X
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪
১০ বৈশাখ ১৪৩১

ক্যাফে কুইনের পাশেই আরও ক্যাফে কুইন!

আব্দুল হামিদ
১৫ মার্চ ২০২৩, ১০:০০আপডেট : ১৫ মার্চ ২০২৩, ১০:০০

রাজধানীর সিদ্দিকবাজারে বিস্ফোরণের পর ‘ক্যাফে কুইন’ নামের পুরো সাত তলা ভবনটিকেই ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়। পরিস্থিতি নাজুক হওয়ায় বন্ধ হয়ে যায় উদ্ধারকাজ। এখনও সেখানে খুব সতর্কতার সঙ্গে কাজ করছে উদ্ধার সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো। ঘটনার ভয়াবহতা থেকে নড়েচড়ে বসেছে সরকারের আইন প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও। একই ধরনের অন্যান্য ভবনে শিগগিরই অভিযান শুরু করা হবে বলেও জানানো হয়েছে। তবে ঘটনাস্থলের কাছেই সিদ্দিকবাজার ও গুলিস্তানে বিভিন্ন ভবনের আন্ডার গ্রাউন্ডে (বেজমেন্ট) চলছে মার্কেটের কার্যক্রম। আগুন নেভানোর মতো কোনও সরঞ্জাম নেই মার্কেটগুলোর কোথাও। ফলে ক্যাফে কুইনের মতো ঘটনা যে আবারও ঘটতে পারে না তা বলা যাচ্ছে না।

পাশেই কয়েকটি মার্কেটের বেজমেন্টে এখনও চলছে দোকানপাট

ঘটনাস্থলের পাশেই স্যানিটারি সামগ্রীর দোকান সাফওয়ান এন্টারপ্রাইজ। দোকানের মধ্যেই পেছনের দেয়ালে গ্যাসের লাইন। গত মঙ্গলবারের (৭ মার্চ) বিস্ফোরণের পর শনিবার (১১ মার্চ) প্রথম দোকান খোলেন কর্মচারীরা। কিন্তু দোকানের ভেতর বসতে ভয় পাচ্ছিলের তারা। দোকানের কর্মচারী ইসহাক হোসেন রোমান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ক্যাফে কুইনে বিস্ফোরণের চার দিন পর শনিবার দোকান খুলি। শুনেছি সেখানে গ্যাস থেকে বিস্ফোরণ হয়েছে। এখন নিজেদের দোকানে বসতেই ভয় পাচ্ছি। পেছনের দেয়ালে গ্যাসের লাইন রয়েছে। কয়েক বছর আগে তিতাস কর্তৃপক্ষ মিটার খুলে নিয়ে গেছে। তবে এখন গ্যাস বের হয় কিনা জানি না। বিস্ফোরণের পরে ভয়ে দোকানে বসতে পারছি না। দোকান খুলে বাইরে দাঁড়িয়ে আছি। শুনেছি তিতাস গ্যাসের লোক আসছে, তাদের দেখাবো গ্যাস লাইনটি।

সাফওয়ান এন্টারপ্রাইজ নামের দোকানটির পেছনে এখনও রয়ে গেছে গ্যাসের লাইন

দোকানের কর্মচারীদের শঙ্কা যাচাই করতে সাফওয়ান এন্টারপ্রাইজের গ্যাস লাইন চেক করতে আসেন তিতাস গ্যাসের জোন ৪-এর সহকারী প্রকৌশলী মিনহাজ হকসহ দুই জন। কাজ শেষে তারা জানান, এখান থেকে কোনও গ্যাস বের হচ্ছে না। তবে দেশের বিভিন্ন এলাকায় গ্যাস লাইনে নতুন করে চাপ বেড়েছে। এ কারণেও বিস্ফোরণ বেড়ে গিয়ে থাকতে পারে। আমরা এটা রিপোর্ট করে দিলাম। আমাদের কোনও টিম এসে এটা চেক করবে।

বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত দোকান

গত মঙ্গলবার (৭ মার্চ) বিকাল পৌনে ৫টার দিকে রাজধানীর পুরান ঢাকার সিদ্দিকবাজার এলাকায় সাত তলা ভবন ‘ক্যাফে কুইনে’ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে মারা গেছেন ২৪ জন। আহত হন দুই শতাধিক। এখন শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন আছেন ২১ জন।

কী অবস্থান ঘটনাস্থলের আশপাশে

বিস্ফোরণস্থল লাগোয়া কয়েকটি মার্কেট হলো– আয়শা প্লাজা, মসজিদ মার্কেট, ঢাকা টাওয়ার ও টিএম প্লাজা। ফুলবাড়িয়া মোড় থেকে বিআরটিসি বাস কাউন্টারের প্রধান গেট থেকে দুটি ভবন পরেই কাদের ম্যানশন। এরপর চায়না পয়েন্ট। এরপরে ক্যাফে কুইন স্যানেটারি মার্কেট। ক্যাফে কুইন স্যানেটারি মার্কেটের দক্ষিণ পাশে রয়েছে ফাতেমা মার্কেট। ৭ মার্চের বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে পাশাপাশি থাকা চারটি ভবনই।

রবিবার (১২ মার্চ) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এই এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, এর সবগুলোতেই আন্ডারগ্রাউন্ড মার্কেট রয়েছে। এসব মার্কেটের কোথাও অগ্নিনির্বাপণের কোনও সরঞ্জাম নেই। 

ফাটল দেখা গেছে ক্যাফে কুইনের পিলারগুলোতে

বিস্ফোরণস্থল ‘ক্যাফে কুইন’-এর স্যানেটারি মার্কেটের পাশেই চায়না পয়েন্ট ও কাদের ম্যানশনের সামনের অংশে স্যানিটারি সামগ্রীর সারি সারি দোকান। একই মার্কেটের পেছনের অংশে আন্ডারগ্রাউন্ডে আছে জুতার মার্কেট ও স্টোর রুম। এসব দোকানের কোথায় অগ্নিনির্বাপণের কোনও সরঞ্জাম নেই, এমনকি পানি বা বালুও নেই, যা দিয়ে প্রাথমিকভাবে আগুন নেভানোর চেষ্টা করা যাবে।

পাঁচ তলা চায়না পয়েন্ট মার্কেট  ও ছয় তলা কাদের ম্যানশনের আন্ডারগ্রাউন্ডে প্রবেশ করতেই দম বন্ধ হয়ে আসে। ভ্যাপসা গন্ধ। ক্যাফে কুইনে বিস্ফোরণের পর থেকে এখানেও বিদ্যুৎ নেই। চার্জার লাইট জ্বালিয়ে কাজ করছেন কর্মচারীরা। বেজমেন্টে জুতার দোকান কয়েকটি। কিন্তু বেজমেন্টের পুরোটাই জুতায় ঠাসা। সেখানে পাইকারি দরে জুতা বিক্রি হচ্ছে। এই জুতার মার্কেটের সামনে দিয়ে সরু রাস্তা। সেই রাস্তায় ছোট পিকআপ বা ভ্যানও প্রবেশ করতে পারে না। এছাড়া বেজমেন্টের এই জুতার মার্কেট থেকে বের হওয়ার রাস্তাও আছে একটাই।

চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে ভবনটির দুই ও তিন তলার ছাদ

বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে কথা হয় তাজুল ইসলামের। তিনি একটি জুতার দোকানে কাজ করেন। তিনি বলেন, ঘটনার দিন আমাদের মার্কেটও (কাদের ম্যানশন) কেঁপে ওঠে। ভয়ে আছি। কিন্তু দোকান খুলেছে, আসতে তো হবেই।

অগ্নিনির্বাপণের সরঞ্জাম কেন নেই জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই জুতার মার্কেটে কোথাও এসব নেই। আমাদের এখানেও নেই। আমাদের মালিক এগুলো না আনলে কী করার আছে বলেন।

