে আবারও কোটা সংস্কার আন্দোলনের সূত্রপাত হয়। বরাবরের মত এবারও আন্দোলনের শুরু হয় বিভিন্ন আন্দোলনের পাদপীঠ হিসেবে খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ নামে প্লাটফর্ম গড়ে তুলে ঢাকাসহ সারা দেশে আন্দোলন গড়ে তোলেন। প্রথম দিকে সীমিত পরিসরে আন্দোলন গড়ে উঠলেও চলতি জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে তা জোরদার হয়। বিভিন্ন ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিলের পাশাপাশি তারা বিভিন্ন সড়ক অবরোধ শুরু করে। এসব কর্মসূচির সময় আন্দোলনকারীরা যেমন অহিংস ছিল তেমনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকেও কোনও ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের পক্ষ থেকেও ধৈর্য সহকারে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে দেখা গেছে। আন্দোলনকারীরা এ সময় শান্তিপূর্ণভাবে রাষ্ট্রপতির কাছেও স্মারকলিপি দিয়েছেন।

তবে, শিক্ষার্থীদের অহিংস আন্দোলনের কর্মসূটি ভিন্ন দিকে টার্ন নেয় রবিবার (১৪ জুলাই) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সংবাদ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যের সূত্র ধরে। চীন সফর পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে সেদিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ‘কোটা ‍সুবিধা মুক্তিযুদ্ধের নাতিপুতিরা পাবে, না তো রাজাকারের নাতিপুতিরা পাবে?’ এমন মন্তব্য করেন। প্রধানমন্ত্রীর ওই বক্তব্যের মাধ্যমে হেয় করা হয়েছে অভিযোগ তুলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ওইদিন রাতেই প্রতিবাদমুখর হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মিছিলকারীরা আবাসিক হলগুলো থেকে বেরিয়ে এসে টিএসসি প্রাঙ্গণে মিছিলে স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় মেয়েদের হলের শিক্ষার্থীদের গেট ভেঙ্গে বেরিয়ে আসারও অভিযোগ পাওয়া যায়। তারা ‘তুমি কে আমি কে- রাজাকার, রাজাকার‘, ‘কে বলেছে কে বলেছে- সরকার সরকার’, ‘চাইতে গেলাম অধিকার, হয়ে গেলাম রাজাকার’ এবং ‘কোটা নয় মেধা, মেধা মেধা’ এ ধরনের স্লোগান দিয়ে মিছিল করতে থাকেন। ওই সময় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহারেরও দাবি করা হয়। ওই রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও আরও কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েও মিছিল-স্লোগান হয়।

সোমবার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি

অবশ্য ঢাকাসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ‘তুমি কে আমি কে, রাজাকার-রাজাকার’ স্লোগান নিয়ে তীব্র সমালোচনা শুরু হয় সামাজিকমাধ্যমে। রাজাকার স্লোগান দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং বাংলাদেশের ইতিহাসের প্রতি অসম্মান প্রদর্শন করা হয়েছে উল্লেখ করে বিভিন্ন সংগঠন এর তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।

রাজাকার ইস্যু নিয়ে খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। সোমবার (১৫ জুলাই) এক সরকারি কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার খুব দুঃখ লাগে কালকে যখন শুনি, রোকেয়া হলের ছাত্রীরাও বলে ‘তারা রাজাকার’। তারা কী জানে ৭১ সালের ২৫ মার্চ কী ঘটেছিল সেখানে? ৩০০ মেয়েকে হত্যা করেছিল। ৪০ জন মেয়েকে ধর্ষণ করেছিল এবং এদের ধরে পাকিস্তানি ক্যাম্পে নিয়ে গিয়েছিল। সে ক্যাম্পে কী অবস্থায় ছিল? অনেক মেয়ে শাড়ি বা ওড়না দিয়ে ফাঁসি দিয়েছিল বলে তাদের কাপড় পরতে দেওয়া হতো না। দিনের পর দিন তাদের ওপর পাশবিক অত্যাচার হতো। এসব অত্যাচার, রাস্তায় রাস্তায় লাশ পড়ে থাকা, এরা দেখেনি। তাই নিজেদের রাজাকার বলতে তাদের লজ্জা হয় না।