ক্যাফে কুইনের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ

এছাড়া গুলিস্তান পাতাল মার্কেটেও কোনও দোকানে নেই আগুন নেভানোর কোনও সরঞ্জাম। তবে এই মার্কেটের আটটি প্রবেশদ্বারে আছে কয়েকটি ফায়ার এক্সটিংগুইশার। তবে এগুলো অনেক পুরনো, অনেক সিলিন্ডারের গায়ে নেই মেয়াদ উত্তীর্ণের স্টিকার।

ক্যাফে কুইনের অবস্থা এখন যেমন

স্থানীয়রা জানান, বর্তমান ক্যাফে কুইন স্যানেটারি মার্কেটের নিচে আগে রেস্টুরেন্টের রান্নাঘর ছিল। পরে সেটা বন্ধ হয়ে যায়। আরও পরে ওই ভবনের বেজমেন্ট বাংলাদেশ স্যানেটারি নামের একটি দোকানকে ভাড়া দেওয়া হয়। দোকানের মালিক আব্দুল মোতালেব মিন্টু। তিনি ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় কারাগারে আছেন।

পুরো ভবনটিকেই ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে

ক্যাফে কুইন ভবনের নিচ তলায় (গ্রাউন্ড ফ্লোর) ‘একমী স্যানেটারি’র মালিক জয়নাল আবেদিন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ওই ভবনের বেজমেন্টে ছিল বাংলাদেশ স্যানেটারির শোরুম। আর প্রথম তলায় ছিল স্যানেটারি সামগ্রীর পাঁচটি দোকান। বিস্ফোরণে নিহত মমিন উদ্দিন সুমনের আনিকা এজেন্সি ও স্যানেটারি, আজাদ স্যানেটারি, আবুল বাশারের বিসমিল্লাহ স্যানেটারি, খালেদের হারুন এন্টারপ্রাইজ ও জয়নাল আবেদিনের একমী স্যানেটারি। আর দ্বিতীয় তলায় আজাদ স্যানেটারি ও সিলভিয়া স্যানেটারি। এছাড়া সেখানে ছিল ডিলাক্স স্যানেটারির গোডাউন। তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় ভবনের মালিক ওয়াহিদুর রহমান ও মতিউর রহমান পরিবার নিয়ে থাকতেন। এই দুই ব্যক্তিও এখন কারাগারে। এছাড়া ওপরের পঞ্চম থেকে সপ্তম তলায় ভাড়াটিয়া ও জুতার গোডাউন ছিল।

ক্যাফে কুইনের বিস্ফোরণস্থলে দেখা যায়, ভবনের বেজমেন্টে ময়লা পানি ও ধ্বংসাবশেষ পড়ে আছে। ভবনের দক্ষিণ পাশ (বাদশা ট্রেডিং) দিয়ে ওপরে ওঠার সিঁড়ি। একই জায়গা দিয়ে আন্ডারগ্রাউন্ডে যাওয়ার সিঁড়ি। তবে বেজমেন্টে শুধু বাংলাদেশ স্যানেটারি ছিল। এই দোকানটি বেশ সাজানো গোছানো ছিল, ছিল কয়েকটি এসি। সবগুলো এসি উত্তর পাশে লাগানো ছিল। এই পাশে অন্য আরেকটি ভবনের সঙ্গে ক্যাফে কুইনের মাঝখানে দুই থেকে তিন ফুটের মতো খালি জায়গা আছে। সেখানেই এসিগুলো লাগানো। তবে বিস্ফোরণের পর সেখানে এসির কোনও ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন পাওয়া যায়নি।

বিস্ফোরণের ক্ষত রয়ে গেছে ক্যাফে কুইনে

ভবনের সামনের উত্তর পাশের তিনটি পিলার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া দক্ষিণ দিকের আরও কয়েকটি ক্ষতিগ্রস্ত অবস্থায় দেখা গেছে। বর্তমানে রাজউকের ইঞ্জিনিয়াররা সেখানে কাজ করছেন। সব ক্ষতিগ্রস্ত ফ্লোরের পিলারের সঙ্গে লোহার পাইপ দিয়ে সাপোর্ট দেওয়া হয়েছে। আর ভবনের সামনের সড়ক এখনও বন্ধ। পাহারা দিচ্ছে পুলিশ ও র‌্যাব সদস্যরা।

সেদিনকার ঘটনায় ক্যাফে কুইন মার্কেটের পশ্চিম পাশের দোকান থেকে বেঁচে ফেরা হারুন এন্টারপ্রাইজের খালেদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, দোকানের সামনে থেকে কিছু মালপত্র নিয়ে ভেতরের দিকে যাবো। তখনই দুর্ঘটনাটা ঘটে। আমি কোনও আগুনের ফুলকি দেখিনি। শুধু একটা শব্দ শুনলাম। এরপর কী হলো বলতে পারবো না। পরে ধোঁয়ায় পুরো মার্কেট ভরে যায়। আমি বের হওয়ার চেষ্টা করলাম। কিন্তু কোনও পথ খুঁজে পেলাম না। পরে লোকজন আমাকে উদ্ধার করে। বিস্ফোরণে আমার ডান পাশের পাঁজরে আঘাত পেয়েছি। এখনও ভয় কাটেনি।

ভবনটির পেছনের অংশ

সিদ্দিকবাজার মসজিদ মার্কেটের বেজমেন্টের (গ্রাউন্ড) নিউ আলিফ ট্রেড স্যানেটারি দোকানের মালিক মোসাদ্দেক আহমেদ ফারহান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, সেদিনের ঘটনা মনে করতেই মাথা ধরে আসছে। ঘটনার সময় আমি এখানেই ছিলাম। বিকট একটা শব্দ পেলাম। এতে আমি যেন চেয়ার থেকে দুই ফুট ওপরের দিকে উঠে ধপ করে নিচে পড়লাম। এছাড়া পাশের মালামালও কিছু পড়ে যায়। তাড়াতাড়ি দোকান থেকে বের হয়ে রাস্তায় গিয়েই দেখি মানুষের ছোটাছুটি। এসময় দোকান বন্ধ করে ঘটনা বোঝার চেষ্টা করলাম। রাতে পুলিশ দাঁড়াতে না দেওয়ায় বাসায় চলে যাই। কিন্তু এটা ‍ভুলতে পারছি না। আমাদের মার্কেটও গ্রাউন্ডে। ভয় ভয় লাগছে। কিন্তু অনেক ব্যবসায়ী ফোন করছে মালামাল নেবে, এখন কী করবো। আসতেই হবে।

ভবনটির অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বিশেষজ্ঞরা

বাংলাদেশ পাইপ অ্যান্ড টিউবওয়েল মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রবিউল হক বাদশা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, এই ঘটনায় ব্যবসায়ীদের ক্ষয়ক্ষতি ২৫ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। মার্কেটে অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম কেন নেই জানতে চাইলে কারণ জানাতে পারেননি তিনি। তবে তিনি বলেন, সব মার্কেটে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, প্রতিটি দোকানে ফায়ার ইকুইপমেন্ট রাখতে হবে। এছাড়া আন্ডারগ্রাউন্ডের দোকান নিয়মিত পরিষ্কার করার জন্য বলা হয়েছে। সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে।

 

কী বলছে কর্তৃপক্ষ

ক্যাফে কুইনসহ তার পাশের আরও তিনটি মার্কেট ও ভবনে ফায়ার সার্ভিসের কোনও অনুমোদন আছে কিনা জানতে চাইলে ঢাকা জোনের উপপরিচালক দিনমনি শর্মা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ভবনগুলোর কোনোটিতে ফায়ার সেফটির অনুমোদন নেই। এমনকি তারা অনুমোদনের জন্য আবেদনও করেনি। তাছাড়া রাজউক থেকেও অনুমোদন নেই ক্যাফে কুইনের। ফায়ার আইনে বলা আছে, ২০ মিটারের বেশি উচ্চতার ভবন নির্মাণ করতে হলে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স থেকে ফায়ার সেফটি প্ল্যান অনুমোদন করে নিতে হবে। নিরাপত্তার জন্য এটা বাধ্যতামূলক।