যদিও মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দাবি করেছেন, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য বিকৃত করে উপস্থাপন করা হয়েছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে একটা কথা বলেছিলেন, ‘কোটা সুবিধা মুক্তিযুদ্ধের নাতিপুতিরা পাবে, না তো রাজাকারের নাতিপুতিরা পাবে?’ এই কথাটাকে কীভাবে বিকৃত করা হচ্ছে। টকশোর উপস্থাপক পর্যন্ত এই কথাটিকে বিকৃত করে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করে দেশের জনগণের মাঝে একটা বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপপ্রয়াস করছে।

১০ জুলাই শাহবাগে কর্মসূচি পালন করেন আন্দোলনকারীরা (ছবি: সাজ্জাস হোসেন)

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মিছিল স্লোগান এবং মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রাজাকার শব্দকে সামনে আনার কারণে ক্ষমতাসীনদের পক্ষ থেকে আন্দোলনকারীদের প্রতিহত করার সিদ্ধান্ত আসে। এ অবস্থানের বহিঃপ্রকাশ ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন ওবায়দুল কাদের বক্তব্যেও উঠে আসে। সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কারের আন্দোলন মোকাবিলা করার ঘোষণা দেন। ছাত্রলীগ তাদের মোকাবিলা করবে বলেও জানান। ওইদিন এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্র আন্দোলনের যে বক্তব্য, কতিপয় নেতা যেটা রেখেছে, তার জবাব ছাত্রলীগ… যারা তাদের আত্মস্বীকৃত রাজাকার, নিজেদের ঔদ্ধত্যপূর্ণ মানসিকতার প্রকাশ ঘটিয়েছে গত রাতে, তার জবাব তারাই (ছাত্রলীগ) দেবে। ছাত্রদের বিষয় ক্যাম্পাস পর্যন্ত সীমিত থাকবে।’ ক্যাম্পাসের বাইরে কিছু হলে আওয়ামী লীগ তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত বলেও উল্লেখ করেন। ওই সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেনও উপস্থিত ছিলেন।

মূলত ওই ঘোষণার পরপরই সোমবার ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ ক্যাম্পাসগুলোতে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এর সূত্র ধরে ছাত্রলীগের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ শুরু হয়। সোমবার বিকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারা দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গভীর রাত পর্যন্ত চলতে থাকে। বিশেষ করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গভীর রাতে উপচার্যের বাসভবনে আশ্রয় নেওয়া আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর অতর্কিত হামলা হয়। পরে অবশ্য বিভিন্ন হল থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীরা নেমে এসে প্রতিরোধ গড়ে তুললে ছাত্রলীগ পিছু হটে। এ দিন রাতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা দেশের বিভিন্ন স্থানে সড়ক অবরোধ করেন। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের তথ্য মতে প্রথম দিনের সংঘর্ষে কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হওয়াসহ তিন শতাধিক আহত হয়। অবশ্য, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দাবি করেন তাদের ছাত্রলীগেরই ৫০০ নেতাকর্মী আহত হয়েছে।

এদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর ‘ছাত্রলীগের হামলার’ প্রতিবাদে সোমবার রাতে তাৎক্ষণিক ব্রিফিংয়ে মঙ্গলবার বেলা ৩টায় দেশের প্রত্যেক ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করার ঘোষণা দেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। তাদের এই ঘোষণার কিছুক্ষণ পরই ঢাবিসহ দেশের প্রতিটি ক্যাম্পাসে প্রতিবাদ সমাবেশের ডাক দেয় ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগ দুপুর দেড়টায় রাজু ভাস্কর্যের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ করবে বলেও জানায়।

৮ জুলাইয়ের আন্দোলনে শিক্ষার্থীরা

আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিকে ঘিরে মঙ্গলবার সকাল থেকেই উত্তেজনা তৈরি হয়। উভয়পক্ষের বিকালে কর্মসূচির সময় নির্ধারিত থাকলেও সকাল থেকেই তারা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জড়ো হতে থাকেন। বরাবর আন্দোলন-কর্মসূচি থেকে পিছিয়ে থাকা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও কোটা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীদের প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করে মঙ্গলবার মাঠে নামেন। সম্পূর্ণ রাজনীতিমুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নটরডেম কলেজের শিক্ষার্থীরাও সংস্কারের দাবিতে মতিঝিল এলাকায় মিছিল করেছে। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীরাও কোটা সংস্কারে আন্দোলনে মাঠে নেমেছেন।

শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্থানে সড়ক অবরোধ করেছেন। গাছের গুঁড়ি ফেলে রেলপথ অবরোধ করেছেন। আন্দোলন ঘিরে মঙ্গলবার ঢাকা, চট্টগ্রাম ও রংপুরে সংঘর্ষে ছয় জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় দুই জন, চট্টগ্রামে তিন ও রংপুরে একজন রয়েছেন। কোটা সংস্কার আন্দোলনে যুক্ত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও ক্ষমতাসীন দলের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে এসব নিহতের ঘটনা ঘটেছে।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ছাত্রলীগের সভাপতি-সম্পাদকের কক্ষসহ আনুমানিক ১০টি কক্ষ ভাঙচুর করেন। তারা মটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেন। এ সময় ভয়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ক্যাম্পাস ছেড়ে যায়। ঘটনায় ক্যাম্পাসজুড়ে কয়েক প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়।

৭ জুলাই বাংলামোটরে শিক্ষার্থীদের ‘বাংলা ব্লকেড’

কোটা সংস্কারের দাবিতে চলমান আন্দোলনের বিষয়ে মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা ধৈর্য ধরছি। ধৈর্য ধরা মানে দুর্বলতা নয়। সময় মতো সব কিছুই দেখবেন, সময় মতো যথাযথ অ্যাকশন নেওয়া হবে।

তিনি বলেন, আন্দোলনের নামে জনজীবনে কোনও দুর্ভোগ সরকার মেনে নেবে না। আন্দোলনের নামে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অবমাননা আমরা বেঁচে থাকতে সহ্য করবো না।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) যুগ্ম কমিশনার লিটন কুমার সাহা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলনের শুরু থেকেই তাদের নিরাপত্তা দেওয়া জন্য আমরা পাশে ছিলাম। এখনও আছি। তবে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে আমরা পরিস্থিতি বুঝে ব্যবস্থা নেবো।

/ইএইচএস/আরআইজে/
টাইমলাইন: কোটা আন্দোলন
০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:০০
০৫ আগস্ট ২০২৪, ১৫:২২
০৪ আগস্ট ২০২৪, ২১:৩৭
সম্পর্কিত
‘ছাত্ররা শিক্ষকদের মর্যাদা দেয়নি, দোষ থাকলে ভিসির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক’
‘প্রয়োজনে লাশ হবো, তবু উপাচার্য পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত অনশনে থাকবো’
কুয়েট শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান শিক্ষক নেটওয়ার্কের
সর্বশেষ খবর
‘ছাত্ররা শিক্ষকদের মর্যাদা দেয়নি, দোষ থাকলে ভিসির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক’
‘ছাত্ররা শিক্ষকদের মর্যাদা দেয়নি, দোষ থাকলে ভিসির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক’
কাঁচা আম দিয়ে কীভাবে ডাল রান্না করবেন জেনে নিন
কাঁচা আম দিয়ে কীভাবে ডাল রান্না করবেন জেনে নিন
সরকার দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে: চিফ প্রসিকিউটর
সরকার দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে: চিফ প্রসিকিউটর
নারায়ণগঞ্জে ঝুটের গুদাম ও ছাপা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ঝুটের গুদাম ও ছাপা কারখানায় আগুন
সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীরে হামলা: সৌদি আরব সফর সংক্ষিপ্ত করলেন মোদি
কাশ্মীরে হামলা: সৌদি আরব সফর সংক্ষিপ্ত করলেন মোদি
ভবদহ সমস্যা সমাধানে তিন নদী খনন করবে সেনাবাহিনী: রিজওয়ানা হাসান
ভবদহ সমস্যা সমাধানে তিন নদী খনন করবে সেনাবাহিনী: রিজওয়ানা হাসান
মহানবীকে নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে মহাখালী-সাতরাস্তা সড়ক অবরোধ
মহানবীকে নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে মহাখালী-সাতরাস্তা সড়ক অবরোধ
বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ জন সৈন্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব 
বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ জন সৈন্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব 
‘৩ মাসের জন্য এসেছিলাম, হয়ে গেছে ২৫ বছর’
‘৩ মাসের জন্য এসেছিলাম, হয়ে গেছে ২৫ বছর’