পাশের মার্কেটগুলোর বেজমেন্টে এখনও চলছে ব্যবসার কাজ

আবাসিক ভবনে মার্কেট ও গোডাউনের বিষয়ে ফায়ার আইন কী বলে জানতে চাইলে দিনমনি শর্মা বলেন, এরকম গোডাউন করলে ফায়ার সার্ভিস থেকে লাইসেন্স নিতে হয়। কেউ যদি অনুমোদন না নেয়, কিছু করার আছে? এছাড়া আমরা যদি গোডাউনের লাইসেন্স দিতাম, তাহলে ব্যবস্থা নিতে পারতাম। বিভিন্ন সংস্থা থেকে অনুমোদন নিয়ে শত শত ভবন করছে। আবাসিক ভবনও ফায়ার সার্ভিস থেকে অনুমোদন নেয় না। যারা অনুমোদন নেয়নি, তাদের নোটিশ করা হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।

অবৈধ ভবনের বিষয়ে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) জোন ৪-এর পরিচালক হামিদুল ইসলাম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ক্যাফে কুইন স্যানেটারি মার্কেটে অনুমোদনের চেয়ে বেশি ফ্লোর করা হয়েছে। রাজধানীতে কোনও ভবনের বেজমেন্টে (গ্রাউন্ড) গোডাউন করার অনুমোদন দেওয়া হয় না। যারা করে সেটা অবৈধ। ক্যাফে কুইনেরটাও অবৈধ ছিল।

হামিদুল ইসলাম বলেন, যেসব ভবনে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, তারা সেখানে অন্য কিছু করছে কিনা তালিকা করা হচ্ছে। টিম গঠন করা হয়েছে। তারা খোঁজ-খবর নিচ্ছে, নোটিশ করা হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে আগামী সপ্তাহ থেকে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে।

ছবি: প্রতিবেদক।

/এফএস/এমওএফ/
টাইমলাইন: সিদ্দিকবাজারে বিস্ফোরণ
১৫ মার্চ ২০২৩, ১০:০০
ক্যাফে কুইনের পাশেই আরও ক্যাফে কুইন!
০৮ মার্চ ২০২৩, ১৭:২৮
সম্পর্কিত
ওয়ারীতে ‘হিট স্ট্রোকে’ একজনের মৃত্যু
মানবিকতায়ও নজির স্থাপন করেছে পুলিশ: ডিএমপি কমিশনার
রাজধানীর শ্যামবাজার ঘাটে লঞ্চে আগুন
সর্বশেষ খবর
সনদ বাণিজ্য: কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে
সনদ বাণিজ্য: কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে
পদ্মায় গোসল করতে নেমে ৩ মাদ্রাসাছাত্রের মৃত্যু
পদ্মায় গোসল করতে নেমে ৩ মাদ্রাসাছাত্রের মৃত্যু
ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিতে গিয়ে অন্তত ৫ অভিবাসী নিহত
ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিতে গিয়ে অন্তত ৫ অভিবাসী নিহত
ওয়ারীতে ‘হিট স্ট্রোকে’ একজনের মৃত্যু
ওয়ারীতে ‘হিট স্ট্রোকে’ একজনের মৃত্যু
সর্বাধিক পঠিত
রাজকুমার: নাম নিয়ে নায়িকার ক্ষোভ!
রাজকুমার: নাম নিয়ে নায়িকার ক্ষোভ!
আজকের আবহাওয়া: তাপমাত্রা আরও বাড়ার আভাস
আজকের আবহাওয়া: তাপমাত্রা আরও বাড়ার আভাস
মাতারবাড়ি ঘিরে নতুন স্বপ্ন বুনছে বাংলাদেশ
মাতারবাড়ি ঘিরে নতুন স্বপ্ন বুনছে বাংলাদেশ
সাবেক আইজিপি বেনজীরের অবৈধ সম্পদ অনুসন্ধানে দুদকের কমিটি
সাবেক আইজিপি বেনজীরের অবৈধ সম্পদ অনুসন্ধানে দুদকের কমিটি
অতিরিক্ত সচিব হলেন ১২৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত সচিব হলেন ১২৭ কর্মকর্তা